নিঃশব্দের ওপার থেকে এসেছে সে
     কিছু ভুল কিছু শুদ্ধ মুঠোয় করে।
তার মনে অমন চির ধরিয়ে দিওনা,
   দুইটা আকাশ যাবে অঝোরে ঝরে।


ব্যাথাগুলো সে লুকিয়ে রাখে জীবাশ্মের মতো।
নিদারুণ যন্ত্রণাকে গীত ভাবে,
সুর খোঁজে অবিরত।


পাবার আশা কি করেছে কখনো?
সে হারানোর পিঠে সওয়ারি।
বাঞ্জারান ফিরে ফিরে চলে অজানায়......
পদে পদে মরিচীকা
দিগন্তের মায়ায় রচা বাড়ি।


এলো এ কোন তীব্রতার আঁচ?
ঝনঝন ভেঙে যায় শার্সির কাচ।
নৃত্যরত পায়ের নিচে ফের চুরমার,
কচকচে কষ্টে কেনা ব্যাথার পাহাড়।


তবু হাসিমুখে মেনে নেয়
একাকিত্বের দারুণ অসুখ।
তোতাপাখির মতো বলে যায়.......
                             সুখ! সুখ! সুখ!