কত ভালোবাসার অক্ষর
সাক্রাইনের ফানুশের মতো উড়ছে,
চোখ তুলে দেখিনি।
ও সব আগুন, নষ্ট দামিনী,
সবকটা অসুর মিলে ঘুমন্ত পাখির চোখে
আলো ঢালছে ঝরঝর,
চোখের পাতায় পুড়ছে ঘর।
অদৃশ্য স্পর্শে খসে পড়ছে হায়া!
ক্ষুদেবার্তার সিন্দুকে কর্পূর বিশ্বাস
আর জলে বাতাসার ছায়া;
কে চায় বলো?


কে চায় রেজগি পয়সার মতো
ঝুরঝুরে ঝনঝন
একটা জীবন?
অহেতুক শব্দদূষণ......


তারচে এই ভালো না!
আড়ালে আবডালে দিন গোনা.....
শিলালিপিটি আপন মনে বাঁচছে,
       গাইছে অপেক্ষার গান।
মৃত্যুর ভয় কেটে গেলে
স্তিমিত হয় দাবির রক্তিম স্লোগান।
তখন শুধুই আঁতুড়-ঘুম
একটা ক্লান্ত দিনের শেষে
        তুচ্ছ লাগে এই ব্যস্ত পরাভূম।


কে টলাবে এই কালাপাহাড়
এই হিমালয়,
পাথরে খোদাই ফুল
অমলিন ভালোবাসা
            জিতে যাবে নিশ্চয়।