******************
আমার স্ত্রীর ছেনি হাতা ঠেলা হাতটা
প্রণবেশ স্যার মুঠোতে নিয়ে বসে আছেন-
করমর্দনের আছিলায়,
জানিনা তেলোতে মৃদু মৃদু চাপ দিচ্ছেন কিনা!
রমলাও দেখি এনজয় করছে খুব,
থাক, ও একটু খোলা বাতাস তো পাচ্ছে!


আমার এবার ডবল ইনক্রিমেন্ট হতে পারে,
কিংবা চাকরি থেকে ছাঁটাই-
সবই এখন রমলার উপর নির্ভর করছে।
রমলাও দেখি এনজয় করছে খুব,
লাস্যে হাস্যে গড়িয়ে পড়ছে স্বভাববিরোধী ঢঙে।


রমলা বাউড়ীরা এখন জাতে উঠেছে অনেক,
হাতেতে লুকোনো বাঘনখ আর রাখেনা,
রমলা বাউড়ী আমাকে ঘুমোতে এসে বলবে-
“ রোজ রোজ কচু ঘেঁচু কি খেতে ভাল্লাগছে আর?
কাল একটু মাছ টাছ দেখোতো পাও কিনা!”