হাড় কাঁপুনি ঠান্ডা আর একজোড়া হাতমোজার
লড়াই বেশ জমে উঠেছে ।
এই তো পড়লাম সকালের কাগজে,
নেওড়া ভ্যালির বাঘ মশাই নাকি ঠান্ডায় কাবু।
সুড়সুড় করে নেমে এসেছে সমতলে চুপটি করে।
এ বছর স্ট্রবেরির চাষে লাভের মুখ দেখার অপেক্ষায় দুই চাষি ভাই।
ফলের রঙ বেশ টকটকে হয়েছে।
ফুলকপির পোকাগুলো ব্যতিব্যস্ত করে তুলেছে।
কীটনাশক প্রয়োগ কি প্রশাসন বন্ধ করেছে ?
টোটোর অত্যাচারে অতিষ্ঠ পা-দুখানি।মানবগাড়ির স্টিয়ারিং মনের হাতে।
জং ধরেছে দু-পায়ে। দু-কদম চলতেও মন অপারগ।
সামনের চুলগুলো ইদানিং পেকেই চলেছে লাগামহীন।
যন্ত্রণাও বেড়েছে কোমল মনে।
অষ্টাদশীরা আবার কাকু ডাক দিয়ে না বসে!!
মনের হৃদস্পন্দন বন্ধ হয়ে যেতে পারে যে কোনও সময়ে।
কি বে-আক্কেলে সরকার?
কেন হুঁশ নেই সেদিকে।
ছোট্ট একটা অর্ডিন্যান্স পাশ করে কাকু সম্বোধন তো বন্ধ করা যেতেই পারে ।
আচ্ছা সামনের বছর কি শীত এমনই পড়বে?
ভাবছি নাখের লোমের সোয়েটার তৈরি করে চমক দেবো সকলেরে।
এলোমেলো চিন্তাগুলোর লাগাম টানা কি খুব জরুরি?
এই তো জীবন, বেশ কাটছে।।