জুবাইর মাহমুদ, একজন বাংলাদেশি কবি এ শিশু সাহিত্যিক, লেখক ও প্রাবন্ধিক, অনেক কবিতা ও গল্প সহ বিভিন্ন সমসাময়িক প্রবন্ধ ও লিখেছেন ইতিমধ্যে, একাধারে তিনি একজন উদ্যমী, সাহসী, সাংগঠনিক ও সামাজিক তরুন উদ্যোক্তা হিসেবে পরিচিত । ১৯৯৯ খ্রিষ্টাব্দের ১০ই অক্টোবর তিনি বাংলাদেশে পৃথিবীর বৃহত্তম সমুদ্র সৈকত নগরী কক্সবাজার জেলার সীমান্তবর্তী উপজেলা টেকনাফে জন্মগ্রহন করেন । প্রাতিষ্ঠানিক পড়াশুনা বলতে মুলত জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ে ইংরেজি বিভাগ থেকে স্নাতকে পড়াশুনার পাশাপাশি তিনি স্বেচ্চাসেবায় ব্রত হয়ে মানবতার কাজে যোগ দেন । তিনি একজন যুববান্ধব, নারীবান্ধব, উদ্যোক্তাবান্ধব ও গবেষনাবান্ধব ব্যাক্তিত্ব, যিনি বিভিন্ন সামাজিক কার্যক্রমের মাধ্যমে সমাজ, রাষ্ট ও বিশ্বব্যাপী যুগান্তকারী পরিবর্তনে বিভিন্ন এলায়েন্স এবং নেটওয়ার্কের মাধ্যমে ভুমিকা পালন করছে । মুলত তরুন এই উদ্যোক্তা একজন সমাজসেবক , যুবনেতা ও স্বেচ্চাসেবক বিশেষজ্ঞ যাকে এক কথায় আমরা কমরেড বলে থাকি । তিনি মাঠ পর্যায়ে মানবতার কাজ ও ব্যাবহারিক জ্ঞান অর্জন এবং উপলব্ধি করতে পেশাগতভাবে কাজ করার সুযোগ হয় বিভিন্ন জাতীয় ও আন্তর্জাতিক পর্যায়ের সংগঠন যেমনঃ ওয়ার্ল্ড হেলথ অর্গানাইজেশন (ডব্লিউওএইচও), ওয়ার্ল্ড ভিশন, ব্রাক, কোডেক ইত্যাদি যা পৃথিবীর বৃহত্তম শরণার্থী পুনর্বাসন ও প্রত্যাবাসন বাংলাদেশ এর কক্সবাজারে অবস্থিত । মানবতার এসব কাজ করার পর থেকে এই কাজকে আরো টেকসই ও বেগবান করতে তিনি নিজেই একটি মানবিক সেবা এবং উদ্ভুত দুর্যোগ ও পরিবেশে নিজেকে ও জনগোষ্ঠীকে রেজিলিয়েন্ট উপযোগী করে গড়ে তুলতে ও রপান্তরকরনের জন্য সংস্থা প্রতিষ্ঠা করেন যার নাম “ হিউম্যানিট্যারিয়ান এনহ্যান্সমেন্ট এইড ফর রেজিলিয়েন্ট ট্রান্সফরমেশন-হার্ট” যা সংক্ষেপে হার্ট বাংলাদেশ হিসেবে পরিচিত । একজন উদ্দ্যোক্তা ও সংস্থার প্রতিষ্ঠাতা হিসেবে তাঁর নেটওয়ার্ক আন্তর্জাতিক পরিমন্ডলে স্বীকৃত । এজন্য তিনি বিভিন্ন পদক যেমনঃ এসডিজি হিরো, বেস্ট ক্যাডেট, দক্ষ সংগঠক, যুব ফেলো সহ যথাযথ মর্যাদা ও পুরষ্কারপ্রাপ্ত হয়েছেন ।