ভালোই অতীত যা এখনও হাঁসায় কিছু মূহুর্তে মনে চুপে চুপে আবার কাঁদায় । যাক আমার কবিতা লেখার অভিজ্ঞতা বললে সেই ছোট বেলা থেকেই । যখন পড়ি চতুর্থ স্থানে , তখন বঙ্গবন্ধুর শোক দিবস ছিলো ১৫ই আগস্ট । আমরা কজন ছাত্র মিলে স্কুলে শোক দিবসের আলোচনা সভা এবং ছড়া বঙ্গবন্ধু কে নিয়ে আয়োজন করার জন্য আমাদের প্রধান শিক্ষকের কাছে আবেদন করি । জনাব শ্রদ্ধেয় প্রধান শিক্ষক ইব্রাহীম সিকদার মহাদয় অনুমতি দিলেন না কারণ তখন নতুন গণত্রান্তিক সরকার ছিলো বাংলাদেশ জাতীয়তা বাদী দল । নিয়ম নাই বা সরকারী ছুটি বন্ধ ছিলো না তো তাই স্যার অনুমতি দিতে নারাজ । কিন্তু আমি তো ছিলাম অনেক দুষ্ট বলা যায় পতিবাদী একজন সেই তখন থেকেই যা এখনও আছি । ছিলাম আমরা পাঁচ বন্ধু কন্ঠে সুরে বুঝায়ে পুরো স্কুল ছাত্র সমাজ এক কাটারে অনুষ্ঠানের পক্ষে এক করলাম । আবার সাথে যার যার মা বা বাবা বড় ভাই কে পতিবাদী রূপে এক হয়ে প্রধান শিক্ষকের অফিস রূমে পাঠালাম । যাক পেলাম অনুমতি হবেনা ১৫ই আগস্টে কোন ক্লাস হবে শোক দিবস । এখন কি হবে ? হুম তখনই মাথায় আসলো দেখি কিছু লেখি পারি কি না । ছড়ার মতই প্রায় অনেক টা বড় আকারে লিখে ফেললাম সেই ছড়ার নাম অবশ্য মনে কি ছিলো কি ছিলো , হুম নাম ছিলো বঙ্গবন্ধু কই । মনে কিছু নিবেন না ছড়াটা আমার মনে নেই অনেক বছর আগের কথা তো তাই বলতে বা মনে করতে পারছি না । একটা কথা সত্য আমি ছোট থেকেই বঙ্গবন্ধু কে ভালোবাসতাম এবং এখনও বাসি কারণ উনার রীন শোধ হবার নয় যে তাই হয়তো সেইদিন আমি প্রথম লিখতে পেরেছি । জানিনা আমি কবি কি না এটা বলতে পারবে যারা আমার লেখা মনে আনন্দে সহ ইচ্ছায় গ্রহণ করবেন । এটাই ছিলো আমার পতিবাদী হয়ে জীবনের প্রথম লেখার নব প্রেরণা ভালোবাসায় লিখতে অভিজ্ঞতা  ।