তবু তামাদি কালি ঝুলি গুলো মুছে যায় না একেবারে ,
তুই বলেছিলি চল স্নান ঘরে – নিষেধ করিনি
আনচানে সময় , মধ্যদুপুরের ঘুঘুর ডাক –
বলতো এত বড় বাড়ি গুলো কেন আকাশের চুড়া ভেদ করেছে ,
সন্ধ্যা হলেই চাঁদ হাঁটতে থাকে –
লোকালয়ের এক কোটি মানুষকে আমার পোকা মনে হয়
তুই একটা আলেয়া বাতাস –
চলছি মহাসমরের তিনতলা ঘরের সব চাইতে কোনার ঘুলঘুলিতে
আমার মায়া পড়ে থাকে –
হ্যাঁচকা টান দিলে পড়ে যাই –
তুই সবটা প্রেমিক আবার কিছুটা সামন্ত –
আমার হাত ধরে বলিস ব্যথা কইরে বাসন্তী ?
তোর বুকে বেশী !
এতো বেশী মায়া কেন তোর চোখ ?
অবেলার আকাশ ভীষন মেঘলা –
বাসন্তী বাতাসে আমার ঘুম পায় !!