একটা বিস্তীর্ন খোলা মাঠ পেরিয়ে
সারিবদ্ধ দালানবাড়ি
অনন্ত কালের সুখ নিয়ে মুষ্টিবদ্ধ হাতে
বুক চাপড়ায় ।


এপারে একটা অর্ধনগ্ন শিশুর
আকাশছোঁয়া উড়ন্ত ঘুড়ি :
না বলা মানুষের যন্ত্রণার ব্যস্ততায়
নির্মোহ দুরত্বে সরে যাওয়া
অস্তিত্বের সুখ ।
আর অস্তিত্বের চোখের পাশে বয়ে যাওয়া
উত্তাল সাগরে
ভেসে যায় সুখ রেনুকার মালা.......


হঠাৎই সুতোকাটা ঘুড়ির মতো
রেনুগুলো হারিয়ে বসে পথের ঠিকানা !
ওপারে চিলেকোঠা ছাদে
ফুটে থাকে নীল সাদা রঙীন ফুলগুলো :
অস্তিত্বের আলো অরণ্য গড়ে দেয় ।


এপারে বরফ গলা নদী
বহতা স্রোতে রক্তিম চোখের মিছিল ।