আমার ঈশ্বরী মুখ তুলে চাইলেই
জানি এক ঘটি রোদ এসে পড়বে আমার মুখে
ধুইয়ে দেবে চোখ
দৃষ্টি স্বচ্ছ হলেই
ওরা বেঁচে থাকবে আমার ভিতর


দ্বাদশী দুর্বোধ্যতার দ্বিপ্রহরে ধরে নাও
বীজগণিতের X
এক্সচেঞ্জ অফার কুড়োতে কুড়োতে
চোখ রাখো দর্শনে, দূরবীনে ...


প্রতিস্থাপিত হয়ে যাক এক কাপ অক্সিজেন
কিংবা এক থালা সমাজ
ইঁট কাঠ কংক্রিট ...


চোখ রাখো শাড়ীর ভাঁজে


উদ্দীপ্ত উত্তরীয় উড়িয়ে
উত্তরের ঊষসী চৌকাঠ পেরোলেই চোখ রাখো


চোখ রাখো সুঠাম শরীরে


পড়ে দেখো প্রতিটি অঙ্গ-প্রত্যঙ্গের অক্ষরে
সেই স্মরণীয় সমুদ্র
মহাশূন্যের ঝড়ে ভেসে আসা
একঝাঁক আদিম নক্ষত্র ...


শ্মশানে সাজানো কাঠের ওপর
যুবতীর অন্তর্বাস খুলে ফেলার মতো পড়ে থাকে
পোয়াতি পৃথিবীর পাঠ্যক্রম


না জানা শূন্যস্থানে অন্তর্বাসী অপ্সরার মতো বেঁচে থাকে
ঐকান্তিক ঐশ্বরীয় X