আজ কোনো কবিতা নয়, একটা উপলব্ধি কে ভর করে সাজিয়ে চলেছি পথ,
একটা পুরুষ , যাকে অশ্লীল বলা হয় বারবার,
তার দৃষ্টি তার চাহিদার প্রকাশে,
কিন্তু একটা নারী ও যে গতিপথ হারিয়ে ফেলে
সে ও কি অশ্লীল ! সমাজ তাকে দিয়েছে দৃষ্টি মেপে,
তবুও মনের সুপ্ত ডানা সবার দৃষ্টির বাইরে,
না, সে বোঝেনা ন্যায় অন্যায় অশ্লীল না সঠিক,
একটা জলন্ত পুরুষের সমস্ত উষ্ণতা যখন স্পর্শ করে নারী কে, দৃষ্টি বা অনুভবে, সে কি বোঝে
তার রক্ত স্রোতে আছে সুপ্ত কামনা, সে ও তো উন্মাদ পুরুষের ন্যায়, সে তো ভিজে বেড়াল নয়
সেও বাঘিনী, যার আচরে ছিন্ন হয় পুরুষের অহম,
তবে কি সে ভুল, বৈধ অবৈধ মেনে কি সে পা ফেলে? চোরাপথে লুকিয়ে রাখা আঁশটে পুরুষালী ঘ্রাণ, সে ও তো চাই নগ্নতাকে উন্মুক্ত করতে কোন এক পুরুষের দৃষ্টিতে, তার শরীরের চোরা পথ গুলোর সন্ধানে কেউ উন্মাদ হোক, গুপ্ত গহ্বরে সোমরসে এনেদিক তৃপ্ততা,
মনের অতলে এক প্রবাহমান পাপ বোধ,
পাপ নয়, এ এক মুক্তির সন্ধান, শরীরের কোনে জমে থাকা পারদ, উদিয়মান পুরুষে সামনে
নারী , বন্ধন নয় জড়তা নয় এ এক অস্হির
চাওয়া পাওয়া, নিজের সুপ্ত আবরণ আর গভীর
আদরে ছড়িয়ে পরা এক মায়া,
যদি ভিতরে ডুবে দেখো তবে নিজেকেও পাবে এক
অশ্লীল নারী রূপে.........।।