মানবতার মূর্ত প্রতিক রাশেদ ভাই,
প্রেম,প্রিতী আর ভালোবাসা দিয়ে তিনি দিয়েছিলেন আমায় ঠাই ।
আমি কষ্টে থাকলে তিনি কেমন যেনো বুঝে যায়,
আমি নিরুপায় হলে তিনি বের করে দেন আমার উপায় ।
প্রথম পরিচিত হওয়ার পরে তার বাসায় আমায় করেছিলেন তিনি দাওয়াত,
দাওয়াত খেয়ে গল্প করলাম তার সাথে আর ভাবির সাথে সারারাত ।
পোলাউ,মিষ্টান্ন,ফল অনেক কিছুই খাওয়ালেন তিনি,
তার আর ভাবির সুন্দর আচরন দেখে মনে হলো যেনো তাদের আমি হাজার বছর ধরে চিনি ।
ছোট ভাই হিসেবে আদর করেন তিনি আমাকে,
ব্যস্ত তিনি চাকুরির মধ্যেও আমার খোঁজ খবর নেন ফাকে ফাকে ।
একদিন রাতে মশার কয়েল ছিলনা আমার ঘরে,
একটু পরে শুনি দরজা আমার ঠুক ঠুক করে ।
বিস্মীত হয়ে খুললাম আমি দরজা,
দরজা খুলে দেখি রাশেদ ভাই হাতে একটা কয়েল নিয়ে দাড়ানো সোজা ।
হাঁসি মুখে বলল নিজাম গাজী ভাই এটি আপনি নিন,
এতটাই অবাক হলাম তাকে ধন্যবাদ দেওয়ার শক্তিও হলো আমার বিলীন ।
তার মধ্যে দেখেছি মানবতা,দেখেছি মানবপ্রেম,
মূলত তিনি মনুষত্ব দিয়ে তৈরি করেছেন ভালোবাসার এক ফ্রেম ।
আমার চোঁখে দেখা তার মতো এতো ভালো,এতো উদার আর কেউ নাই,
দোয়া করি যেনো বাংলার প্রতিটি ঘরে ঘরে জন্ম নেয় এমন রাশেদ ভাই ।