স্বনামধন্য নানাজি আমার
কৃতি সন্তান তুমি
জন্মে তোমার ধন্য হয়েছে
পিরোজপুরের ভুমি।
কলকাতা হতে স্বর্ণ পদক লাভ
ইসলামি প্রবন্ধ কার
পাঠ্য পুস্তক প্রনয়ন কারি
তুমি অধ্যক্ষ ছারছিনার।
সম্ভ্রান্ত পরিবারের অধিনায়ক
ছিলে জ্ঞান ভাণ্ডার
শত ওস্তাদের ওস্তাদ তুমি
অতি প্রিয় জনতার
কত যুগ হলো নিয়েছো বিদায়
তব দেখা নাহি পাই
তবে সম্মাননা মরোনোওর
আজো দেখিতে পাই
ভবের হাটে আমি আসার আগে
তুমি দিলে নানা পাড়ি
সালাম,দোয়া জানাই তোমায়
সমাধির পাশে দাড়ি।


দেখো নানাভাই তোমার তরে
মোরা নিবেদিত প্রাণ
তোমারি নামে করেছি বাগিচা
তাজাম্মুল হুসাইন খান
তোমার বাগানে ফুলের মেলা
সকাল-বিকাল করছে খেলা
তোমারি অঙ্গনে গেয়ে যাই মোরা
জীবনের জয়গান


তোমার নামের পুষ্প কাননে
সবে মিলে এক হই
উপকারী সব তথ্য বিলাই
হাসি আনন্দে রই
বিপদে-আপদে সবাই সবার
সচেতন হই পাশে দাঁড়াবার
সহযোগিতার হাত বাড়িয়ে
রাখি তোমায় অম্লান


যোগ্য নানাজী আমরা তোমার
যোগ্য উত্তরসূরী
অগনিত হাফেজ আলেম তোমাতে
রহিয়াছে ভুরি ভুরি
গুনে ও জ্ঞানে ধন্য সকলে
বলিয়ান মোরা ঈমানের বলে
ইলমে আমলে তোমার মহলে
বিধাতার খাছ দান


তোমার হাতের মুঠোয় আজকে
রয়েছে ধরনি কোষ
আরো আছে কত সত্য সন্ধানি
রয়েছে শহীদি জোশ
বিশ্বে আমরা ছড়ায়ে ছিটায়ে
জীবনের নেক পিপাসা মিটায়ে
ধরার বুকে সঞ্চয় করেছি
অঢেল ধন ও মান


তোমার আকাশে বহুরূপী তারা
উজ্জ্বলতর ছবি
রয়েছে তোমাতে কত মহীয়সী
কারী ও শিল্পী কবি
আজকে যদি থাকতে ভবে
দুচোখ ভরে দেখতে সবে
তৃপ্তিতে তবে ভরিয়া ওঠিত
তোমার হৃদয় খান


কাননে ফুটেছে কুসুম কলি
নেই যে সেথায় মালি
জমায়েছ পাড়ি না ফেরার দেশে
বাগিচা করেছ খালি
তোমাদের তরে মোদের দোয়া
পেও যেন চির সুখের ছোঁয়া
প্রভু দয়ায় ক্ষমা করে যেন
দেন চির সম্মান।।