ভালবাসা নগরী গুলোতে ভালবাসার অনেক অভাব দেখা দিয়েছে,
তাইত শহরায়নেও শান্তি নেই,ইট-পাথরের চুরাই পথ গুলোতে বখাটেরা নেই।
মধ্য বয়স্কা পিসির দিলেও মৃত্যুর ভয় ছড়িয়ে গেছে,ফুটপাতের আনাচে-কানাচেও,
সিএনজি টাও সেদিন প্রান নিয়ে সহসাই চলে যায়,হার্টবিট নর্মাল-ই ছিল।
মানুষ জন তারা করতে গিয়েও হাত ছাড়া,ঠিকইত সব দোষ চালকেরই,
সে কেন মেইনরোডে গাড়ী চালাবে,তাকে মারাটা কর্তব্য।
মুরুব্বি মানুষ ফুটপাত থেকে রোড ক্রস করতে নাহয় একটা দৌড়ই দিল,
সে কেন মরবে,বয়স হয়েছে বলে কী একটা দৌড়ও দিতে পারবে না! আজবত!
রক্ত তেমন বের হয়নি,হেডলাইটের উপর পরেছিল,মাথাও ফাটেনি,
তো ড্রাইভারের স্পীড বাড়ানোটা বেয়াঈনী,মরার জন্য ব্রেক কষা উচিত ছিল।
রাত ৯.৩০-৯.৪৫ পর্যন্ত বৃদ্ধাটি বৃত্তের মধ্যেই শোয়া ছিল,লোকজন ড্রাইভার পাকরাও এ ব্যস্ত,
বেবাক পরওয়া মনুষ্যত্বের,তাইত এই দায়িত্ববোধ,মহিলাটি পরেই ছিল,তাও হাসপাতালের সামনে।
জনৈক উড়ে এসে জুড়ে কোলে করে নিয়ে গেল,বেশি হয় ২ মিনিট বিলম্বে,
ইমার্জেন্সি রুমের ডাক্তার সাহেব অনেক ব্যস্ত লোক,গুরুত্বপুর্ন কল!
কি আর করার আরো পাচ মিনিট,অপেক্ষা অতপর আরেকঅটি লাশ।
এটা ১৩ অগাস্টের কথা ঠিক মোলভীবাজার সদর হাসপাতালের সামনে,
আজ হয়ত শোকে দুঃখে কেটে যাবে,কাল আরেকটি লাশ,গোরস্থান কী এতই ফাকা???