অথচ সে এখন আর আমার ছায়াটিও মাড়ায় না,
এমন কি পেছন ফিরেও তাকায় না। সম্মুখপানে
চেয়ে শুধু চলে যায়, কেবল চলে চলে যায়। বরং
আমিই দেখি, চেয়ে  চেয়ে দেখি শেষ সুর্যের তার
প্রলম্বিত ছায়া, শুনি দক্ষিনা বাতাসে কখনও তার
কান্না ভেজা সুর, কখনও বিলম্বিত শুকনো হাসি।

তবুও তার সুডৌল করোটির শাড়ির ভাঁজে
মৌচাকের মত ঝুলে থাকে আমার ভালবাসার
হৃদপিন্ড। পুর্ণিমা প্রসবিত রুপালী সন্ধ্যায় ফেলে
যাওয়া সেই ছায়া ভিজতে থাকে সারা রাত জ্যোস্না
বৃষ্টির কৌনিক ধারায়। যদিও বুঝিনা সে চারুকলা
মুখে আজও আমার জন্য জেগে আছে হিমাচ্ছন্ন
বিষন্নতা নাকি হিরন্ময় ভালবাসা।

তবুও তাকে আমি ভালবাসি, ভালবেসে যাচ্ছি,
ভালবেসে যাব আজীবন। কেবল  ভালবাসব আর
ভালবাসব, থাকবে শুধু ভালবাসাবাসি আর
ভালবাসাবাসি, হোকনা সে একতরফা!