লক্ষ্মীমাতা এসেছিল ফিরেও গেছে মা’র কাছে
মা কালী ওই হাসছে দেখ দুঃখ করার কী আছে।
আলোকধারায় উঠলো ভেসে শহরতলি গ্রাম শহর
চরকি মশাল আতশবাজি রোশনাইয়ের রং লহর।


বোন-দিদিরা ব্যস্ত কাজে আজ যে শুভ ভাইফোঁটা
নিমকি গজা পায়েস লুচি মুখের হাসি ফুলফোটা।
খাবার শেষে ভাইয়ের ভালে লাগিয়ে দিল জয়তিলক
সাথেসাথেই প্রণাম করে আজকে মনে ঢের পুলক।


প্রীতির বাঁধন অটুট থাকুক এই কামনা নিত্যদিন
ভায়ের প্রতি দিদির স্নেহ কখনও তা হয় না ক্ষীণ।
ভাই বা দাদা সফল হলে বোন দিদিদের পরম সুখ
সারা জীবন আগলে রাখে কাছ ঘেঁসে না কষ্ট দুঃখ।