ভালো না লাগা কোন এক শীতের
দুপুরে খোলা ছাদে ন্যাড়া মাথায়
দাড়িয়ে সদ্য গজানো সবুজ গাছটি
সেদিনও মায়াময়ী সূর্যের ভোলান
মমতা আকাশের নীলাভ বুক চিরে
পাঠানো জলের কাতর স্পর্শে
যৌবনাদীপ্ত বয়ঃসন্ধিতে পৌছাল
অঙ্কুরটি, ট্যাপা-ন্যাপা দুজনের অত্যাচারের
সীমা ছাড়িয়ে উঠেছিল কত কী ছিল তার
অপেক্ষায় চড়ুইয়ের বাসা ছায়ার মায়া
আর পথ ভোলান কঠোর তাপরাশির
বেদনায় হারা হয়ে চলেছে আজ নিজে
চাপাকান্নার বুকভাঙ্গা যন্ত্রের বারিতে
জীবন হারানোর বেদনার সংঙ্গায়
বাঁচার তাগিদে ছোট পিঁপড়েটিও
কুঁড়ে চলেছে চারহাত দিয়ে মাটির
আশ্রয় স্বপ্নের রংগুলি ফিকে হয়েই
আশা-নিরাশার কালপ্রান্তরে বলি
হয়ে গুমরে মরেছে আপন অন্তরে!