লক্ষ্মণ ভাণ্ডারী-এর কবিতাwww.bangla-kobita.com ওয়েবসাইটে লক্ষ্মণ ভাণ্ডারী-এর প্রকাশিত কবিতাসমূহ।uuid:2782cc4c-711d-4403-b8f7-50c47540831c;id=12012024-03-28T23:48:04Zhttps://www.bangla-kobita.com/po123/rangiye-diye-jao-5th-part/বসন্তের রং লাগে...... রাঙিয়ে দিয়ে যাও দোল পূর্ণিমার কবিতা (পঞ্চম পর্ব)2024-03-28T02:44:41Z2024-03-28T04:12:23Zলক্ষ্মণ ভাণ্ডারীhttps://www.bangla-kobita.com/po123/<p>বসন্তের রং লাগে...... রাঙিয়ে দিয়ে যাও<br />দোল পূর্ণিমার কবিতা (পঞ্চম পর্ব)<br />কলমে-কবি লক্ষ্মণ ভাণ্ডারী</p>
<br /><p>বর্ষে বর্ষে দোল আসে রং খেলে সবে হাসে<br />কত খুশি হাসি আর গান,<br />এসো এসো এসো সবে আজি রং খেলা হবে<br />সবারে মোরা করি আহ্বান।<br /> <br />পাড়ার সকল ছেলে একসাথে রং খেলে<br />হাতে রং মুখে রং লাগে,<br />মারে সবে পিচকারি রং দিয়ে খুশি ভারি<br />হৃদয়ে পুলক আজি জাগে।</p>
<br /><p>তরুণ তরুণী যত রং খেলে অবিরত<br />সারাদিন চলে রং খেলা,<br />হাতে রং মুখে রং রং খেলে সাজে সং<br />রং মাখামাখি সারাবেলা।</p>
<br /><p>আমার বাড়ির কাছে কিশোর কিশোরী নাচে<br />সবাকারে আবীর মাখায়,<br />সৃজিল লক্ষ্মণ কবি বসন্তে রঙিন ছবি<br />লিখে কবি তার কবিতায়।</p>@ 2024 - লক্ষ্মণ ভাণ্ডারীhttps://www.bangla-kobita.com/po123/rangiye-diye-jao-4th-part/বসন্তের রং লাগে...... রাঙিয়ে দিয়ে যাও দোল পূর্ণিমার কবিতা (চতুর্থ পর্ব)2024-03-27T03:04:24-04:002024-03-27T08:31:27-04:00লক্ষ্মণ ভাণ্ডারীhttps://www.bangla-kobita.com/po123/<p>বসন্তের রং লাগে...... রাঙিয়ে দিয়ে যাও<br />দোল পূর্ণিমার কবিতা (চতুর্থ পর্ব)<br />কলমে-কবি লক্ষ্মণ ভাণ্ডারী</p>
<br /><p>ফুল ফুটে ফুলবাগে বসন্তের রং লাগে<br />পুলকিত সবার হৃদয়,<br />কোকিলের কুহুতান শুনি বসন্তের গান<br />এসে গেল দোলের সময়।</p>
<br /><p>উঠিল অরুণ রবি বসন্তের লাল ছবি<br />ফুটিল কত পলাশ ফুল,<br />আবীর মাখানো ধরা অপরূপা মনোহরা<br />ফুটে কত লোহিত শিমূল।</p>
<br /><p>আবীরের রং লাগে হৃদয়ে পুলক জাগে<br />আজি দোল পূর্ণিমার দিনে,<br />ছেলে মেয়ে দলে দলে সকলেই রং খেলে<br />পিচকারি আর রং কিনে।</p>
<br /><p>কত হাসি কত গান মাতিয়া উঠিল প্রাণ<br />আজি দোল পূণ্য শুভক্ষণ,<br />এসো এসে রং দাও আমারে রাঙিয়ে দাও<br />কহে কবি ভাণ্ডারী লক্ষ্মণ।</p>@ 2024 - লক্ষ্মণ ভাণ্ডারীhttps://www.bangla-kobita.com/po123/rangiye-diye-jao-3rd-part/বসন্তের রং লাগে...... রাঙিয়ে দিয়ে যাও দোল পূর্ণিমার কবিতা (তৃতীয় পর্ব)2024-03-26T03:06:47-04:002024-03-26T03:06:47-04:00লক্ষ্মণ ভাণ্ডারীhttps://www.bangla-kobita.com/po123/<p>বসন্তের রং লাগে...... রাঙিয়ে দিয়ে যাও<br />দোল পূর্ণিমার কবিতা (তৃতীয় পর্ব)<br />কলমে-কবি লক্ষ্মণ ভাণ্ডারী</p>
<br /><p>আজকে হোলি খেলবো হোলি<br />আজকে সবার সাথে,<br />আবীর রঙে মন রাঙিয়ে<br />নাচবো আঙিনাতে।</p>
<br /><p>পলাশ বনে ফুল ফুটেছে<br />কোকিল গাহে গান,<br />আজকে হোলি পুলক জাগে<br />উঠুক মেতে প্রাণ।</p>
<br /><p>আজকে জানি দোল পূর্ণিমা<br />হোলি খেলার দিন,<br />ফাগুন রঙে প্রভাত বেলা<br />হলো আজ রঙিন।</p>
<br /><p>মেতেছে আজ হোলি খেলায়<br />ছোটো বড়ো সবাই,<br />খেলছে হোলি সবাই মিলে<br />রং লাগিয়ে গায়।</p>
<br /><p>হোলির দিনে কাঁদছে কেন<br />ছোট্ট খোকন সোনা,<br />দেয়নি কিনে পিচকারি রং<br />খেলতে হোলি মানা।</p>@ 2024 - লক্ষ্মণ ভাণ্ডারীhttps://www.bangla-kobita.com/po123/ajike-dol-purnima/আজি দোল পূর্ণিমা .......... ফাগুনের রং লাগে বসন্ত উত্সব-২০২৪ (প্রথম পর্ব)2024-03-25T05:35:16-04:002024-03-25T10:30:17-04:00লক্ষ্মণ ভাণ্ডারীhttps://www.bangla-kobita.com/po123/<p>আজি দোল পূর্ণিমা .......... ফাগুনের রং লাগে<br />বসন্ত উত্সব-২০২৪ (প্রথম পর্ব)<br />কলমে- কবি লক্ষ্মণ ভাণ্ডারী</p>
<br /><p>বসন্তের উত্সবে আজি রং খেলা হবে<br />গাও সবে বসন্তের গান,<br />আজি দোল পূর্ণিমায় এস সবে নাচি গাই<br />মাতিয়া উঠুক সব প্রাণ।</p>
<br /><p>আবীর রাঙানো হোলি বসন্তের দিনগুলি<br />সবার হৃদয়ে রং লাগে,<br />সব কিছু ভুলে যাই কোন স্মৃতি মনে নাই<br />বসন্তের দিন মনে জাগে।</p>
<br /><p>একসাথে সবে মিলে সকলেই রং খেলে<br />সকলেই রং মাখে গায়,<br />হাসি গান কলরবে আনন্দেতে মাতে সবে<br />আবীর রঙে গগন ছায়।</p>
<br /><p>সারাদিন রং খেলা কেটে যায় সারা বেলা<br />অজয় নদীর রং লাল,<br />লিখিল লক্ষ্মণ কবি আবীর মাখানো ছবি<br />স্মৃতি রয়ে যায় চিরকাল।</p>@ 2024 - লক্ষ্মণ ভাণ্ডারীhttps://www.bangla-kobita.com/po123/dol-purnimar-kobita-2nd-part/বসন্তের রং লাগে...... রাঙিয়ে দিয়ে যাও দোল পূর্ণিমার কবিতা (দ্বিতীয় পর্ব)2024-03-24T03:22:29-04:002024-03-24T09:07:44-04:00লক্ষ্মণ ভাণ্ডারীhttps://www.bangla-kobita.com/po123/<p>বসন্তের রং লাগে...... রাঙিয়ে দিয়ে যাও<br />দোল পূর্ণিমার কবিতা (দ্বিতীয় পর্ব)<br />কলমে-কবি লক্ষ্মণ ভাণ্ডারী</p>
<br /><p>বসন্তের আগমনে মৃদুমন্দ সমীরণে<br />রবির কিরণে হাসে ধরা,<br />ফুটিল লাল শিমূল ফুটিল পলাশ ফুল<br />লাগে অপরূপা মনোহরা।</p>
<br /><p>দোল এসে গেল কাছে একদিন বাকি আছে<br />জুটিয়া পাড়ার সব ছেলে<br />বসন্তের রং লাগে সবার পুলক জাগে,<br />আনন্দে সবাই রং খেলে।</p>
<br /><p>খোকা খুকি ছেলে বুড়ো একসাথে হয় জড়ো<br />মিলেমিশে সবে খেলে রং,<br />সারাদিন কাটে বেলা রং আবীরের খেলা<br />রং মাখে কেহ সাজে সং।</p>
<br /><p>এসো এসো এসো সবে আজি রং খেলা হবে<br />সবারে মোরা করি আহ্বান,<br />বর্ষে বর্ষে দোল আসে রং খেলে সবে হাসে<br />লিখে কবি লক্ষ্মণ শ্রীমান।</p>@ 2024 - লক্ষ্মণ ভাণ্ডারীhttps://www.bangla-kobita.com/po123/rangiye-diye-jao-1st-part/বসন্তের রং লাগে...... রাঙিয়ে দিয়ে যাও দোল পূর্ণিমার কবিতা (প্রথম পর্ব)2024-03-23T02:44:49-04:002024-03-23T08:17:09-04:00লক্ষ্মণ ভাণ্ডারীhttps://www.bangla-kobita.com/po123/<p>বসন্তের রং লাগে...... রাঙিয়ে দিয়ে যাও<br />দোল পূর্ণিমার কবিতা (প্রথম পর্ব)<br />কলমে-কবি লক্ষ্মণ ভাণ্ডারী<br /> </p>
<br /><p>বসন্তের রং লাগে হৃদয়ে পুলক জাগে<br />দোলের সময় এল কাছে,<br />সবে দোল পূর্ণিমায় আবীর রং মাখায়<br />খুশিতে হৃদয় তাই নাচে।</p>
<br /><p>লাজে রাঙা রাঙাবধূ দিও না রং কহে শুধু<br />তবু কেহ রং দিয়ে যায়,<br />রঙে রঙে বসুন্ধরা অপরূপা মনোহরা<br />রঙে সবে হৃদয় রাঙায়।</p>
<br /><p>আর কটা দিন মোটে সকলেই মেতে ওঠে<br />রং আবীর পিচকারি মেলা,<br />হাতে রং মুখে রং রং মেখে সাজে সং<br />সারাদিন কেটে যায় বেলা।</p>
<br /><p>এসো এসো সবে ত্বরা দোল মানে রং ভরা<br />রঙে দিয়ে মাখাও আবীর,<br />গাঁয়ের পথের বাঁকে সকলেই রং মাখে<br />রং মাখে অজয়ের তীর।</p>
<br /><p>এসো এসো রং নাও হৃদয় রাঙিয়ে দাও<br />দোল পূর্ণিমার নিমন্ত্রণ,<br />হৃদয়ে পুলক জাগে বসন্তের রং লাগে<br />কহে কবি শ্রীমান লক্ষ্মণ।</p>@ 2024 - লক্ষ্মণ ভাণ্ডারীhttps://www.bangla-kobita.com/po123/kabitar-prem/বিশ্ব কবিতা দিবসের শ্রদ্ধাঞ্জলি কবিতার প্রেম2024-03-22T03:20:52-04:002024-03-22T03:20:52-04:00লক্ষ্মণ ভাণ্ডারীhttps://www.bangla-kobita.com/po123/<p>21শে মার্চকে "বিশ্ব কবিতা দিবস" হিসাবে গ্রহণ করার মাধ্যমে ইউনেস্কো বিশ্ব শান্তি ও সম্প্রীতি প্রচারে কবিতার ভূমিকার প্রশংসা করে। কবিদের উদযাপনের পাশাপাশি, "বিশ্ব কবিতা দিবস" সাংস্কৃতিকভাবে স্বতন্ত্র কবিতা আবৃত্তি করার প্রাচীন রীতিকে পুনরুজ্জীবিত করে। এটি কবিতার লেখা ও পাঠকেও উৎসাহিত করে এবং অন্যান্য শিল্পকলা যেমন- সঙ্গীত, নৃত্য, থিয়েটার ইত্যাদির সাথে এর সংমিশ্রণকে অনুপ্রাণিত করে।</p>
<br /><p>বিশ্ব কবিতা দিবসের শ্রদ্ধাঞ্জলি<br />কবিতার প্রেম<br />কলমে- কবি লক্ষ্মণ ভাণ্ডারী</p>
<br /><p>হে কবিতা!<br />তুমি আমার কবিতা।</p>
<br /><p>তুমি কবির হৃদয়ে করে নিয়েছো প্রাণ,<br />গিয়েছো ভুলে যত ব্যথাভরা অভিমান।<br />তুমি যে আমার, শুধু কবির মনের কথা,<br />আছো, থাকবে চিরদিন না হবে অন্যথা।</p>
<br /><p>হে কবিতা!<br />তুমি আমার কবিতা।</p>
<br /><p>কবির সকাশে এসে, করেছো হৃদয় জয়,<br />কবিরে বেসেছ ভাল, নাহি ভয়, নাহি ভয়।<br />করেছ তুমি শঙ্কাকে জয়, নাহিক সংশয়,<br />তুমি অনন্যা, রূপে অনুপমা অভিন্ন হৃদয়।</p>
<br /><p>হে কবিতা!<br />তুমি আমার কবিতা।</p>
<br /><p>কবিতা পরশে কবির মনে জাগে চেতনা,<br />তুমি আমার, আমি তোমারে করি বন্দনা।<br />কবি আমি, আমি গাহি কবিতার জয়গান,<br />কবিতার প্রেম লিখে কবি লক্ষ্মণ শ্রীমান।</p>
<br /><p>হে কবিতা!<br />তুমি আমার কবিতা।</p>
<br /><p> *********</p>
<br /><p>আজ বিশ্ব কবিতা দিবস,সকল কবিদের কবিতায় প্রাণ খুঁজে পায় যেন এই শুভ কামনায় সকল কবিদের জন্য শুভেচ্ছা থাকল। ১৯৯৯ সালের ২১শে মার্চ ইউনেস্কো ঘোষণা করেন এই দিনটিকে বিশ্ব কবিতা দিবস হিসেবে পালন করার জন্য। এই দিবস পালনের উদ্দেশ্য হল বিশ্বব্যাপী কবিতা পাঠ, রচনা, প্রকাশনা এবং শিক্ষাকে উৎসাহিত করা। ইউনেস্কোর অধিবেশনে এই দিবস ঘোষণা করার সময় বলা হয়েছিল, এই দিবস বিভিন্ন জাতীয়, আঞ্চলিক এবংআন্তর্জাতিক কবিতা আন্দোলনগুলিকে নতুন করে স্বীকৃতি ও গতি দান করবে।</p>@ 2024 - লক্ষ্মণ ভাণ্ডারীhttps://www.bangla-kobita.com/po123/basanter-gan-10th-part/শুনি বসন্তের গান....... কোকিলের কুহুতান বসন্তের আগমনী কবিতা (দশম পর্ব)2024-03-21T02:59:50-04:002024-03-21T04:41:21-04:00লক্ষ্মণ ভাণ্ডারীhttps://www.bangla-kobita.com/po123/<p>শুনি বসন্তের গান....... কোকিলের কুহুতান<br />বসন্তের আগমনী কবিতা (দশম পর্ব)<br />কলমে- কবি লক্ষ্মণ ভাণ্ডারী</p>
<br /><p>বসন্তে বসুধা মাঝে অপরূপ নব সাজে<br />বসন্তের আগমন হয়,<br />মুকুলিত আম্রশাাখে বসন্তে কোকিল ডাকে<br />তরুশাখে নব কিশলয়।</p>
<br /><p>ফুলবনে ফুটে কলি গুঞ্জরিয়া আসে অলি<br />ফুলে মধু করে আহরণ,<br />রাধাচূড়া কৃষ্ণচূড়া অপরূপা মনোহরা<br />শোভা হেরি হরষিত মন।</p>
<br /><p>গ্রাম সীমানার কাছে পলাশের বন আছে<br />ফুটে কত পলাশের ফুল,<br />গাঁয়ের পথের বাঁকে শিমূলের তরুশাখে<br />রাশি রাশি ফুটেছে শিমূল।</p>
<br /><p>বসন্তের রং লাগে হৃদয়ে পুলক জাগে<br />দোলের সময় এল কাছে,<br />লক্ষ্মণ ভাণ্ডারী কয় দোলে রং দিতে হয়<br />খুশিতে হৃদয় তাই নাচে।</p>@ 2024 - লক্ষ্মণ ভাণ্ডারীhttps://www.bangla-kobita.com/po123/basanter-gan-9th-part/শুনি বসন্তের গান....... কোকিলের কুহুতান বসন্তের আগমনী কবিতা (নবম পর্ব)2024-03-20T03:17:32-04:002024-03-20T08:05:39-04:00লক্ষ্মণ ভাণ্ডারীhttps://www.bangla-kobita.com/po123/<p>শুনি বসন্তের গান....... কোকিলের কুহুতান<br />বসন্তের আগমনী কবিতা (নবম পর্ব)<br />কলমে- কবি লক্ষ্মণ ভাণ্ডারী</p>
<br /><p>বসন্ত আসিল আজি বিকশিত তরুরাজি<br />তরুশাখে নব কিশলয়,<br />বসন্তের অনুরাগে হৃদয়ে পুলক জাগে<br />পুলকিত সবার হৃদয়।</p>
<br /><p>রাঙাপথে সারি সারি চলিছে গরুর গাড়ি<br />মৃদু মন্দ বহিছে পবন,<br />বসন্তের আগমনে কুসুমিত ফুলবনে<br />গুঞ্জরিছে যত অলিগণ।</p>
<br /><p>পলাশ শিমূল বনে বসন্তের আগমনে<br />রাশি রাশি ফুটে কত ফুল,<br />আমবনে তরুশাখে বসন্তে কোকিল ডাকে<br />মঞ্জুরিত আমের মুকুল।</p>
<br /><p>অজয় নদীর বাঁকে মহুলের বন থাকে<br />বনে কারা মাদল বাজায়,<br />লক্ষ্মণ ভাণ্ডারী কবি হেরি বসন্তের ছবি<br />লিখে কবি তার কবিতায়।</p>@ 2024 - লক্ষ্মণ ভাণ্ডারীhttps://www.bangla-kobita.com/po123/basanter-gan-8th-part/শুনি বসন্তের গান....... কোকিলের কুহুতান বসন্তের আগমনী কবিতা (অষ্টম পর্ব)2024-03-19T03:14:31-04:002024-03-19T05:21:45-04:00লক্ষ্মণ ভাণ্ডারীhttps://www.bangla-kobita.com/po123/<p>শুনি বসন্তের গান....... কোকিলের কুহুতান<br />বসন্তের আগমনী কবিতা (অষ্টম পর্ব)<br />কলমে- কবি লক্ষ্মণ ভাণ্ডারী</p>
<br /><p>বসন্তের রং লাগে হৃদয়ে পুলক জাগে<br />নব বসন্তের আগমনে,<br />গাঁয়ের পথের বাঁকে মুকুলিত তরুশাখে<br />ডাকে কোকিল আম্রকাননে।</p>
<br /><p>গগনে উঠিল রবি বসন্তের নব ছবি<br />পাখিসব করিছে কূজন,<br />কাননে ফুটিল কলি আসে ধেয়ে যত অলি<br />ফুলে মধু করে আহরণ।</p>
<br /><p>বসন্তে পলাশ ফুল ফুটিল কত শিমূল<br />প্রকৃতির শোভা মনোহর,<br />গাঁয়ের পথের বাঁকে মহুলের বন থাকে<br />দূরে হেরি অজয়ের চর।</p>
<br /><p>অজয় নদীর চরে সোনালী আলোক ঝরে<br />নদী পার হয় যাত্রীগণ,<br />পার হয় গরুগাড়ি দূরগাঁয়ে দেয় পাড়ি<br />লিখে কবি শ্রীমান লক্ষ্মণ।</p>@ 2024 - লক্ষ্মণ ভাণ্ডারীhttps://www.bangla-kobita.com/po123/basanter-gan-7th-part/শুনি বসন্তের গান....... কোকিলের কুহুতান বসন্তের আগমনী কবিতা (সপ্তম পর্ব)2024-03-18T02:28:28-04:002024-03-18T06:30:48-04:00লক্ষ্মণ ভাণ্ডারীhttps://www.bangla-kobita.com/po123/<p>শুনি বসন্তের গান....... কোকিলের কুহুতান<br />বসন্তের আগমনী কবিতা (সপ্তম পর্ব)<br />কলমে- কবি লক্ষ্মণ ভাণ্ডারী</p>
<br /><p>বসন্ত আসিল আজি বিকশিত তরুরাজি<br />তরুশাখে নব কিশলয়,<br />মুকুলিত আম্রশাখে বসন্তে কোকিল ডাকে<br />পুলকিত সবার হৃদয়।</p>
<br /><p>গ্রাম সীমানার কাছে পলাশের বন আছে<br />ভরে আছে পলাশের ফুলে,<br />ফুটেছে শিমূল কত ঝরে পড়ে অবিরত<br />মাটি পরে তার তরুমূলে।</p>
<br /><p>অজয় নদীর ঘাট রবিবারে বসে হাট<br />দোকানিরা দোকান সাজায়,<br />কেহ বেচে কেহ কিনে, বেচা কেনা করে দিনে<br />সাঁঝ হলে হাট ভেঙে যায়।</p>
<br /><p>দীপ জ্বলে দূরে গ্রামে রাতের আঁধার নামে<br />লিখে কবি কাব্যের কাণ্ডারী,<br />শীতল সমীর বয় রাত কাটে ভোর হয়<br />কহে কবি লক্ষ্মণ ভাণ্ডারী।</p>@ 2024 - লক্ষ্মণ ভাণ্ডারীhttps://www.bangla-kobita.com/po123/basanter-gan-6th-part/শুনি বসন্তের গান....... কোকিলের কুহুতান বসন্তের আগমনী কবিতা (ষষ্ঠ পর্ব)2024-03-17T05:31:24-04:002024-03-17T05:31:24-04:00লক্ষ্মণ ভাণ্ডারীhttps://www.bangla-kobita.com/po123/<p>শুনি বসন্তের গান....... কোকিলের কুহুতান<br />বসন্তের আগমনী কবিতা (ষষ্ঠ পর্ব)<br />কলমে- কবি লক্ষ্মণ ভাণ্ডারী</p>
<br /><p>বসন্ত আসিল যবে পাখিদের কলরবে<br />পুলকিত সবাকার প্রাণ,<br />হৃদয়ে পুলক জাগে বসন্তের রং লাগে<br />শুনি নব বসন্তের গান।</p>
<br /><p>বসন্ত প্রভাতে রবি মনে হয় যেন ছবি<br />সোনালী কিরণে রবি হাসে,<br />বধূ রাঙা শাড়ি পরে চলে রাঙাপথ ধরে<br />নদীঘাটে জল নিতে আসে।</p>
<br /><p>অজয়ের নদীবাঁকে পলাশের বন থাকে<br />রাশি রাশি ফুটেছে পলাশ,<br />অজস্র শিমূল ঝরে তরুমূলে মাটি পরে<br />বহে যবে বসন্ত বাতাস।</p>
<br /><p>সাঁঝের আঁধার নামে জ্বলে দীপ দূর গ্রামে<br />ভেসে আসে শঙ্খের ঝঙ্কার,<br />রাতি কাটে ঊষা হয় লক্ষ্মণ ভাণ্ডারী কয়<br />লিখে কবি কবিতায় তার।</p>@ 2024 - লক্ষ্মণ ভাণ্ডারীhttps://www.bangla-kobita.com/po123/basanter-gan-5th-part/শুনি বসন্তের গান....... কোকিলের কুহুতান বসন্তের আগমনী কবিতা (পঞ্চম পর্ব)2024-03-16T02:37:09-04:002024-03-16T02:37:09-04:00লক্ষ্মণ ভাণ্ডারীhttps://www.bangla-kobita.com/po123/<p>শুনি বসন্তের গান....... কোকিলের কুহুতান<br />বসন্তের আগমনী কবিতা (পঞ্চম পর্ব)<br />কলমে- কবি লক্ষ্মণ ভাণ্ডারী</p>
<br /><p>বসন্ত আসিল তাই শীতের কুয়াশা নাই<br />শুনি নব বসন্তের গান,<br />বসন্তে আম্র শাখায় বসন্তের দূত গায়<br />জাগিয়া উঠিল মম প্রাণ।</p>
<br /><p>পূবদিকে রবি উঠে কাননে কুসুম ফুটে<br />সোনা রোদ করে ঝলমল,<br />রাঙাপাড় শাড়ি পরে গাঁয়ে রাঙাপথ ধরে<br />বধূসব নিতে আসে জল।</p>
<br /><p>গাঁয়ের পথের বাঁকে পলাশের শাখে শাখে<br />ফুটে আছে পলাশের ফুল,<br />বসন্তের আগমনে শিমূলের বনে বনে<br />ঝরে পড়ে অজস্র শিমূল।</p>
<br /><p>অজয় নদীর ঘাটে তপন বসিল পাটে<br />নদীঘাটে নামিল আঁধার,<br />লিখে কবি শ্রীলক্ষ্মণ বসন্তের আগমন<br />লিখে কবি কবিতায় তার।</p>@ 2024 - লক্ষ্মণ ভাণ্ডারীhttps://www.bangla-kobita.com/po123/basanter-gan-4th-part/শুনি বসন্তের গান....... কোকিলের কুহুতান বসন্তের আগমনী কবিতা (চতুর্থ পর্ব)2024-03-15T02:57:21-04:002024-03-16T02:38:24-04:00লক্ষ্মণ ভাণ্ডারীhttps://www.bangla-kobita.com/po123/<p>শুনি বসন্তের গান....... কোকিলের কুহুতান<br />বসন্তের আগমনী কবিতা (চতুর্থ পর্ব)<br />কলমে- কবি লক্ষ্মণ ভাণ্ডারী</p>
<br /><p>বসন্ত আসিল আজি নব কিশলয় রাজি<br />আন্দোলিত বসন্ত পবনে,<br />ফুলবনে ফুটে ফুল গোলাপ জুঁই বকুল<br />নব বসন্তের আগমনে।</p>
<br /><p>রাঙাপথে তরুশাখে কিচিমিচি পাখি ডাকে<br />সোনা রবি ছড়ায় কিরণ,<br />বসন্তের রং লাগে হৃদয়ে পুলক জাগে<br />মৃদু মন্দ বহে সমীরণ।</p>
<br /><p>শাড়ি পরা রাঙাবধূ জল নিতে আসে শুধু<br />নদীঘাটে গ্রাম হতে দূরে,<br />মুকুলিত আম্রশাখে বসন্তে কোকিল ডাকে<br />বাজে বাঁশি রাখালিয়া সুরে।<br /> <br />ছাড়িয়া পূবের মাঠ অজয়ের নদীঘাট<br />দূরে শিমূল পলাশ বন,<br />ফুটিল পলাশ ফুল ফুটে অজস্র শিমূল<br />লিখে কবি ভাণ্ডারী লক্ষ্মণ।</p>@ 2024 - লক্ষ্মণ ভাণ্ডারীhttps://www.bangla-kobita.com/po123/basanter-gan-3rd-part/শুনি বসন্তের গান....... কোকিলের কুহুতান বসন্তের আগমনী কবিতা (তৃতীয় পর্ব)2024-03-14T03:07:10-04:002024-03-14T03:41:37-04:00লক্ষ্মণ ভাণ্ডারীhttps://www.bangla-kobita.com/po123/<p>শুনি বসন্তের গান....... কোকিলের কুহুতান<br />বসন্তের আগমনী কবিতা (তৃতীয় পর্ব)<br />কলমে- কবি লক্ষ্মণ ভাণ্ডারী</p>
<br /><p>বসন্তের আগমন দেহ মন উচাটন<br />বসন্তের রং লাগে গায়ে,<br />ফুল ফুটে বনে বনে বসন্তের আগমনে<br />আমবন রাঙাপথ বাঁয়ে।</p>
<br /><p>আমবনে আম শাখে বসন্তে কোকিল ডাকে<br />ধরে কত আমের মুকুল,<br />বসন্তের আগমনে শিমূল পলাশ বনে<br />ফুটে আছে পলাশ শিমূল।</p>
<br /><p>কাজল দিঘির ঘাটে ছেলেরা সাঁতার কাটে<br />রাঙাবধূ নিয়ে যায় জল,<br />শাল পিয়ালের বনে বসন্তের আগমনে<br />দূরে কারা বাজায় মাদল।</p>
<br /><p>অজয়ের নদীজল বয়ে চলে কলকল<br />সুশীতল বহে সমীরণ,<br />বসন্তের নব ছবি আঁকিল লক্ষ্মণ কবি<br />কবিতায় লিখিল লক্ষ্মণ।</p>@ 2024 - লক্ষ্মণ ভাণ্ডারীhttps://www.bangla-kobita.com/po123/basanter-gan-2nd-part/শুনি বসন্তের গান....... কোকিলের কুহুতান বসন্তের আগমনী কবিতা (দ্বিতীয় পর্ব)2024-03-13T03:00:05-04:002024-03-13T03:00:05-04:00লক্ষ্মণ ভাণ্ডারীhttps://www.bangla-kobita.com/po123/<p>শুনি বসন্তের গান....... কোকিলের কুহুতান<br />বসন্তের আগমনী কবিতা (দ্বিতীয় পর্ব)<br />কলমে- কবি লক্ষ্মণ ভাণ্ডারী</p>
<br /><p>বসন্ত আসিল যবে কোকিলের কুহু রবে<br />পুলকিত সবাকার প্রাণ,<br />প্রভাত পাখিরা জাগে দেহে মনে রং লাগে<br />শুনি নব বসন্তের গান।</p>
<br /><p>কাননে ফুটিল ফুল শোভিছে আম্র মুকুল<br />কোকিলেরা কুহুকুহু গায়,<br />প্রভাতে উঠিল রবি বসন্তের নব ছবি<br />বসন্ত আসিল বসুধায়।</p>
<br /><p>গাঁয়ের পথের বাঁকে পলাশের শাখে শাখে<br />ফুটেছে লাল পলাশ ফুল,<br />বসন্তের আগমনে শিমূলের বনে বনে<br />রাশি রাশি ঝরিছে শিমূল।</p>
<br /><p>অজয় নদীর ঘাটে সারাদিন বেলা কাটে<br />কুলু কুলু বহিছে তটিনী,<br />লিখে কবি শ্রীলক্ষ্মণ বসন্তের আগমন<br />বসন্তের গান আগমনী।</p>@ 2024 - লক্ষ্মণ ভাণ্ডারীhttps://www.bangla-kobita.com/po123/basanter-gan-1st-part/শুনি বসন্তের গান....... কোকিলের কুহুতান বসন্তের আগমনী কবিতা (প্রথম পর্ব)2024-03-12T02:44:23-04:002024-03-12T02:44:23-04:00লক্ষ্মণ ভাণ্ডারীhttps://www.bangla-kobita.com/po123/<p>শুনি বসন্তের গান....... কোকিলের কুহুতান<br />বসন্তের আগমনী কবিতা (প্রথম পর্ব)<br />কলমে- কবি লক্ষ্মণ ভাণ্ডারী</p>
<br /><p> </p>
<br /><p>শুনি বসন্তের গান কোকিলের কুহুতান<br />নব বসন্তের আগমন,<br />গগনে উঠিল রবি বসন্তের নব ছবি<br />সুরভিত কুসুম কানন।</p>
<br /><p> </p>
<br /><p>গগনেতে রবি উঠে কাননে কুসুম ফুটে<br />পাখিসব কিচিমিচি ডাকে,<br />বসন্তের আগমনে ফুল ফুটে ফুল বনে<br />মুকুল শোভিছে আম্রশাখে।</p>
<br /><p> </p>
<br /><p>ফুটিল পলাশ ফুল ফুটিল কত শিমূল<br />নব বসন্তের আগমনে,<br />বিকশিত ফুলকলি গুঞ্জরিছে যত অলি<br />আসে অলি মধু আহরণে।</p>
<br /><p> </p>
<br /><p>অজয়ের নদীবাঁকে মহুলের বন থাকে<br />বনে কারা মাদল বাজায়,<br />লিখিল লক্ষ্মণ কবি বসন্তের নব ছবি<br />লিখে কবি তার কবিতায়।</p>@ 2024 - লক্ষ্মণ ভাণ্ডারীhttps://www.bangla-kobita.com/po123/jege-otho-nari/জেগে ওঠো নারী ...... দিকে দিকে আহ্বান বিশ্ব নারী দিবসের জ্বলন্ত কবিতা কবিতা2024-03-11T02:45:58-04:002024-03-11T02:53:06-04:00লক্ষ্মণ ভাণ্ডারীhttps://www.bangla-kobita.com/po123/<p>জেগে ওঠো নারী ...... দিকে দিকে আহ্বান<br />বিশ্ব নারী দিবসের জ্বলন্ত কবিতা কবিতা<br />কলমে- লক্ষ্মণ ভাণ্ডারী</p>
<br /><p>নারীর অপমান জাতির অপমান<br />বাঁচাও জাতির মান,<br />বিশ্ব নারী দিবসে আজিকে তাদের<br />দিতে হবে সম্মান।</p>
<br /><p>নারীর সম্ভ্রম ভুলুণ্ঠিত আজি<br />ভুলতে কভু কি পারি?<br />বিশ্ব নারী দিবসে আজিকে,<br />জাগো সারা বিশ্বের নারী।</p>
<br /><p>রজনী আঁধারে বসন কাড়ে,<br />ওরা কলির দুঃশাসন,<br />ওদের অত্যাচারে চলে নির্বিচারে<br />নারীহত্যা আর ধর্ষণ।</p>
<br /><p>সতীনারী আজি লাঞ্ছিতা হয়ে<br />প্রাণ দেয় পলে পলে,<br />নারী ধর্ষণ দিকে দিকে আজ<br />দেশ গেছে রসাতলে।</p>
<br /><p>মরিছে নারীরা অভিমান নিয়ে<br />জীবন্ত অগ্নিদগ্ধ কায়া,<br />সেইদিন হতে নিখিল জগতে<br />নামিল শোকের ছায়া।</p>
<br /><p>শোন কান পেতে রাত্রি নিশীথে<br />হাসে কারা খলখল,<br />হিসাব রাখি না অযুতা ধর্ষিতা<br />কেন জল মুছে অবিরল।</p>
<br /><p>দিকেদিকে চলে নারী-ধর্ষণ আর<br />হত্যা রক্ত আর্তনাদ,<br />নারীরা ধর্ষিতা প্রতি পলেপলে,<br />কারা পাতে মৃত্যুফাঁদ?</p>
<br /><p> <br />সতীনারী হেথা জ্বলে পুড়ে মরে<br />পায় নাকো সুবিচার;<br />ধর্ষকে আজ ছেয়ে আছে দেশ,<br />দেশ জুড়ে হাহাকার।</p>
<br /><p>মোছ আঁখিজল আগুন জ্বলুক,<br />দিকে দিকে জ্বালো আগুন,<br />এই বসুধায় নির্যাতিতা নারী,<br />নারীহত্যা, রক্ত আর খুন।</p>
<br /><p>নির্যাতিতা নারী জেগে ওঠো আজ<br />হাতে তুলে নাও মশাল,<br />দুচোখে জ্বলুক প্রতিশোধের আগুন<br />জেগে উঠুক মহাকাল।</p>
<br /><p>অসুরে অসুরে ছেয়ে গেছে দেশ<br />অসুরে করিতে সংহার,<br />অসুরমর্দিনী রূপে আবির্ভূতা হয়ে<br />নাশো অসুর এ ধরার।</p>
<br /><p> <br />রণহুংকারে মেতে ওঠো নারী<br />আগুন জ্বলুক তব দুই চোখে,<br />বজ্রহুংকারে ফেটে পড়ো নারী<br />হয়ো না ক্ষুব্ধ কভুবা শোকে।</p>
<br /><p>ত্রিশূল তুলে নাও মাগো আজি<br />বধিবারে ধরার মহিষাসুর,<br />বিশ্ববাসী দেখুক নারীর শক্তি<br />শঙ্কা সবার করো মা দূর।</p>
<br /><p>জেগে ওঠো নারী ভীমা ভয়ংকরী<br />অসুর সংহারী মাগো তুমি,<br />করি শিরশ্ছিন্ন করো মা নিশ্চিহ্ন<br />অসুরমুক্ত করো বিশ্বভূমি।<br /> </p>
<br /><p>রণ দুন্দুভি বাজিছে নিখিলে<br />জাগিছে বিশ্বের নারী,<br />দানবদলনী মহামায়া আজি<br />তুলে নাও তরবারি।</p>
<br /><p> <br />কবিতার পাতায় বিদ্রোহ আজি<br />ভুলতে কভু কি পারি?<br />অসুরে নাশিতে তাদের বধিতে<br />ত্রিশূল ধরো গো নারী।</p>
<br /><p>নারীর অপমান জাতির অপমান<br />বাঁচাও জাতির মান,<br />বিশ্ব নারী দিবসে আজিকে তাদের<br />দিতে হবে সম্মান।</p>@ 2024 - লক্ষ্মণ ভাণ্ডারীhttps://www.bangla-kobita.com/po123/basanter-kobitamala-10th-part/বসন্ত আসিল ধরায় ...... কোকিল গাহে আম্রশাখায় নব বসন্তের কবিতামালা (দশম পর্ব)2024-03-10T03:17:55-04:002024-03-10T03:52:34-04:00লক্ষ্মণ ভাণ্ডারীhttps://www.bangla-kobita.com/po123/<p>বসন্ত আসিল ধরায় ...... কোকিল গাহে আম্রশাখায়<br />নব বসন্তের কবিতামালা (দশম পর্ব)<br />কলমে-কবি লক্ষ্মণ ভাণ্ডারী</p>
<br /><p>বসন্ত আসিল আজি হেথা বসুধায়,<br />বসন্তের দূত গাহে আম্রের শাখায়।<br />ফুটিল কুসুম কলি কুসুম কাননে,<br />মধুকর আসে তথা মধু আহরণে।</p>
<br /><p>বসন্ত প্রভাতে রবি ছড়ায় কিরণ,<br />তরুশাখে পাখিদের মধুর মিলন।<br />ফুটিল শিমূল ফুল শিমূলের শাখে,<br />পলাশের বন আছে রাঙাপথ বাঁকে।</p>
<br /><p>পলাশের বনে বনে পড়ে গেছে ধূম,<br />রাশি রাশি ফুটে কত পলাশ কুসুম।<br />রাধাচূড়া কৃষ্ণচূড়া ফুটে শাখে শাখে,<br />ফুটিল কুসুম কত কেবা মনে রাখে।</p>
<br /><p>অজয় নদীর বাঁকে মহুলের বনে,<br />মহুয়ার নেশা জাগে দেহে আর মনে।<br />মাথায় ফুলের খোঁপা রমণীরা গায়,<br />লিখিল লক্ষ্মণ কবি তার কবিতায়।</p>@ 2024 - লক্ষ্মণ ভাণ্ডারীhttps://www.bangla-kobita.com/po123/maha-shivratri-brata/মহা শিবরাত্রি ব্রত (ধর্মীয় কবিতা)2024-03-08T05:31:17-05:002024-03-08T06:07:27-05:00লক্ষ্মণ ভাণ্ডারীhttps://www.bangla-kobita.com/po123/<p>মহা শিবরাত্রি ব্রত (ধর্মীয় কবিতা)<br />কলমে- কবি লক্ষ্মণ ভাণ্ডারী</p>
<br /><p> </p>
<br /><p>মহা শিবরাত্রি ব্রত খ্যাত চরাচরে,<br />মর্ত্ত্যবাসী জীব সবে শিবপূজা করে।<br />হরগৌরী একসাথে আসেন ধরাতে,<br />শিবের বিবাহ আজি, আজিকার রাতে।</p>
<br /><p> </p>
<br /><p>পত্রপুষ্পে সুসজ্জিত দেবালয় মাঝে,<br />ঘৃতের প্রদীপ জ্বলে শঙ্খ ঘন্টা বাজে।<br />কুমারী সকলে হাতে আকন্দের মালা,<br />বিল্ব ধুতুরার ফুল প্রসাদের থালা।</p>
<br /><p> </p>
<br /><p>শিবের মস্তকে দেয় দুগ্ধ গঙ্গাজল,<br />কমলা কদলী কুল নানাবিধ ফল।<br />উপবাসী থাকে সবে মাগে এই বর,<br />তোমা সম পতি যেন পাই মহেশ্বর।</p>
<br /><p> </p>
<br /><p>মহা শিবরাত্রি কথা অপূর্ব কথন,<br />প্রতি বর্ষে হেরি এই মধুর মিলন।<br />শিবরাত্রি ব্রত কথা হল সমাপন,<br />কবিতায় লিখে কবি শ্রীমান লক্ষ্মণ।</p>
<br /><p> </p>
<br /><p>শিবের বিবাহ আজি (ধর্মীয় কবিতা)<br />কলমে- কবি লক্ষ্মণ ভাণ্ডারী<br /> </p>
<br /><p>শিবের বিবাহ আজি শিব চতুর্দশী,<br />ব্রতীগণ উপবাসী যত বর্ষীয়সী।<br />বিল্বপত্র ফুল মালা দেয় রাশি রাশি,<br />শিবের বিবাহ আজি শিব চতুর্দশী।</p>
<br /><p>আকন্দ ধুতুরা ফুল দেয় বিল্বফল,<br />শিবের মস্তকে ঢালে দুগ্ধ গঙ্গাজল।<br />উপবাসী রয় আজি কুমারী সকল।<br />ভক্তিভরে পূজে হরে, লভে পূণ্যফল।</p>
<br /><p>পর্বত শিখরে বসি আছেন শঙ্কর,<br />নন্দী ভৃঙ্গী নৃত্য করে যত অনুচর।<br />শিবের বিবাহ রাত্রি তৃতীয় প্রহর,<br />পূজ শিবে তবে পাবে মনোভীষ্ট বর।</p>
<br /><p>শিবরাত্রি ব্রত কথা হল সমাপন,<br />কবিতায় লিখে কবি শ্রীমান লক্ষ্মণ।</p>@ 2024 - লক্ষ্মণ ভাণ্ডারীhttps://www.bangla-kobita.com/po123/basanter-kobitamala-9th-part/বসন্ত আসিল ধরায় ...... কোকিল গাহে আম্রশাখায় নব বসন্তের কবিতামালা (নবম পর্ব)2024-03-07T03:15:13-05:002024-03-07T05:24:41-05:00লক্ষ্মণ ভাণ্ডারীhttps://www.bangla-kobita.com/po123/<p>বসন্ত আসিল ধরায় ...... কোকিল গাহে আম্রশাখায়<br />নব বসন্তের কবিতামালা (নবম পর্ব)<br />কলমে-কবি লক্ষ্মণ ভাণ্ডারী</p>
<br /><p>বসন্তের আগমনে পাখি গীত গায়,<br />কোকিলের কুহুতান আম্রের শাখায়।<br />কাননে ফুটিল ফুল ফুটে ফুল কলি,<br />গুঞ্জরিয়া পুঞ্জেপুঞ্জে আসে যত অলি।</p>
<br /><p>ফুটিল পলাশ ফুল পলাশ শাখায়,<br />পলাশের শোভা হেরি নয়ন জুড়ায়।<br />রাঙাপথে দুইধারে ফুটেছে শিমূল,<br />সেইপথ গেছে চলে অজয়ের কূল।</p>
<br /><p>অজয়ের দুইকূলে আছে দুইগ্রাম,<br />দুইজেলা বর্ধমান বীরভূম নাম।<br />অজয় নদীর ঘাট স্নিগ্ধ সুশীতল,<br />অবিরত নদীজল বহে কল কল।</p>
<br /><p>বসন্তে বাসন্তী পূজা ভারি ধূমধাম,<br />দেবী বাসন্তী পূজায় মেতে ওঠে গ্রাম।<br />বাসন্তী পূজায় হয় যাত্রাপালা গান,<br />লিখিল কবিতা কবি লক্ষ্মণ শ্রীমান।</p>@ 2024 - লক্ষ্মণ ভাণ্ডারীhttps://www.bangla-kobita.com/po123/basanter-kobitamala-8th-part/বসন্ত আসিল ধরায় ....... কোকিল গাহে আম্রশাখায় নব বসন্তের কবিতামালা (অষ্টম পর্ব)2024-03-06T02:52:51-05:002024-03-06T02:57:01-05:00লক্ষ্মণ ভাণ্ডারীhttps://www.bangla-kobita.com/po123/<p>বসন্ত আসিল ধরায় ...... কোকিল গাহে আম্রশাখায়<br />নব বসন্তের কবিতামালা (অষ্টম পর্ব)<br />কলমে-কবি লক্ষ্মণ ভাণ্ডারী</p>
<br /><p>বসন্তের আগমনে মেতে ওঠে ধরা,<br />কুসুমিত উপবন শোভে মনোহরা।<br />বসন্ত আসিল আজি হরষিত মন,<br />তরুশাখে পাখিসব করিছে কুজন।</p>
<br /><p>বিকশিত তরুশাখে নব কিশলয়,<br />বসন্ত প্রভাতে স্নিগ্ধ সমীরণ বয়।<br />মৃদুমন্দ বহিতেছে মলয় বাতাস,<br />পলাশের বনে বনে ফুটিল পলাশ।</p>
<br /><p>শাখে শাখে প্রস্ফুটিত পলাশের ফুল,<br />শিমূলের বনে বনে ফুটেছে শিমূল।<br />রাধাচূড়া, কৃষ্ণচূড়া, রঙের বাহার,<br />গুঞ্জরিয়া আসে অলি ভ্রমে চারিধার।</p>
<br /><p>অজয় নদীর বাঁকে শালবন আছে,<br />মাথার খোঁপায় ফুল রমণীরা নাচে।<br />বসন্তের আগমনে পুলকিত মন,<br />কবিতা লিখিল কবি শ্রীমান লক্ষ্মণ।</p>@ 2024 - লক্ষ্মণ ভাণ্ডারীhttps://www.bangla-kobita.com/po123/basanter-kobitamala-7th-part/বসন্ত আসিল ধরায় ....... কোকিল গাহে আম্রশাখায় নব বসন্তের কবিতামালা (সপ্তম পর্ব)2024-03-05T02:55:20-05:002024-03-06T02:57:37-05:00লক্ষ্মণ ভাণ্ডারীhttps://www.bangla-kobita.com/po123/<p>বসন্ত আসিল ধরায় ....... কোকিল গাহে আম্রশাখায়<br />নব বসন্তের কবিতামালা (সপ্তম পর্ব)<br />কলমে-কবি লক্ষ্মণ ভাণ্ডারী</p>
<br /><p>বসন্ত আসিল যবে বসুধার মাঝে,<br />ফুটিল কুসুম কত নব নব সাজে।<br />আম্রের শাখায় কত ধরেছে মুকুল,<br />শিমূলের বনে বনে ফুটিল শিমূল।</p>
<br /><p>গাঁয়ের পথের ধারে পলাশের বন,<br />পলাশ কুসুম হেরি ভরে ওঠে মন।<br />ফুটিল গোলাপ জুঁই ফুল মনলোভা,<br />রাধাচূ়ড়া, কৃষ্ণচূড়া অপরূপ শোভা।</p>
<br /><p>বসন্তের আগমনে কুসুম কাননে,<br />গুঞ্জরিয়া আসে অলি মধু আহরণে।<br />বসন্ত প্রভাতে স্নিগ্ধ সমীরণ বয়,<br />তরুশাখে বিকশিত নব কিশলয়।</p>
<br /><p>অজয়ের তটভূমি স্নিগ্ধ সুশীতল,<br />নদীজল কুলু কুলু বহে অবিরল।<br />অজয় নদীর কবি কাব্যের কাণ্ডারী,<br />কবিতা লিখিল কবি লক্ষ্মণ ভাণ্ডারী।</p>@ 2024 - লক্ষ্মণ ভাণ্ডারীhttps://www.bangla-kobita.com/po123/basanter-kobitamala-6th-part/বসন্ত আসিল ধরায় .......কোকিল গাহে আম্রশাখায় নব বসন্তের কবিতামালা (ষষ্ঠ পর্ব)2024-03-04T02:49:22-05:002024-03-04T02:49:22-05:00লক্ষ্মণ ভাণ্ডারীhttps://www.bangla-kobita.com/po123/<p>বসন্ত আসিল ধরায় .......কোকিল গাহে আম্রশাখায়<br />নব বসন্তের কবিতামালা (ষষ্ঠ পর্ব)<br />কলমে-কবি লক্ষ্মণ ভাণ্ডারী</p>
<br /><p>বসন্ত আসিল যবে বহে সমীরণ,<br />গগনে অরুণ রবি ছড়ায় কিরণ।<br />ফুটিল শিমূল ফুল লোহিত বরণ,<br />পলাশের রূপ হেরি হরষিত মন।</p>
<br /><p>কাননে কুসুম কলি ফুটিল সকল,<br />মধু আহরণ তরে আসে অলিদল।<br />হদয়ে জাগিল নেশা সুবাসিত গন্ধে,<br />মধুকর মধু খেয়ে নাচিছে আনন্দে।</p>
<br /><p>বসন্তে কোকিল গাহে আম্রের কাননে,<br />কোকিলের কুহুতানে নেশা জাগে মনে।<br />আদিবাসী নেশা করে মাদল বাজায়,<br />রমণীরা তালে তালে নাচে আর গায়।</p>
<br /><p>অজয় নদীর ঘাটে গাঁয়ের বধূরা,<br />জল নিতে আসে সবে রাঙাশাড়ি পরা।<br />স্নান সেরে বধূ সবে জল নিয়ে যায়,<br />লিখিল লক্ষ্মণ কবি তার কবিতায়।</p>@ 2024 - লক্ষ্মণ ভাণ্ডারীhttps://www.bangla-kobita.com/po123/basanter-kobitamala-5th-part/বসন্ত আসিল ধরায় .......কোকিল গাহে আম্রশাখায় নব বসন্তের কবিতামালা (পঞ্চম পর্ব)2024-03-03T04:04:02-05:002024-03-03T04:04:02-05:00লক্ষ্মণ ভাণ্ডারীhttps://www.bangla-kobita.com/po123/<p>বসন্ত আসিল ধরায় .......কোকিল গাহে আম্রশাখায়<br />নব বসন্তের কবিতামালা (পঞ্চম পর্ব)<br />কলমে-কবি লক্ষ্মণ ভাণ্ডারী</p>
<br /><p>ধরায় বসন্তকাল আসিল যখন,<br />কোকিলের কুহুতানে ভরে উঠে মন।<br />আম্র মুকুলের গন্ধে সুরভিত হয়,<br />বসন্ত প্রভাতে মন্দ সমীরণ বয়।</p>
<br /><p>আসিল বসন্তকাল ফুল ফুটে বনে,<br />পলাশের ফুল ফুটে পলাশ কাননে।<br />শিমূলের বনে বনে শিমূল ফুটিল,<br />বসন্ত পবনে ফুল মাটিতে ঝরিল।</p>
<br /><p>প্রভাতে অরুণ রবি ছড়ায় কিরণ,<br />তরুশাখে বিহগের মধুর মিলন।<br />কাননে কুসুম কলি ফুটিল সকলি,<br />মধু আহরণ তরে আসে যত অলি।</p>
<br /><p>অজয় নদীর ঘাট স্নিগ্ধ সুশীতল,<br />কুলু কুলু বয়ে চলে অজয়ের জল।<br />কুঞ্জেকুঞ্জে গাহে পাখি হরষিত মন,<br />কবিতা লিখিল কবি ভাণ্ডারী লক্ষ্মণ।</p>@ 2024 - লক্ষ্মণ ভাণ্ডারীhttps://www.bangla-kobita.com/po123/basanter-kobitamala-4th-part/বসন্ত আসিল ধরায় .......কোকিল গাহে আম্রশাখায় নব বসন্তের কবিতামালা (চতুর্থ পর্ব)2024-03-02T03:09:14-05:002024-03-02T03:48:49-05:00লক্ষ্মণ ভাণ্ডারীhttps://www.bangla-kobita.com/po123/<p>বসন্ত আসিল ধরায় .......কোকিল গাহে আম্রশাখায়<br />নব বসন্তের কবিতামালা (চতুর্থ পর্ব)<br />কলমে-কবি লক্ষ্মণ ভাণ্ডারী</p>
<br /><p>বসন্তের আগমনে ফুটিল কুসুম,<br />পলাশের ফুলশাখে পড়ে যায় ধূম।<br />নব সাজে ফুলগুলি অতি মনোহরা,<br />বসন্তের নব রাগে হাসে বসুন্ধরা।</p>
<br /><p>পূরব গগনে রবি কিরণ ছড়ায়,<br />তরুশাখে পাখিসব সুরে গীত গায়।<br />আম্রকুঞ্জে কোকিলের শুনি কুহুতান,<br />কোকিলের ডাক শুনে ভরে মনপ্রাণ।</p>
<br /><p>রাঙাপথে সারিসারি চলে গরুগাড়ি,<br />দূরগাঁয়ে দেয় পাড়ি নদীঘাট ছাড়ি।<br />নদীঘাট সুশীতল সোনা রোদ ঝরে,<br />শালিকেরা করে খেলা অজয়ের চরে।</p>
<br /><p>জ্বলে দীপ সন্ধ্যা আসে ঘাট অন্ধকার,<br />দূরগাঁয়ে ভেসে আসে শঙ্খের ঝঙ্কার।<br />জল করে ঝিলিমিলি শুভ্র জোছনায়,<br />লিখে কবিশ্রী লক্ষ্মণ তার কবিতায়।</p>@ 2024 - লক্ষ্মণ ভাণ্ডারীhttps://www.bangla-kobita.com/po123/basanter-kobitamala-3rd-part/বসন্ত আসিল ধরায় .......কোকিল গাহে আম্রশাখায় নব বসন্তের কবিতামালা (তৃতীয় পর্ব)2024-03-01T03:02:03-05:002024-03-01T03:02:03-05:00লক্ষ্মণ ভাণ্ডারীhttps://www.bangla-kobita.com/po123/<p>বসন্ত আসিল ধরায় .......কোকিল গাহে আম্রশাখায়<br />নব বসন্তের কবিতামালা (তৃতীয় পর্ব)<br />কলমে-কবি লক্ষ্মণ ভাণ্ডারী</p>
<br /><p>আসিল ফাল্গুন মাস বসন্ত পবনে,<br />ফুলের সৌরভ ভাসে কুসুম কাননে।<br />গুঞ্জরিয়া অলি আসে ফুলে মধু খায়,<br />ফুলের উপরে কেহ কভুবা ঘুমায়।</p>
<br /><p>বসন্ত আসিল সখী বসন্ত আসিল,<br />কাননে কুসুম সব সকলি ফুটিল।<br />ফুটিল গোলাপ জুঁই ফুটিল বকুল,<br />শিমূলের বনে বনে ফুটিল শিমূল।</p>
<br /><p>পলাশের বনে বনে ফুটিল পলাশ,<br />মৃদু মন্দ বহিতেছে মলয় বাতাস।<br />বসন্তের আগমনে আম্রের শাখায়,<br />কোকিলেরা কুহুতানে সুরে গীত গায়।</p>
<br /><p>গ্রাম সীমানায় দেখি বহিছে অজয়,<br />মাথায় বোঝাই লয়ে যাত্রী পার হয়।<br />রাখাল গরুর পাল নিয়ে মাঠে যায়,<br />লিখিল লক্ষ্মণ কবি তার কবিতায়।</p>@ 2024 - লক্ষ্মণ ভাণ্ডারীhttps://www.bangla-kobita.com/po123/naba-basanter-kobitamala-2nd-part/বসন্ত আসিল ধরায় .......কোকিল গাহে আম্রশাখায় নব বসন্তের কবিতামালা (দ্বিতীয় পর্ব)2024-02-29T02:59:53-05:002024-02-29T04:51:44-05:00লক্ষ্মণ ভাণ্ডারীhttps://www.bangla-kobita.com/po123/<p>বসন্ত আসিল ধরায় .......কোকিল গাহে আম্রশাখায়<br />নব বসন্তের কবিতামালা (দ্বিতীয় পর্ব)<br />কলমে-কবি লক্ষ্মণ ভাণ্ডারী</p>
<br /><p>বসন্তের আগমনে ফুল ফুটে বনে,<br />বসন্তের রং লাগে দেহে আর মনে।<br />ফুটিল কুসুম কবি গোলাপ বকুল,<br />বনে বনে ফুটে কত পলাশ শিমূল।</p>
<br /><p>ফুলবনে ফুলশাখে প্রস্ফুটিত কলি,<br />মধু আহরণ তরে ধেয়ে আসে অলি।<br />গাঁয়ের পথের বাঁকে আম্রের কানন,<br />কোকিলের কুহুতানে ভরে মম মন।</p>
<br /><p>ঘোমটায় মুখ ঢাকি রাঙাশাড়ি পরে,<br />জল নিতে আসে বধূ রাঙাপথ ধরে।<br />দিঘিজলে স্নান করে পাড়ার ছেলেরা,<br />জাল ফেলে মাছ ধরে গাঁয়ের জেলেরা।</p>
<br /><p>অজয়ের নদীঘাটে যাত্রী পার হয়,<br />নদী তীর সুশীতল সমীরণ বয়।<br />দিনশেষে সূর্য ডুবে নামে অন্ধকার,<br />লিখিল লক্ষ্মণ কবি কবিতায় তার।</p>@ 2024 - লক্ষ্মণ ভাণ্ডারীhttps://www.bangla-kobita.com/po123/naba-basanter-kobitama-1st-part/বসন্ত আসিল ধরায় .......কোকিল গাহে আম্রশাখায় নব বসন্তের কবিতামালা (প্রথম পর্ব)2024-02-28T02:41:09-05:002024-02-29T03:01:32-05:00লক্ষ্মণ ভাণ্ডারীhttps://www.bangla-kobita.com/po123/<p>বসন্ত আসিল ধরায় .......কোকিল গাহে আম্রশাখায়<br />নব বসন্তের কবিতামালা (প্রথম পর্ব)<br />কলমে-কবি লক্ষ্মণ ভাণ্ডারী</p>
<br /><p>বসন্ত আসিল আজি বসুন্ধরা মাঝে,<br />কাননে ফুটিল কলি নব নব সাজে।<br />পলাশের ডালে ফুটে পলাশের ফুল,<br />শিমূলের বনে বনে ফুটেছে শিমূল।</p>
<br /><p>ফুটিল কুসুমকলি বসন্ত বাতাসে,<br />মধু আহরণ তরে মধুকর আসে।<br />মুকুলিত আম্রশাখে আম্রের মঞ্জুরি,<br />চতুর্দিশ মুকুলের গন্ধে আছে ভরি।</p>
<br /><p>রাঙাপথে সারি সারি চলে গরুগাড়ি,<br />নদীঘাটে এসে থামে রাঙাপথ ছাড়ি।<br />গাড়ি হতে নামে বধূ নদী কিনারায়,<br />নদী পার হয়ে বধূ পিতৃ-গৃহে যায়।</p>
<br /><p>সুশীতল নদীজল অজয়ের ঘাটে,<br />দিবা অবসান হয় সূর্য বসে পাটে।<br />নদীতীর সুশীতল বহিছে পবন,<br />কবিতায় লিখে কবি শ্রীমান লক্ষ্মণ।</p>@ 2024 - লক্ষ্মণ ভাণ্ডারীhttps://www.bangla-kobita.com/po123/faguner-kobitamala-ended-part/ফাগুনে ফুল ফুটে.... গগনে রবি উঠে ফাগুনের কবিতা (সমাপ্তি পর্ব)2024-02-27T03:07:38-05:002024-02-28T02:44:27-05:00লক্ষ্মণ ভাণ্ডারীhttps://www.bangla-kobita.com/po123/<p>ফাগুনে ফুল ফুটে.... গগনে রবি উঠে<br />ফাগুনের কবিতা (সমাপ্তি পর্ব)<br />কলমে- কবি লক্ষ্মণ ভাণ্ডারী</p>
<br /><p>ফাগুনের মাসে বসন্ত বাতাসে<br />ফুলের সৌরভ ভাসে,<br />মধু আহরণে কুসুম কাননে<br />অলিদল ধেয়ে আসে।</p>
<br /><p>বিকশিত ফুল পলাশ শিমূল<br />পলাশের বনে বনে,<br />আমের শাখায় কোকিলেরা গায়<br />বসন্তের আগমনে।</p>
<br /><p>নয়ন দিঘিতে শানবাঁধা ঘাটে<br />বধূরা সিনান করে,<br />কলসী কাঁখেতে চলে রাঙাপথে<br />জল নিয়ে যায় ঘরে।</p>
<br /><p>মেঠোপথ ধরে অজয়ের চরে<br />থামে এসে গরুগাড়ি,<br />ছাড়ি নদীঘাট পার হয়ে মাঠ<br />দূর গাঁয়ে দেয় পাড়ি।</p>
<br /><p>অজয়ের বাঁকে শালবন থাকে<br />আছে মহুলের বন,<br />শুনি কুহুতান বসন্তের গান<br />লিখে কবি শ্রীলক্ষ্মণ।</p>@ 2024 - লক্ষ্মণ ভাণ্ডারীhttps://www.bangla-kobita.com/po123/faguner-kobitamala-10th-part/ফাগুনে ফুল ফুটে.... গগনে রবি উঠে ফাগুনের কবিতা (দশম পর্ব)2024-02-26T03:10:15-05:002024-02-26T03:10:15-05:00লক্ষ্মণ ভাণ্ডারীhttps://www.bangla-kobita.com/po123/<p>ফাগুনে ফুল ফুটে.... গগনে রবি উঠে<br />ফাগুনের কবিতা (দশম পর্ব)<br />কলমে- কবি লক্ষ্মণ ভাণ্ডারী</p>
<br /><p>ফুটে কত ফুল গোলাপ বকুল<br />বসন্তের আগমনে,<br />ফুটিল শিমূল পলাশের ফুল<br />পলাশের বনে বনে।</p>
<br /><p>এসেছে ফাগুন হৃদয়ে আগুন<br />দেহে মনে রং লাগে,<br />আম্রতরু শাখে কোকিলেরা ডাকে<br />প্রভাত পাখিরা জাগে।</p>
<br /><p>যত ফুলকলি ফুটিল সকলি<br />ধেয়ে আসে অলিদল,<br />বাজে বাঁশি সুরে শালবন দূরে<br />কারা বাজায় মাদল।</p>
<br /><p>আম্র তরুশাখে কোকিলের ডাকে<br />পুলক জাগায় মনে,<br />অরুণ হেসেছে কুসুম ফুটেছে<br />ফুল ফুটে ফুলবনে।</p>
<br /><p>ফুটে ফুলকলি গুঞ্জরিয়া অলি<br />আসে মধু আহরণে,<br />ফুটেছে বকুল পলাশ শিমূল<br />বসন্তের আগমনে।</p>
<br /><p>বসন্ত বাতাসে শুধু ভেসে আসে<br />নব বসন্তের গান,<br />আম্রের শাখায় কোকিলেরা গায়<br />পুলকিত হয় প্রাণ।</p>
<br /><p>অজয়ের চরে সারাদিন ধরে<br />শালিকেরা করে খেলা,<br />অজয়ের ঘাটে সূর্য বসে পাটে<br />পড়ে আসে যবে বেলা।</p>
<br /><p>গাঁয়ের বধূরা রাঙাশাড়ি পরা<br />জল নিয়ে যায় ঘরে,<br />ভাণ্ডারী লক্ষ্মণ কাব্য অনুপম<br />লিখে কবিতার পরে।</p>@ 2024 - লক্ষ্মণ ভাণ্ডারীhttps://www.bangla-kobita.com/po123/faguner-kobitamala-9th-part/ফাগুনে ফুল ফুটে.... গগনে রবি উঠে ফাগুনের কবিতা (নবম পর্ব)2024-02-25T04:57:02-05:002024-02-25T04:57:02-05:00লক্ষ্মণ ভাণ্ডারীhttps://www.bangla-kobita.com/po123/<p>ফাগুনে ফুল ফুটে.... গগনে রবি উঠে<br />ফাগুনের কবিতা (নবম পর্ব)<br />কলমে- কবি লক্ষ্মণ ভাণ্ডারী</p>
<br /><p>নব নব সাজে বসুধার মাঝে<br />বসন্তের আগমন,<br />গোলাপ বকুল পলাশ শিমূল<br />কুসুমিত ফুলবন।</p>
<br /><p>এসেছে ফাগুন হৃদয়ে আগুন<br />দেহে মনে রং লাগে,<br />আম্রতরু শাখে কোকিলেরা ডাকে<br />প্রভাত পাখিরা জাগে।</p>
<br /><p>যত ফুলকলি ফুটিল সকলি<br />ধেয়ে আসে অলিদল,<br />বাজে বাঁশি সুরে শালবন দূরে<br />কারা বাজায় মাদল।</p>
<br /><p>অজয়ের চরে সারাদিন ধরে<br />শালিকেরা করে খেলা,<br />অজয়ের ঘাটে সূর্য বসে পাটে<br />পড়ে আসে যবে বেলা।</p>
<br /><p>বেলা নাই আর নামিল আঁধার<br />নদীর ঘাট নির্জন,<br />রাতের আকাশে চাঁদ তারা হাসে<br />লিখিল কবি লক্ষ্মণ।</p>@ 2024 - লক্ষ্মণ ভাণ্ডারীhttps://www.bangla-kobita.com/po123/faguner-kobitamala-8th-part/ফাগুনে ফুল ফুটে.... গগনে রবি উঠে ফাগুনের কবিতা (অষ্টম পর্ব)2024-02-24T03:02:46-05:002024-02-24T03:02:46-05:00লক্ষ্মণ ভাণ্ডারীhttps://www.bangla-kobita.com/po123/<p>ফাগুনে ফুল ফুটে.... গগনে রবি উঠে<br />ফাগুনের কবিতা (অষ্টম পর্ব)<br />কলমে- কবি লক্ষ্মণ ভাণ্ডারী</p>
<br /><p>ফাগুন আসিল কোকিল গাহিল<br />শুনি কোকিলের গান,<br />ফুল ফুটে বনে কুসুম কাননে<br />জাগিয়া উঠিল প্রাণ।</p>
<br /><p>বসন্ত পবনে স্নিগ্ধ সমীরণে<br />কুসুম ফুটিল মেলা,<br />ফুলে মধু খায় কেহবা ঘুমায়<br />মধুকর সারাবেলা।</p>
<br /><p>রাখালিয়া সুরে বাঁশি বাজে দূরে<br />শাল পলাশের বনে,<br />পলাশ শিমূল ফুটে কত ফুল<br />বসন্তের আগমনে।</p>
<br /><p>মহুলের বনে আদিবাসীগণে<br />মহুয়ার নেশা করে,<br />মাদল বাজায় কেহ গান গায়<br />নাচে সারাদিন ধরে।</p>
<br /><p>অজয়ের ঘাটে সূর্য বসে পাটে<br />দিন হয় অবসান,<br />ডুবিল সবিতা লিখিল কবিতা<br />লক্ষ্মণ কবি শ্রীমান।</p>@ 2024 - লক্ষ্মণ ভাণ্ডারীhttps://www.bangla-kobita.com/po123/faguner-kobitamala-7th-part/ফাগুনে ফুল ফুটে.... গগনে রবি উঠে ফাগুনের কবিতা (সপ্তম পর্ব)2024-02-23T02:53:16-05:002024-02-23T05:21:28-05:00লক্ষ্মণ ভাণ্ডারীhttps://www.bangla-kobita.com/po123/<p>ফাগুনে ফুল ফুটে.... গগনে রবি উঠে<br />ফাগুনের কবিতা (সপ্তম পর্ব)<br />কলমে- কবি লক্ষ্মণ ভাণ্ডারী</p>
<br /><p>বসন্ত আসিল কোকিল ডাকিল<br />হৃদয়ে পুলক জাগে,<br />কুসুম কাননে ফুল ফুটে বনে<br />দেহে মনে রং লাগে।</p>
<br /><p>বনে ফুটে ফুল ধরেছে মুকুল<br />আম্র তরুর শাখায়,<br />কুহু কুহু স্বরে আম্রশাখা পরে<br />কোকিলেরা গীত গায়।</p>
<br /><p>নিশা ঊষাকালে কভুবা সকালে<br />কোকিলের কুহুতান,<br />বসন্তে হৃদয় পুলকিত হয়<br />শুনি বসন্তের গান।</p>
<br /><p>গ্রাম সীমানায় দূরে দেখা যায়<br />অজয় নদীর চরে,<br />শালিকের দল করে কোলাহল<br />উড়ে সারাদিন ধরে।</p>
<br /><p>বসন্ত বাতাসে শুধু ভেসে আসে<br />নব বসন্তের গান,<br />লিখিল লক্ষ্মণ কাব্য অনুক্ষণ<br />পুলকিত হয় প্রাণ।</p>@ 2024 - লক্ষ্মণ ভাণ্ডারীhttps://www.bangla-kobita.com/po123/faguner-kobitamala-6th-part/ফাগুনে ফুল ফুটে.... গগনে রবি উঠে ফাগুনের কবিতা (ষষ্ঠ পর্ব)2024-02-22T02:41:12-05:002024-02-22T02:47:26-05:00লক্ষ্মণ ভাণ্ডারীhttps://www.bangla-kobita.com/po123/<p>ফাগুনে ফুল ফুটে.... গগনে রবি উঠে<br />ফাগুনের কবিতা (ষষ্ঠ পর্ব)<br />কলমে- কবি লক্ষ্মণ ভাণ্ডারী</p>
<br /><p>ফুটে কত ফুল গোলাপ বকুল<br />বসন্তের আগমনে,<br />ফুটিল শিমূল পলাশের ফুল<br />পলাশের বনে বনে।</p>
<br /><p>এসেছে ফাগুন হৃদয়ে আগুন<br />দেহে মনে রং লাগে,<br />আম্রতরু শাখে কোকিলেরা ডাকে<br />প্রভাত পাখিরা জাগে।</p>
<br /><p>যত ফুলকলি ফুটিল সকলি<br />ধেয়ে আসে অলিদল,<br />বাজে বাঁশি সুরে শালবন দূরে<br />কারা বাজায় মাদল।</p>
<br /><p>অজয়ের চরে সারাদিন ধরে<br />শালিকেরা করে খেলা,<br />অজয়ের ঘাটে সূর্য বসে পাটে<br />পড়ে আসে যবে বেলা।</p>
<br /><p>গাঁয়ের বধূরা রাঙাশাড়ি পরা<br />জল নিয়ে যায় ঘরে,<br />ভাণ্ডারী লক্ষ্মণ কাব্য অনুপম<br />লিখে কবিতার পরে।</p>@ 2024 - লক্ষ্মণ ভাণ্ডারীhttps://www.bangla-kobita.com/po123/amar-ekusher-gan/অমর একুশের গান (দেশাত্মবোধক কবিতা)2024-02-21T02:42:18-05:002024-02-21T05:23:50-05:00লক্ষ্মণ ভাণ্ডারীhttps://www.bangla-kobita.com/po123/<p>আজ ২১শে ফেব্রুয়ারি, অমর একুশে ফেব্রুয়ারি। বিশ্বজুড়ে মানুষের নিজ নিজ মাতৃভাষার মর্যাদা রক্ষার অঙ্গীকারের নাম। আজ সেই অমর একুশে, মহান শহীদ দিবস, আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস। </p>
<br /><p>একুশে ফেব্রুয়ারি মানে বিশ্বে মাতৃভাষার জন্য নির্ভয়ে বুকের রক্ত ঢেলে দেওয়ার প্রথম ইতিহাস সৃষ্টির দিন। বাঙালির ভাষা আন্দোলনের গৌরবময় দিন।</p>
<br /><p>তাই তো বাঙালি গেয়ে ওঠে, ‘আমার ভাইয়ের রক্তে রাঙানো একুশে ফেব্রুয়ারি/ আমি কি ভুলিতে পারি। <br />বাংলাকে রাষ্ট্র ভাষা হিসেবে স্বীকৃতি আদায়ের আন্দোলন করতে গিয়ে ১৯৫২ সালের এদিন বুকের তাজা রক্ত ঢেলে দিয়েছিলেন দামাল ছেলেরা।</p>
<br /><p>তাদের রক্তের বিনিময়ে বাংলা পেয়েছিল পূর্ব পাকিস্তানের রাষ্ট্র ভাষার স্বীকৃতি।<br />এরপর থেকে ভাষা শহীদ দিবস হিসেবে রাষ্ট্রীয়ভাবে পালিত হয়ে আসছে দিনটি।</p>
<br /><p>***********</p>
<br /><p>অমর একুশের গান (দেশাত্মবোধক কবিতা)<br />কলমে- কবি লক্ষ্মণ ভাণ্ডারী</p>
<br /><p>আসে বর্ষে বর্ষে অমর একুশে<br />দোলা দেয় প্রাণে প্রাণে,<br />বাংলা ভাষার হয় অভিষেক<br />শিমূল ও পলাশের ঘ্রাণে।</p>
<br /><p>মাতৃভাষা তরে আজীবন ধরে<br />করিল যারা সংগ্রাম,<br />একুশে ফেব্রুয়ারি নিল প্রাণ কাড়ি<br />কত শত তাজা প্রাণ,</p>
<br /><p>কত না মায়ের ঝরিল অশ্রু<br />কত বোন স্বামীহারা,<br />শহীদের রক্তে বহিল মাটিতে<br />রক্ত তটিনীর ধারা।</p>
<br /><p>রক্ত দিল যারা মাতৃভাষা তরে<br />রাখিতে ভাষার মান,<br />অমর একুশে মাতৃভাষা দিবসে<br />জানাই শ্রদ্ধা সম্মান।</p>
<br /><p>রক্তমূল্য দিয়ে কিনেছি আমরা<br />মাতৃভাষা স্বাধীনতা,<br />বহুদিন পরে মায়ের আজিকে<br />ঘুচিল দুঃখ ব্যথা।</p>
<br /><p>আজিকে অমর একুশে ফেব্রুয়ারী<br />শুনি ভাষার আহ্বান,<br />মাতৃভাষা দিবসে অমর একুশে<br />লিখে লক্ষ্মণ শ্রীমান।</p>@ 2024 - লক্ষ্মণ ভাণ্ডারীhttps://www.bangla-kobita.com/po123/faguner-kobitamala-5th-part/ফাগুনে ফুল ফুটে.... গগনে রবি উঠে ফাগুনের কবিতা (পঞ্চম পর্ব)2024-02-20T02:24:44-05:002024-02-20T02:24:44-05:00লক্ষ্মণ ভাণ্ডারীhttps://www.bangla-kobita.com/po123/<p>ফাগুনে ফুল ফুটে.... গগনে রবি উঠে<br />ফাগুনের কবিতা (পঞ্চম পর্ব)<br />কলমে- কবি লক্ষ্মণ ভাণ্ডারী</p>
<br /><p>আম্র তরুশাখে কোকিলের ডাকে<br />পুলক জাগায় মনে,<br />অরুণ হেসেছে কুসুম ফুটেছে<br />ফুল ফুটে ফুলবনে।</p>
<br /><p>ফুটে ফুলকলি গুঞ্জরিয়া অলি<br />আসে মধু আহরণে,<br />ফুটেছে বকুল পলাশ শিমূল<br />বসন্তের আগমনে।</p>
<br /><p>বসন্ত বাতাসে শুধু ভেসে আসে<br />নব বসন্তের গান,<br />আম্রের শাখায় কোকিলেরা গায়<br />পুলকিত হয় প্রাণ।</p>
<br /><p>অজয়ের চরে সারাদিন ধরে<br />শালিকেরা করে খেলা,<br />শালিকেরা সব করে কলরব<br />নীড়ে ফিরিবার বেলা।</p>
<br /><p>শুনি পেতে কান বসন্তের গান<br />লক্ষ্মণ ভাণ্ডারী কয়,<br />দিবস যামিনী অজয় তটিনী<br />শুধু কুলু কুলু বয়।</p>@ 2024 - লক্ষ্মণ ভাণ্ডারীhttps://www.bangla-kobita.com/po123/faguner-kobitamala-4th-part/ফাগুনে ফুল ফুটে.... গগনে রবি উঠে ফাগুনের কবিতা (চতুর্থ পর্ব)2024-02-19T02:54:31-05:002024-02-19T02:54:31-05:00লক্ষ্মণ ভাণ্ডারীhttps://www.bangla-kobita.com/po123/<p>ফাগুনে ফুল ফুটে.... গগনে রবি উঠে<br />ফাগুনের কবিতা (চতুর্থ পর্ব)<br />কলমে- কবি লক্ষ্মণ ভাণ্ডারী</p>
<br /><p>শীতঋতু অন্তে আজিকে বসন্তে<br />ফুল ফুটে ফুলশাখে,<br />আম্র তরুশাখে কুহু কুহু স্বরে<br />বসন্তে কোকিল ডাকে।</p>
<br /><p>ফুল ফুটে বনে কুসুম কাননে<br />ফুটে আছে ফুলকলি,<br />ফুল বাগিচায় ফুলে মধু খায়<br />ছুটে আসে যত অলি।</p>
<br /><p>রাঙাশাড়ি পরে রাঙাপথ ধরে<br />রাঙাবধু আসে ঘাটে,<br />গাঁয়ের রাখাল নিয়ে গরুপাল<br />বাঁশি হাতে চলে মাঠে।</p>
<br /><p>আসে গরুগাড়ি রাঙাপথ ছাড়ি<br />নদীঘাটে আসি থামে,<br />বেনারসী পরা রূপে মনোহরা<br />গাড়ি হতে বধূ নামে।</p>
<br /><p>অজয়ের ঘাটে সূর্য বসে পাটে<br />দিনশেষে সন্ধ্যা হয়,<br />লক্ষ্মণ ভাণ্ডারী কাব্যের কাণ্ডারী<br />কবিতায় কবি কয়।</p>@ 2024 - লক্ষ্মণ ভাণ্ডারীhttps://www.bangla-kobita.com/po123/faguner-kobitamala-3rd-part/ফাগুনে ফুল ফুটে.... গগনে রবি উঠে ফাগুনের কবিতা (তৃতীয় পর্ব)2024-02-18T08:30:22-05:002024-02-18T08:30:22-05:00লক্ষ্মণ ভাণ্ডারীhttps://www.bangla-kobita.com/po123/<p>ফাগুনে ফুল ফুটে.... গগনে রবি উঠে<br />ফাগুনের কবিতা (তৃতীয় পর্ব)<br />কলমে- কবি লক্ষ্মণ ভাণ্ডারী</p>
<br /><p>ফাগুন আসিল কুসুম ফুটিল<br />হৃদয়ে পুলক জাগে,<br />ফুটেছে বকুল পলাশ শিমূল<br />দেহে মনে রং লাগে।</p>
<br /><p>পূরব গগনে অরুণ কিরণে<br />সোনারবি দেয় আলো,<br />কৃষ্ণচূড়া আর লাল রাধাচুড়া<br />প্রকৃতিকে লাগে ভালো।</p>
<br /><p>যত ফুলকলি ফুটিল সকলি<br />ধেয়ে আসে অলিদল,<br />বাজে বাঁশি সুরে শালবন দূরে<br />কারা বাজায় মাদল।</p>
<br /><p>অজয়ের চরে সারাদিন ধরে<br />শালিকেরা করে খেলা,<br />অজয়ের ঘাটে সূর্য বসে পাটে<br />পড়ে আসে যবে বেলা।</p>
<br /><p>গাঁয়ের বধূরা রাঙাশাড়ি পরা<br />জল নিয়ে যায় ঘরে,<br />ভাণ্ডারী লক্ষ্মণ কাব্য অনুপম<br />লিখে কবিতার পরে।</p>@ 2024 - লক্ষ্মণ ভাণ্ডারীhttps://www.bangla-kobita.com/po123/faguner-kobitamala-2nd-part/ফাগুনে ফুল ফুটে.... গগনে রবি উঠে ফাগুনের কবিতা (দ্বিতীয় পর্ব)2024-02-17T03:18:30-05:002024-02-17T03:18:30-05:00লক্ষ্মণ ভাণ্ডারীhttps://www.bangla-kobita.com/po123/<p>ফাগুনে ফুল ফুটে.... গগনে রবি উঠে<br />ফাগুনের কবিতা (দ্বিতীয় পর্ব)<br />কলমে- কবি লক্ষ্মণ ভাণ্ডারী</p>
<br /><p>ফাগুন এসেছে পুলক জেগেছে<br />ফুল ফুটে ফুলশাখে,<br />সকাল বেলায় আমের শাখায়<br />বসন্তে কোকিল ডাকে।</p>
<br /><p>গোলাপ বকুল পলাশ শিমূল<br />কুসুম ফুটেছে কত,<br />ফুটে ফুলকলি ধেয়ে আসে অলি<br />গুঞ্জরিছে অবিরত।</p>
<br /><p>কুসুম কাননে মধু আহরণে<br />রত সদা মধুকর,<br />ফুলে মধু খায় কভুবা ঘুমায়<br />বসি ফুলের উপর।</p>
<br /><p>নয়ন দিঘিতে আসে জল নিতে<br />গাঁয়ের বধূরা সবে,<br />কেহ জল ভরে কেহ স্নান করে<br />ঘাট ভরে কলরবে।</p>
<br /><p>অজয়ের চরে সোনা রোদ ঝরে<br />শালিকেরা করে খেলা,<br />উত্তর বাহিনী অজয় তটিনী<br />সারাদিন কাটে বেলা।</p>
<br /><p>আসিল ফাগুন ধরেছে আগুন<br />রং লাগে দেহে মনে,<br />লিখিল লক্ষ্মণ কাব্য অনুক্ষণ<br />বসন্তের আগমনে।</p>@ 2024 - লক্ষ্মণ ভাণ্ডারীhttps://www.bangla-kobita.com/po123/eseche-fagun-dharay/এসেছে ফাগুন ধরায় (প্রকৃতির কবিতা)2024-02-16T02:41:59-05:002024-02-16T02:41:59-05:00লক্ষ্মণ ভাণ্ডারীhttps://www.bangla-kobita.com/po123/<p>এসেছে ফাগুন (প্রকৃতির কবিতা)<br />কলমে- কবি লক্ষ্মণ ভাণ্ডারী</p>
<br /><p>এসেছে ফাগুন ধরেছে আগুন<br />আমার হৃদয় মাঝে,<br />প্রকৃতি আজিকে নব রং মেখে<br />সাজে অপরূপ সাজে।</p>
<br /><p>অরুণ তপন রাঙায় ভুবন<br />ফুল ফুটে গাছে গাছে,<br />মাঝি খেয়া বায় তরণী ভিড়ায়<br />নদীর ঘাটের কাছে।</p>
<br /><p>তরুর শাখায় বসি পাখি গায়<br />ফুলবনে ফুটে ফুল,<br />আসি অলিগণ করে গুঞ্জরণ<br />ধরেছে আম্র মুকুল।</p>
<br /><p>বসন্ত প্রভাতে শুনি কান পেতে<br />কোকিলের কুহুতান,<br />বসন্ত এসেছে কমল ফুটেছে<br />শুনি ফাগুনের গান।</p>
<br /><p>পলাশের শাখে শালিকেরা ডাকে<br />রং লাগে দেহ মনে,<br />বসন্ত এলো রে এ ধরার পরে<br />পলাশের বনে বনে।</p>
<br /><p>যেদিকে তাকাই দেখিবারে পাই<br />নব নব কিশলয়,<br />ফাগুনের গানে সাগরের পানে<br />অজয় তটিনী বয়।</p>@ 2024 - লক্ষ্মণ ভাণ্ডারীhttps://www.bangla-kobita.com/po123/hariye-jowa-valobasa/হারিয়ে যাওয়া ভালবাসা ( ভালবাসার কবিতা)2024-02-15T03:12:40-05:002024-02-15T03:12:40-05:00লক্ষ্মণ ভাণ্ডারীhttps://www.bangla-kobita.com/po123/<p>হারিয়ে যাওয়া ভালবাসা ( ভালবাসার কবিতা)<br />কলমে কবি লক্ষ্মণ ভাণ্ডারী</p>
<br /><p>হারিয়ে যাওয়া ভালবাসা<br />ঝরে পড়া গোলাপ ফুলের মত,<br />হারিয়ে যাওয়া ভালবাসা<br />জীবনের নীরব অভিমান যত।</p>
<br /><p>হারিয়ে যাওয়া ভালবাসা<br />ঝরে পড়া পাতার মর্মর ধ্বনি,<br />হারিয়ে যাওয়া ভালবাসা<br />আলো হারা অন্ধকারের খনি।</p>
<br /><p>হারিয়ে যাওয়া ভালবাসা<br />নদীতে হারানো চুনী আর পান্না।<br />হারিয়ে যাওয়া ভালবাসা<br />হৃদয়ে জমানো ব্যথা আর কান্না।</p>
<br /><p>হারিয়ে যাওয়া ভালবাসা<br />কেড়ে নেয় ঘুম সারা রাতের।<br />হারিয়ে যাওয়া ভালবাসা<br />ব্যথা ও বেদনা হৃদয় মাঝের।</p>
<br /><p>হারিয়ে যাওয়া ভালবাসা<br />নিভে যাওয়া প্রদীপের শিখা।<br />হারিয়ে যাওয়া ভালবাসা<br />অশ্রুজলে প্রিয়ার ছবি আঁকা।</p>
<br /><p>হারিয়ে যাওয়া ভালবাসা<br />পারে না মেটাতে কারো আশা,<br />জীবননদীর বালুচরে কাঁদে<br />হারিয়ে যাওয়া ভালবাসা !!!</p>@ 2024 - লক্ষ্মণ ভাণ্ডারীhttps://www.bangla-kobita.com/po123/saraswati-bandana/সরস্বতী বন্দনা (ধর্মীয় কবিতা)2024-02-14T02:30:31-05:002024-02-14T02:49:40-05:00লক্ষ্মণ ভাণ্ডারীhttps://www.bangla-kobita.com/po123/<p>দেবী সরস্বতীর মূর্তি শ্বেত বস্র পরিধান করে থাকে যা পবিত্রতার নিদর্শন। দেবীর আসন কে পুষ্পশোভামন্ডিত করে রাখা হয়। পরিবারের সকল সদস্য খুব ভোরে স্নান শেষে পরিস্কার বস্র পরিধান করে দেবীর সামনে অবস্থান করে থাকে। পুরোহিত পূজা শুরু করবার আগে পর্যন্ত দেবীর মুখমণ্ডল ঢাকা থাকে। পূজার অর্ঘ্যর পাশাপাশি দেবীর পূজার আরেকটি প্রধান অংশ ছাত্রছাত্রীদের পাঠ্যপুস্তক। সরস্বতী পূজার একটি বিশেষ অর্য্য হল পলাশ ফুল। দেবীর অঞ্জলীর জন্য এটি একটি অত্যবশ্যকীয় উপাদান।</p>
<br /><p> </p>
<br /><p>আসুন, বাংলা কবিতা আসরের আমরা সকলেই আজ বাণী-বন্দনায় রত হই। আমাদের সকলের মিলিত সাহচর্যে পূজা উপাসনায় সার্থক হোক দেবীর বন্দনা। দেবীর আরাধনা। দেবীর স্তুতি। বাংলা কবিতা আসরের জয় হোক, বাংলার কবিগণের জয় হোক।</p>
<br /><p>সাথে থাকুন, পাশে রাখুন। জয়গুরু! জয়গুরু! জয়গুরু!</p>
<br /><p>পুষ্পাঞ্জলী মন্ত্র (৩ বার পাঠসহ)</p>
<br /><p>=================</p>
<br /><p>ওঁ জয় জয় দেবী চরাচর সারে, কুচযুগশোভিত মুক্তাহারে।</p>
<br /><p>বীনারঞ্জিত পুস্তক হস্তে, ভগবতী ভারতী দেবী নমহস্তুতে।।</p>
<br /><p>নমঃভদ্রকাল্যৈ নমো নিত্যং সরস্বত্যৈ নমো নমঃ।</p>
<br /><p>বেদ-বেদাঙ্গ-বেদান্ত-বিদ্যা-স্থানেভ্য এব চ।।</p>
<br /><p>এস স-চন্দন পুষ্পবিল্ব পত্রাঞ্জলি সরস্বতৈ নমঃ।।</p>
<br /><p> </p>
<br /><p>প্রনাম মন্ত্র</p>
<br /><p>=======</p>
<br /><p>নমো সরস্বতী মহাভাগে বিদ্যে কমললোচনে।</p>
<br /><p>বিশ্বরূপে বিশালাক্ষ্মী বিদ্যাংদেহি নমোহস্তুতে।।</p>
<br /><p>জয় জয় দেবী চরাচর সারে, কুচযুগশোভিত মুক্তাহারে।</p>
<br /><p>বীনারঞ্জিত পুস্তক হস্তে, ভগবতী ভারতী দেবী নমহস্তুতে।।</p>
<br /><p>সরস্বতীর স্তব</p>
<br /><p>=======</p>
<br /><p>শ্বেতপদ্মাসনা দেবী শ্বেত পুষ্পোপশোভিতা।</p>
<br /><p>শ্বেতাম্ভরধরা নিত্যা শ্বেতাগন্ধানুলেপনা।।</p>
<br /><p>শ্বেতাক্ষসূত্রহস্তা চ শ্বেতচন্দনচর্চ্চিতা।</p>
<br /><p>শ্বেতবীণাধরা শুভ্রা শ্বেতালঙ্কারবভূষিতা</p>
<br /><p>বন্দিতা সিদ্ধগন্ধর্ব্বৈর্চ্চিতা দেবদানবৈঃ।</p>
<br /><p>পূঝিতা মুনিভি: সর্ব্বৈঋষিভিঃ স্তূয়তে সদা।।</p>
<br /><p>স্তোত্রেণানেন তাং দেবীং জগদ্ধাত্রীং সরস্বতীম্।</p>
<br /><p>যে স্মরতি ত্রিসন্ধ্যায়ং সর্ব্বাং বিদ্যাং লভন্তি তে।<br /> <br /> **********</p>
<br /><p>সরস্বতী বন্দনা (ধর্মীয় কবিতা)<br />কলমে- কবি লক্ষ্মণ ভাণ্ডারী</p>
<br /><p>মাঘমাস শুক্লপক্ষে শ্রীপঞ্চমী তিথি,<br />ছাত্রছাত্রী করে পূজা দেবী সরস্বতী।<br />পত্রেপুষ্পে সুশোভিত বিদ্যা-নিকেতন,<br />মৃত্তিকার বেদী পরে প্রতিমা স্থাপন।</p>
<br /><p>শ্বেতবস্ত্র পরিধানা হাতে বীণা ধরা,<br />শ্বেত অলঙ্কারে দেবী অতি মনোহরা।<br />প্রণমামি সরস্বতী তুমি মা ভারতী,<br />তব শ্রীচরণে যেন থাকে মম মতি।</p>
<br /><p>মাটির মঙ্গল ঘট তাহে ডাব রাখা,<br />দেবীর সম্মুখভাগে আলপনা আঁকা।<br />শঙ্খ ঘন্টা ধূপ দীপ সুগন্ধি চন্দন,<br />পুষ্পাঞ্জলি দেয় সবে হয়ে শুদ্ধমন।</p>
<br /><p>তুমি মাতা বিদ্যাদাত্রী কহি জোড়করে,<br />প্রণমামি বীণাপানি বিদ্যা দাও মোরে।<br />পূজান্তে প্রসাদ ভোগ হয় বিতরণ,<br />দেবীর বন্দনা কাব্য লিখিল লক্ষ্মণ।</p>
<br /><p>**********</p>
<br /><p>বাণী-বন্দনায় কবিতা আসর<br />কলমে-কবি লক্ষ্মণ ভাণ্ডারী</p>
<br /><p>বিদ্যা-অধিষ্ঠাত্রী দেবী তুমি সরস্বতী,<br />প্রণাম জানাই আমি মাতা তব প্রতি।<br />শ্বেতাম্বরা তুমি মাগো তুমি বীণাপানি,<br />শ্বেত পদ্মাসনা দেবী বিদ্যা প্রদায়িনী।</p>
<br /><p>বাণী-বন্দনায় রত শিক্ষার্থী সকলে,<br />করয়ে বন্দনা তব ভক্তি শতদলে।<br />অসীম মহিমা তব করুণা অপার,<br />বাগদেবী বীণাপানি বিদ্যার আধার।</p>
<br /><p>হংসযুক্ত রথপরে হাতে বীণা ধরা,<br />শুক্লাম্বরা তুমি শ্বেত আভরণে ভরা।<br />ধূপ-দীপ জ্বালি সবে ভক্তিযুক্ত মনে,<br />পুষ্পাঞ্জলি দেয় সবে দেবীর চরণে।</p>
<br /><p>কবিতা আসরে হেরি যত কবিগণ,<br />লিখেন কবিতা তব পূজিয়া চরণ।<br />প্রণমামি সরস্বতী বিদ্যা দাও মোরে,<br />কহয়ে লক্ষ্মণ কবি দুই হাত জোড়ে।<br /> <br />**********</p>
<br /><p>দেবী বন্দনা (ধর্মীয় কবিতা)<br />কলমে- কবি লক্ষ্মণ ভাণ্ডারী</p>
<br /><p>মাঘ মাসে শুক্ল পক্ষ, শ্রীপঞ্চমী তিথি,<br />সরস্বতী পূজা হয় ধূমধাম অতি।<br />ধান্যদূর্বা, আম্রশাখা, সুগন্ধি চন্দন,<br />ঘৃত, মধু, গঙ্গাজলে দেবী আবাহন।</p>
<br /><p>দেবীর গলায় শোভে, শ্বেত ফুল মালা,<br />ফল ফুল, বড় কুল, প্রসাদের থালা।<br />গুড় দুধ চিঁড়া দই, নারকেল কলা,<br />শাঁকালু বাতাবি লেবু, আপেল কমলা,</p>
<br /><p>পূজারি ব্রাহ্মণ এক বসিয়া আসনে,<br />করিছেন মন্ত্রপাঠ, শুদ্ধ ভক্তি মনে।<br />চারিপাশে আছে বসে, যত শিশুগণ,<br />পুষ্পাঞ্জলি দেয় সবে, হয়ে শুদ্ধ মন।</p>
<br /><p>বাক্ দেবী বীণাপানি, প্রণমি তোমায়,<br />বিদ্যাদায়িনী দেবী, বিদ্যা দাও আমায়।</p>
<br /><p>**********</p>
<br /><p>বানী বন্দনা<br />কলমে- কবি লক্ষ্মণ ভাণ্ডারী</p>
<br /><p>মাঘ মাস, শুক্ল পক্ষে, বসন্ত পঞ্চমী,<br />বিদ্যাদেবী বীণাপানি, তোমারে প্রণমি।<br />হংসযুক্ত রথ পরে, চড়িয়া বিমানে,<br />আবির্ভূতা হন দেবী, এই ধরাধামে।</p>
<br /><p>আমার কণ্ঠেতে মাগো দেহ তব সুর,<br />যে সুরে জিনেছ মাগো, ঊর্দ্ধ সুরপুর।<br />আমার মস্তকে দেহ চরণ কমল,<br />লিখিতে পারি মা যেন কবিতা সকল।</p>
<br /><p>কবি আমি, গেয়ে যাই দেবীর বন্দনা,<br />শ্বেত বীণা ধরা দেবী, শ্বেত আভরণা।<br />অপার মহিমা তব বিদিত ভুবন,<br />বাল্মিকী রচিয়াছেন কাব্য রামায়ণ।</p>
<br /><p>বিশ্ব চরাচর সবে করিছে আহ্বান।<br />তুমি বিদ্যাদায়িনী মা, বিদ্যা কর দান।</p>
<br /><p> **********</p>
<br /><p>বসন্ত পঞ্চমী (ধর্মীয় কবিতা)<br />কলমে- কবি লক্ষ্মণ ভাণ্ডারী</p>
<br /><p>বসন্ত পঞ্চমী তিথি দেবী আরাধনা,<br />বিদ্যার আলয়ে হয় দেবীর বন্দনা।<br />বিদ্যা অধিষ্ঠাত্রী দেবী তুমি বীণাপানি,<br />শুভ্র বস্ত্রে সুসজ্জিতা, বিদ্যা-প্রদায়িণী।</p>
<br /><p>তব করুণায় কবি হন কালিদাস,<br />লিখিলেন মহাকাব্য কবি বেদব্যাস।<br />রামায়ণ লিখিলেন হইয়া তস্কর,<br />রত্নাকর হইলেন রত্নের আকর।</p>
<br /><p>শ্বেত আভরণা দেবী বীণাযন্ত্র হাতে,<br />হংস বাহনা দেবী আসেন ধরাতে।<br />শঙ্খ ঘণ্টা ধুপ দীপ নানা উপচার,<br />দেবী গলে সুশোভিত শুভ্র পুষ্পহার।</p>
<br /><p>আলপনা হয় আঁকা হেরি চারিভিতে<br />দেবী স্তুতি পূজা পাঠ হয় বিধিমতে।<br />রাখ শ্রী-চরণ মাগো মস্তক উপর।<br />দেহ জ্ঞান, বিদ্যাবুদ্ধি, মাগি এই বর,</p>
<br /><p>পুষ্পাঞ্জলি শেষে হয় প্রসাদ বণ্টণ,<br />কবিতা লিখেন কবি শ্রীমান লক্ষ্মণ।</p>
<br /><p> **********</p>
<br /><p>বাণী বন্দনা (ধর্মীয় কবিতা)<br />কলমে- লক্ষ্মণ ভাণ্ডারী</p>
<br /><p>বিদ্যা অধিষ্ঠাত্রী দেবী তুমি মা ভারতী,<br />বিদ্যাদায়িনী মাতা তুমি সরস্বতী।<br />হংসবাহনা দেবী চড়িয়া বিমানে,<br />আবির্ভূতা হন দেবী এই ধরাধামে।</p>
<br /><p>বাগদেবী বীণাপানি শ্বেত বীণা ধরা,<br />শ্বেত আভরণা দেবী রূপে মনোহরা।<br />বসন্ত পঞ্চমী তিথি পূণ্য শুভক্ষণে,<br />দেবী আরাধনা হয় ভক্তিযুক্ত মনে।</p>
<br /><p>সম্মুখে মঙ্গল ঘট তাহে আম্র শাখা,<br />তদুপরি নারিকেল নববস্ত্র রাখা।<br />সুগন্ধি চন্দন মধু ঘৃত গঙ্গাজল,<br />ফুলমালা ধূপদীপ নানাবিধ ফল।</p>
<br /><p>হোমযজ্ঞ পূজাপাঠ অঞ্জলি প্রদান,<br />বিদ্যাদায়িনী মাগো বিদ্যা কর দান।<br />অন্তিমে প্রসাদ ভোগ হয় বিতরণ,<br />কবিতায় লিখে কবি শ্রীমান লক্ষ্মণ।</p>
<br /><p>**********</p>
<br /><p>সারা বিশ্ব জুড়ে ভালবাসা দিবস উদযাপন করা হয় ১৪ ফেব্রুয়ারি। তবে দক্ষিণ কোরিয়ায় প্রতি মাসেই ভালোবাসা দিবস পালন করা হয়। সে দিনটি মাসের ১৪ তারিখই। </p>
<br /><p>প্রতি মাসের এই বিশেষ দিনটির আলাদা আলাদা নামও রয়েছে। ভিন্ন নামে পরিচিত হলেও বিষয়টা হচ্ছে ভালোবাসা প্রকাশ। যেমন ১৪ জানুয়ারি দিনটি ‘ডায়েরি দিবস’। কাউকে প্রেমের প্রস্তাব দিতে পারছেন না, এদিন পছন্দের মানুষকে শূন্য ডায়েরি উপহার দিলেই হলো! ১৪ ফেব্রুয়ারি বিশ্ব ভালোবাসা দিবস। কোরিয়াতেও তা-ই। এই দিনে কোরীয় নারীরা প্রেমিকের হাতে চকলেট বা গোলাপ তুলে দিয়ে ভালোবাসা প্রকাশ করেন। </p>
<br /><p>১৪ মার্চ দক্ষিণ কোরিয়ায় ‘হোয়াইট ডে’। পুরুষদের ক্ষেত্রে প্রেমিকাকে চমকে দেওয়ার দিন এটি। তাঁরা সঙ্গীর জন্য দামি উপহার নিয়ে হাজির হন। আবার ১৪ এপ্রিল কোরীয়দের কাছে ‘ব্ল্যাক ডে’। আক্ষরিক অর্থে দিনটি কিন্তু কালো নয়! ব্যাপারটা হলো, এদিনে পছন্দের মানুষের সঙ্গে সাক্ষাৎ করা হয় কালো পোশাক পরে। তারপর ঐতিহ্যবাহী খাবার খান তাঁরা। ‘ইয়েলো ডে’ পালন করা হয় ১৪ মে। কোরিয়ার ছেলেরা ভালোবাসা প্রকাশের জন্য এদিনে পছন্দের মানুষকে হলুদ গোলাপ উপহার দেন। তবে অন্য রঙের গোলাপ দেওয়ার চলও আছে। </p>
<br /><p>জুন মাসের ১৪ তারিখ দিনটি কোরীয়দের কাছে ‘চুম্বন দিবস’। প্রেমিক-প্রেমিকারা পরস্পরকে গভীরভাবে জানেন দিনটিতে। ১৪ জুলাই প্রেমিক-প্রেমিকা আংটি বিনিময় করেন। আনুষ্ঠানিকভাবে দিনটিকে বলা হয়—‘সিলভার ডে’। <br />১৪ আগস্ট দিনটি কোরিয়ার প্রেমিক-প্রেমিকাদের কাছে সবুজ দিন। একসঙ্গে রাস্তায় হাঁটেন তাঁরা।</p>
<br /><p>১৪ সেপ্টেম্বর প্রেমিক-প্রেমিকারা বিভিন্ন দর্শনীয় স্থানে ঘুরতে যান এবং ছবি তোলেন, যা স্মৃতি হিসেবে রেখে দেন ভবিষ্যতের জন্য। ১৪ অক্টোবর প্রেমিকারা প্রেমিকের সামনে হার না–মানার সংকল্প নিয়ে বিয়ার পান করেন। ১৪ নভেম্বর পালিত হয় সিনেমা দিবস হিসেবে। সবশেষে ১৪ ডিসেম্বর হলো ‘আলিঙ্গন দিবস’। বছরটা ভালোয়-ভালোয় শেষ করার প্রত্যয়ে দিনটি উদ্যাপন করেন দক্ষিণ কোরিয়ার লোকেরা।</p>
<br /><p>ভালবাসার সাথে ভালবাসা দিয়ে সকলেই ভাল থাকুন, প্রত্যাশা রাখি। সাথে থাকুন, পাশে রাখুন।<br />সকলকে বিশ্ব ভালবাসা দিবসের শুভেচ্ছা জানাই।”জয়গুরু! জয়গুরু! জয়গুরু!</p>
<br /><p>ভালবাসা দিবসের কবিতা ( প্রেমের কবিতা)<br />কলমে- কবি লক্ষ্মণ ভাণ্ডারী</p>
<br /><p>পূবের আকাশে রাঙা রবি হাসে<br />ছড়ায় সোনার আলো,<br />বিশ্ব ভালবাসা দিবসে আজিকে<br />সাথীরে বাসিব ভালো।</p>
<br /><p>সারা জীবনের তুমি প্রিয়সাথী<br />তুমি মম প্রাণ প্রিয়া,<br />তোমার হৃদয় করিব যে ক্রয়<br />একটি গোলাপ দিয়া।</p>
<br /><p>গোলাপ বকুল পলাশ শিমূল<br />সুগন্ধ ছড়ায় বনে,<br />কোকিলেরা গায় আমের শাখায়<br />বসন্তের আগমনে।</p>
<br /><p>কমল কাননে মধু আহরণে<br />রত সদা মধুকর,<br />আজিকার দিনে তব প্রেম বিনে<br />ব্যথিত হয় অন্তর।</p>
<br /><p>কাছে এসো প্রিয়া হাতে হাত দিয়া<br />কহ শুধু একবার,<br />আমি যে তোমার তুমি যে আমার<br />মম জীবনের সার।</p>
<br /><p>বিশ্ব ভালবাসা দিবসে আজিকে<br />তুমি প্রিয়তমা মম,<br />কহে অনুক্ষণ কবি শ্রীলক্ষ্মণ<br />আমি তব প্রিয়তম।</p>
<br /><p>মোর পাশে আসি মোরে ভালবাসি<br />লভিয়াছ মম মন,<br />তুমি প্রিয়তমা রূপে অনুপমা<br />কহে কবি শ্রীলক্ষ্মণ।</p>
<br /><p> **********</p>
<br /><p>অভিশপ্ত ভ্যালেন্টাইন ডে (ভালবাসা দিবসের কবিতা)<br />কলমে- কবি লক্ষ্মণ ভাণ্ডারী</p>
<br /><p>শান্তির সংসারে অশান্তির আগুন<br />জ্বেলে দেয় তিমির রাত্রি নিশীথে,<br />রোদন ভরা বসন্তে আজি ফাল্গুন<br />কেঁদে মরে তাই ব্যথা ভরা চিত্তে।</p>
<br /><p>শান্তির সংসারে ঐ অশান্তির ঝড়<br />ছিন্নভিন্ন করে দেয় দুঃস্বপ্নের নীড়।<br />বেদনার বালুচরে বেঁধেছি যে ঘর<br />নীরবে ঝরায় অশ্রু রাত্রির শিশির।</p>
<br /><p>শান্তির সংসার দুঃখের অনলে<br />জ্বলে পুড়ে সুখ শান্তি ভালবাসা।<br />সুখের সংসার অশান্ত দাবানলে<br />ঝলসিয়া উঠে মুকুলিত নবআশা।</p>
<br /><p>বারুদের গন্ধে বিষাক্ত বিদ্রোহীমন<br />ভালবাসার নদীতে ভাসে মৃতদেহ,<br />শাণিত করাত করে মস্তক ছেদন<br />নীরবে অশ্রু ঝরায় প্রেম প্রীতি স্নেহ।</p>
<br /><p>যুবতীর শরীরেতে গুলিবিদ্ধ বুলেট<br />কেড়ে নেয় মান সম্ভ্রম আর ইজ্জত।<br />কাল চাদরে ঢাকি জ্বলন্ত সিগারেট,<br />ধোঁয়াশা করে তুলে প্রকাশ্য রাজপথ।</p>
<br /><p>হত্যায় রচিত এই ধরিত্রীর ধূলিতে<br />অশ্রুতে লেখা হয় রক্তাক্ত ইতিহাস।<br />ভ্যালেন্টাইন দিবসে রক্তিম প্রভাতে,<br />ভালবাসার নদী বয় কর্তব্যের লাশ।</p>
<br /><p>অভিশপ্ত ভালবাসা নাহি লাজ-লজ্জা,<br />সুখ শান্তি ভালবাসা মাথা কুটে মরে।<br />কবির লেখনী শিশিরে পাতিয়া শয্যা<br />বিরচিল লক্ষ্মণ কবি কবিতার পরে।</p>@ 2024 - লক্ষ্মণ ভাণ্ডারীhttps://www.bangla-kobita.com/po123/pabitra-chumban-diboser-kobita/পবিত্র চুম্বন দিবসের কবিতা (বিবিধ কবিতা)2024-02-13T02:37:42-05:002024-02-13T02:45:14-05:00লক্ষ্মণ ভাণ্ডারীhttps://www.bangla-kobita.com/po123/<p>ভালোবাসার সপ্তাহ প্রায় শেষের দিকে। ১৩ ফেব্রুয়ারি সারাবিশ্বে পালিত হয় কিস ডে। এর পরের দিনই কাঙ্খিত ভ্যালেন্টাইন ডে বা ভালোবাসার দিবস। বিগত কয়েক বছরে দেশে বেড়েছে ভ্যালেন্টাইন সপ্তাহের প্রচার। এই সপ্তাহ জুড়ে চলে নতুনভাবে ভালোবাসা প্রকাশ। এমন করেই চলে আসে কিস ডে।</p>
<br /><p>এদিন অনেকেই প্রিয় মানুষটিকে চুমু খান। চুম্বনের মাধ্যমেই হয়ে যায় ভালোবাসার প্রকাশ। চুম্বনই হয়ে ওঠে ভালোবাসার প্রতীক। এই চুম্বনে শারীরিক চাহিদার থেকে বিশ্বাসের অঙ্গিকারই বেশি জায়গা পায়। নতুন সম্পর্কে যাওয়া মানুষগুলোর কাছে দিনটি হয় একদম আলাদা অনুভূতির।</p>
<br /><p>কবিতার আসর কাব্যমেলা ব্লগের সাথে যুক্ত সকল কবি, সাহিত্যিক, লেখক-লেখিকাগণকে জানাই পবিত্রতম চুম্বন দিবস (হ্যাপি কিস ডে)-এর আন্তরিক প্রীতি ও শুভেচ্ছা আর অভিনন্দন। বাংলা কবিতার জয় হোক, বাংলার কবিগণের জয় হোক, বাংলা কবিতা আসরের জয় হোক। সাথে থাকুন, পাশে রাখুন। সকলের পাশে দাঁড়ান। জয়গুরু! জয়গুরু! জয়গুরু!</p>
<br /><p>পবিত্র চুম্বন দিবসের কবিতা (বিবিধ কবিতা)<br />কলমে-কবি লক্ষ্মণ ভাণ্ডারী</p>
<br /><p>চুম্বন দিবসে মনের হরষে<br />যেজন চুম্বন করে,<br />মনের গহনে প্রাণের স্পন্দনে<br />জাগে প্রিয়ার অন্তরে।</p>
<br /><p>আজি ধরামাঝে শুনি সুরে বাজে<br />ভালবাসার যে গান,<br />শুনি সেই গান জেগে উঠে প্রাণ<br />প্রাণ করে আনচান।</p>
<br /><p>জাগে সংশয় কবির হৃদয়<br />প্রিয়া এসে মোর পাশে,<br />শুনে প্রিয়তমা রূপে অনুপমা<br />মুচকি মুচকি হাসে।</p>
<br /><p>প্রিয়ার পরশে মনের হরষে<br />পাশে থাকি সারাক্ষণ,<br />প্রিয়া মুখ হেরি বার বার করি<br />শত সহস্র চুম্বন।</p>
<br /><p>ব্যাকুলিত হিয়া কাছে এসো প্রিয়া<br />চুমু দাও একবার,<br />কহে অনুক্ষণ শ্রীমান লক্ষ্মণ<br />লিখে কবিতায় তার।</p>@ 2024 - লক্ষ্মণ ভাণ্ডারীhttps://www.bangla-kobita.com/po123/sindure-rangano-valobasa/সিঁদুরে রাঙানো ভালবাসা2024-02-12T03:04:31-05:002024-02-12T03:09:32-05:00লক্ষ্মণ ভাণ্ডারীhttps://www.bangla-kobita.com/po123/<p>আজ সারা বিশ্বজুড়ে পালিত হচ্ছে আলিঙ্গন দিবস। এই পূণ্য লগ্নে আজ আমাদের ২৮তম বিবাহ বার্ষিকী। এক অভিনব মনোভাবনা সুবাসিত ভালবাসার পরশে সবাকার জীবন আলোকময় হয়ে উঠুক। সব পরিবারেই আসুক সুখ-সমৃদ্ধি। সেই নতুন ভাবনায় লেখা আমার কবিতা।</p>
<br /><p>আলিঙ্গন দিবসের কবিতা<br />কলমে- কবি লক্ষ্মণ ভাণ্ডারী</p>
<br /><p>বসন্তে আজ রং ছড়ালো<br />মনের আঙিনায়,<br />আলিঙ্গনের দিবসে আজ<br />মন তোমারে চায়।</p>
<br /><p>বন্ধ মনের দুয়ার খুলে<br />দেখি দু’চোখ ভরে,<br />হদয় তব রয়েছে খোলা<br />চিরদিনের তরে।</p>
<br /><p>শুভেচ্ছা প্রীতি ভালবাসায়<br />ভরিয়ে দেবো মন,<br />রক্ত গোলাপ দিয়ে তোমায়<br />নেবো করে আপন।</p>
<br /><p>আজকে জানি ধরণীতলে<br />ভালবাসার খেলা,<br />তোমায় নিয়ে কাটবে বন্ধু<br />আজকে সারাবেলা।</p>
<br /><p>কবি হৃদয়ে পরশ দিয়ে<br />আপন করে নিও,<br />যতন করে রক্ত গোলাপ<br />হৃদয়ে রেখে দিও।</p>
<br /><p>প্রেমিক কবি কবিতাপ্রেমী<br />এই ধরণীর তলে,<br />কবির প্রেমে কবিতা আজ<br />হৃদয়ের কথা বলে।</p>
<br /><p>সিঁদুরে রাঙানো ভালবাসা<br />(২৮ তম বিবাহ বার্ষিকী নিয়ে কবিতা)<br />কলমে-কবি লক্ষ্মণ ভাণ্ডারী</p>
<br /><p>সিঁদুর রাঙা ভালবাসার<br />দিনটি মনে রাখি,<br />আজ মোদের আঠাশতম<br />বিবাহের বার্ষিকী।</p>
<br /><p>স্মৃতি পাতায় বাজে সানাই<br />মনের আঙিনায়,<br />সেদিন ছিল বিয়ের লগ্ন<br />আজকে লগ্ন নাই।</p>
<br /><p>সেদিন ছিল খুশিতে ভরা<br />ভুবন আলোময়,<br />স্মৃতিতে ভরা দিনটি আজ<br />স্মৃতিপটে অক্ষয়।</p>
<br /><p>সেজেছিলাম সেদিন আমি<br />বরের নব সাজে,<br />স্মৃতিতে ঘেরা দিনটি আজ<br />জাগে মনের মাঝে।</p>
<br /><p>টোপর মাথে সেদিন রাতে<br />সাথীরে প্রথম দেখা<br />প্রিয়ার চোখে প্রথম দেখা<br />হৃদয়ে আছে লেখা।</p>@ 2024 - লক্ষ্মণ ভাণ্ডারীhttps://www.bangla-kobita.com/po123/pratisruti-diboser-kobita/প্রতিশ্রুতি দিবসের কবিতা (হ্যাপি প্রমিস ডে) 2024-02-11T09:46:17-05:002024-02-11T14:27:55-05:00লক্ষ্মণ ভাণ্ডারীhttps://www.bangla-kobita.com/po123/<p>আজ সারা বিশ্বে পালিত হচ্ছে প্রতিশ্রুতি দিবস। প্রেম মানেই প্রতিশ্রুতি, অঙ্গীকার, বিশ্বাস। এই প্রতিশ্রুতিগুলোই আমাদের সম্পর্ককে সুন্দর করে তোলে। ভালবাসার অনেক প্রতিশ্রুতিই তো আমরা দিই, কিন্তু তা সত্ত্বেও জীবনটা দুঃখময় হয়ে যায় ।</p>
<br /><p>অবসাদ, বিরক্তি ঠিকভাবে খুশিতে থাকতে দেয় না। কারণ খুশিতে থাকতে গেলে সবচেয়ে বেশি প্রয়োজন নিজেদের মধ্যে কিছু প্রতিশ্রুতি দেওয়া, আর সেই প্রতিশ্রুতি মেনে চলা। তাহলেই দৃঢ় হবে আত্মবিশ্বাস, সুন্দর হবে দুটি মন, দুটি হৃদয়।</p>
<br /><p>সম্পর্ক সুন্দর হবেই। আজ প্রতিশ্রুতি দিবস (প্রমিস ডে)। তাই নিজেদের মধ্যে করুন কিছু নতুন, নতুন ভালবাসার প্রতিশ্রুতি।</p>
<br /><p>ভালবাসার প্রতিশ্রুতি দিবসের নতুন ভাবনায় আমার কবিতা।</p>
<br /><p>নতুন ভালবাসার প্রতিশ্রুতি (শুভ প্রতিশ্রুতি দিবস)<br />কলমে-কবি লক্ষ্মণ ভাণ্ডারী</p>
<br /><p>আজকে জানি ভালবাসার<br />নতুন অনুভূতি,<br />প্রতিশ্রুতি দিবসে সাথী<br />দিলাম প্রতিশ্রুতি।</p>
<br /><p>সারাজীবন বাসবো ভালো<br />তোমায় পাশে রেখে,<br />তোমার পাশে রইবো আমি<br />তোমার দুটি চোখে।</p>
<br /><p>আমার তুমি চোখের তারা<br />আমার নয়ন মণি,<br />তোমার চোখে দেখবো আমি<br />তোমার রূপের খনি।</p>
<br /><p>তুমি আমার ভালবাসার<br />জীবনসাথী মোর,<br />তোমায় আমি বাসবো ভালো<br />সারাজীবন ভোর।</p>
<br /><p>ভালবাসার রূপসাগরে<br />ডুবতে আমি চাই,<br />হৃদয়মাঝে রাখবো তোমায়<br />যদি তোমায় পাই।</p>
<br /><p>তোমার রূপে মোহিত আমি<br />তাইতো কাছে আসি,<br />তুমি আমার আমি তোমার<br />তোমায় ভালবাসি।</p>
<br /><p>আমার মনে সিংহাসনে<br />তুমি হৃদয়-রাণী,<br />তোমায় পেয়ে ধন্য জীবন<br />ধন্য হলাম আমি।</p>
<br /><p>**************</p>
<br /><p>প্রতিশ্রুতি দিবসের কবিতা (হ্যাপি প্রমিস ডে) <br />কলমে কবি লক্ষ্মণ ভাণ্ডারী</p>
<br /><p>প্রতিশ্রুতি দিবসের কাব্য লিখি ভাই,<br />পবিত্র দিবসে তাই শুভেচ্ছা জানাই।<br />কবিতায় লিখে কবি করয়ে মিনতি,<br />প্রিয়জনে আজি তব দাও প্রতিশ্রুতি।</p>
<br /><p>হৃদয়ের গাঁথা মালা দিয়েছো যাহারে,<br />প্রিয় তব আপনার বুঝে নিও তারে।<br />প্রতিশ্রুতি দাও নিজ সাধ্য অনুসার,<br />দিনে দিনে বাড়ে প্রেম হৃদয় মাঝার।</p>
<br /><p>“প্রমিস দিবস” আজি করহ পালন,<br />প্রিয়জনে দাও কিনে যাহা প্রয়োজন।<br />গোলাপের ভালবাসা প্রতিশ্রুতি দেয়,<br />কার সাধ্য ভালবাসা তার কেড়ে নেয়?</p>
<br /><p>হৃদয়ের ভালবাসা তোমার আমার,<br />যেন নাহি ছিন্ন হয় কর অঙ্গীকার।<br />প্রতিশ্রুতি দিবসের কাব্য সমাপন,<br />কবিতায় লিখে কবি শ্রীমান লক্ষ্মণ।</p>@ 2024 - লক্ষ্মণ ভাণ্ডারীhttps://www.bangla-kobita.com/po123/tedy-bear-diboser-kobita/টেডি বিয়ার দিবসের কবিতা (হ্যাপি টেডি বিয়ার ডে)2024-02-10T03:29:51-05:002024-02-10T06:47:59-05:00লক্ষ্মণ ভাণ্ডারীhttps://www.bangla-kobita.com/po123/<p>টেডি বিয়ার দিবসের কবিতা (হ্যাপি টেডি বিয়ার ডে)<br />কলমে- কবি লক্ষ্মণ ভাণ্ডারী</p>
<br /><p>বসন্তে আজ রং ছড়ালো<br />মনের আঙিনায়,<br />টেডি দিবসে আজকে বন্ধু<br />মন তোমারে চায়।</p>
<br /><p>বন্ধ মনের দুয়ার খুলে<br />দেখি দু’চোখ ভরে,<br />হদয় তব রয়েছে খোলা<br />চিরদিনের তরে।</p>
<br /><p>শুভেচ্ছা প্রীতি ভালবাসায়<br />ভরিয়ে দেবো মন,<br />রক্ত গোলাপ দিয়ে তোমায়<br />নেবো করে আপন।</p>
<br /><p>আজকে জানি ধরণীতলে<br />ভালবাসার খেলা,<br />তোমায় নিয়ে কাটবে বন্ধু<br />আজকে সারাবেলা।</p>
<br /><p>কবি হৃদয়ে পরশ দিয়ে<br />আপন করে নিও,<br />যতন করে রক্ত গোলাপ<br />হৃদয়ে রেখে দিও।</p>
<br /><p>প্রেমিক কবি কবিতাপ্রেমী<br />এই ধরণীর তলে,<br />কবির প্রেমে কবিতা আজ<br />হৃদয়ের কথা বলে।</p>@ 2024 - লক্ষ্মণ ভাণ্ডারীhttps://www.bangla-kobita.com/po123/chocolate-diboser-kobita/চকোলেট দিবসের কবিতা (হ্যাপি চকোলেট ডে)2024-02-09T02:42:41-05:002024-02-09T02:52:08-05:00লক্ষ্মণ ভাণ্ডারীhttps://www.bangla-kobita.com/po123/<p>চকোলেট দিবসের কবিতা (হ্যাপি চকোলেট ডে)<br />কলমে- কবি লক্ষ্মণ ভাণ্ডারী</p>
<br /><p>চকোলেট দিবসেতে চকোলেট চাই,<br />চকোলেট দিয়ে আজি শুভেচ্ছা জানাই।<br />জানে ভালো সকলেই আজিকার দিনে,<br />প্রিয়জনে দিতে হয়, চকোলেট কিনে।</p>
<br /><p>চকোলেট বাক্স সাথে দামী উপহার,<br />গোলাপী গোলাপগুচ্ছ রেখো দুইচার।<br />মনে রেখো আজিকে গোলাপ দিবস,<br />চকোলেট দিলে আজি প্রিয়া হয় বশ।</p>
<br /><p>ভালবেসে চকোলেট দাও প্রিয়জনে,<br />চকোলেট দিবসের পূণ্য শুভক্ষণে।<br />গোলাপের গুচ্ছ এক ধরি একহাতে,<br />ভালবাসা বিনিময় করো প্রিয়া সাথে।</p>
<br /><p>চকোলেট দাও যদি প্রিয়ার হস্তেতে,<br />নিশ্চয় জানিও দিন যাবে ভাল মতে।<br />চকোলেট ডে আজিকে করহ পালন,<br />কাব্য লিখিলেন কবি ভাণ্ডারী লক্ষ্মণ।</p>@ 2024 - লক্ষ্মণ ভাণ্ডারীhttps://www.bangla-kobita.com/po123/bhalobasar-kobita/গোলাপের বিনিময়ে ভালবাসা (ভালবাসার কবিতা)2024-02-08T02:58:16-05:002024-02-08T03:02:02-05:00লক্ষ্মণ ভাণ্ডারীhttps://www.bangla-kobita.com/po123/<p>গোলাপের বিনিময়ে ভালবাসা (শুভ গোলাপ দিবস)<br />কলমে- কবি লক্ষ্মণ ভাণ্ডারী</p>
<br /><p>গোলাপ দিবস আজি পূণ্য শুভক্ষণ,<br />গোলাপ প্রদান করে তব প্রিয়জন।<br />ভালবাসা দিবসেতে গোলাপ প্রদান,<br />এক হয়ে থাকে সদা দুটি মন প্রাণ।</p>
<br /><p>আজিকার শুভদিনে জাগে নব আশা,<br />প্রিয়জনে ব্যক্ত করে হৃদয়ের ভাষা।<br />গোলাপের বিনিময়ে ভালবাসা হয়,<br />এক হয়ে যায় দুটি অভিন্ন হৃদয়।</p>
<br /><p>গোলাপের গন্ধ শুধু নাই আছে কাঁটা,<br />কাঁটাবিদ্ধ হয়ে কাটে সারা জীবনটা।<br />কাঁটা দেখি ক্ষান্ত কভু না হয়ো কখন,<br />গোলাপ প্রদানে জুড়ে দুটি ভিন্ন মন।</p>
<br /><p>প্রেমের রক্ত গোলাপ হৃদয়েতে ফুটে,<br />কাঁটা হয়ে বিদ্ধ হয়, মরে মাথা কুটে।<br />সবাকার ভালবাসা ব্যর্থ নাহি হয়,<br />লক্ষ্মণ ভাণ্ডারী কবি কবিতায় কয়।</p>
<br /><p>প্রস্তাব দিবসের কবিতা (হ্যাপি প্রপোজ ডে)<br />কলমে কবি লক্ষ্মণ ভাণ্ডারী</p>
<br /><p>প্রস্তাব দিবস আজি সারা দেশময়,<br />“হ্যাপি প্রপোজ ডে” সকলেই কয়।<br />ভালবাসি কাছে ডাকি প্রিয়জনে তার,<br />গোলাপী গোলাপ করে দেয় উপহার।</p>
<br /><p>না বলা প্রস্তাব যত বলে দাও আজি,<br />নতুন প্রস্তাবে প্রিয় হতে পারে রাজী।<br />হৃদয় মাঝারে রাখা নতুন অফার,<br />প্রিয়জনে ব্যক্ত কর সম্মুখে তাহার।</p>
<br /><p>গোলাপের সুবাসেতে ব্যাকুলিত প্রাণ,<br />কুঞ্জে কুঞ্জে গাহে পাখি বসন্তের গান।<br />ভালবাসি প্রিয়জনে করে কর রাখি,<br />অব্যক্ত প্রস্তাব যত কহ কাছে ডাকি।</p>
<br /><p>প্রস্তাব দিবস আজি, পূণ্য শুভক্ষণ,<br />কবিতায় লিখে কবি ভাণ্ডারী লক্ষ্মণ।</p>@ 2024 - লক্ষ্মণ ভাণ্ডারীhttps://www.bangla-kobita.com/po123/magh-maser-kobita-8th-part/আসিল মাঘ মাস ......শীতের হল অবসান মাঘ মাসের কবিতা (অষ্টম পর্ব)2024-02-07T03:14:04-05:002024-02-07T03:23:11-05:00লক্ষ্মণ ভাণ্ডারীhttps://www.bangla-kobita.com/po123/<p>আসিল মাঘ মাস ......শীতের হল অবসান<br />মাঘ মাসের কবিতা (অষ্টম পর্ব)<br />কলমে- কবি লক্ষ্মণ ভাণ্ডারী</p>
<br /><p>শীতের বিদায় কাল এল মাঘ মাস,<br />মৃদু মন্দ বহিতেছে মলয় বাতাস।<br />পূরবে অরুণ রবি ছড়ায় কিরণ,<br />আজ আর শীত নাহি বহে সমীরণ।</p>
<br /><p>তরুশাখে বিহগেরা করিছে কূজন,<br />বিহগের গান শুনে ভরে উঠে মন।<br />ফুলবনে ফুলশাখে ফুটে ফুলকলি,<br />গুঞ্জরিয়া দলেদলে আসে যত অলি।</p>
<br /><p>রাঙাপথে গরুগাড়ি চলে সারি সারি,<br />দুই ধারে নারিকেল তাল ও সুপারি।<br />রাখাল গরুর পাল নিয়ে যায় মাঠে,<br />মাঠেমাঠে সারাদিন তার বেলা কাটে।</p>
<br /><p>অজয়ের নদীঘাটে পড়ে আসে বেলা,<br />অবশেষে সাঙ্গ হয় দিবসের খেলা।<br />সাঁঝের সানাই বাজে শুনি পেতে কান,<br />কবিতা লিখিল কবি লক্ষ্মণ শ্রীমান।</p>@ 2024 - লক্ষ্মণ ভাণ্ডারীhttps://www.bangla-kobita.com/po123/magh-maser-kobita-7th-part/আসিল মাঘ মাস ......শীতের হল অবসান মাঘ মাসের কবিতা (সপ্তম পর্ব)2024-02-06T02:58:59-05:002024-02-06T04:48:26-05:00লক্ষ্মণ ভাণ্ডারীhttps://www.bangla-kobita.com/po123/<p>আসিল মাঘ মাস ......শীতের হল অবসান<br />মাঘ মাসের কবিতা (সপ্তম পর্ব)<br />কলমে- কবি লক্ষ্মণ ভাণ্ডারী</p>
<br /><p>শীতের শেষ অধ্যায় এল মাঘ মাস,<br />আর নাহি শীত তাই সুখে করি বাস।<br />পৌষ মাসে তীব্র শীত সহ্য নাহি হয়,<br />শীতে ভারি শীত লাগে সমীরণ বয়।</p>
<br /><p>প্রভাতে অরুণ রবি ছড়ায় কিরণ,<br />তরুশাখে বিহগের মধুর মিলন।<br />ফুলবনে ফুটে সব কুসুমের কলি,<br />মধু আহরণ তরে ধেয়ে আসে অলি।</p>
<br /><p>রাঙাপথে দুইধারে মাঠ আর মাঠ,<br />সেই মাঠ পার হয়ে অজয়ের ঘাট।<br />নদীজলে পার হয় যত গরুগাড়ি,<br />সব গরুগাড়ি দেয় দূরগাঁয়ে পাড়ি।</p>
<br /><p>মাঘ মাসে সরস্বতী দেবীর বন্দনা,<br />ছাত্রছাত্রী করে সব দেবী আরাধনা।<br />মাঘ মাস শুক্লপক্ষে বসন্ত পঞ্চমী,<br />কহেন লক্ষ্মণ কবি দেবীরে প্রণমি।</p>@ 2024 - লক্ষ্মণ ভাণ্ডারীhttps://www.bangla-kobita.com/po123/magh-maser-kobita-6th-part/আসিল মাঘ মাস ......শীতের হল অবসান মাঘ মাসের কবিতা (ষষ্ঠ পর্ব)2024-02-05T02:45:27-05:002024-02-05T04:11:35-05:00লক্ষ্মণ ভাণ্ডারীhttps://www.bangla-kobita.com/po123/<p>আসিল মাঘ মাস ......শীতের হল অবসান<br />মাঘ মাসের কবিতা (ষষ্ঠ পর্ব)<br />কলমে- কবি লক্ষ্মণ ভাণ্ডারী</p>
<br /><p>পৌষসংক্রান্তি পরে আসে মাঘমাস,<br />মৃদু মন্দ বহমান মলয় বাতাস।<br />বসুধায় মাঘমাস হবে যবে অন্ত,<br />ধরামাঝে ঋতুরাজ আসিবে বসন্ত।</p>
<br /><p>গগনে উঠিল রবি লোহিত বরণ,<br />বিহগের কাকলিতে ভরে উঠে মন।<br />ফুলবনে ফুলশাখে ফুটে সব কলি,<br />মধু আহরণে ধেয়ে আসে যত অলি।</p>
<br /><p>গাঁয়ের পথের বাঁকে আছে ছোটদিঘি,<br />রবির কিরণে জল করে ঝিকিমিকি।<br />রাঙা শাড়ি পরা বধূ জল নিয়ে যায়,<br />রাখালিয়া সুরে কেহ বাঁশরী বাজায়।</p>
<br /><p>অজয় নদীর বাঁকে মহুলের বনে,<br />মহুয়ার নেশা জাগে আদিবাসী মনে।<br />ঋতুরাজ বসন্তের শুভ আগমন,<br />লিখিল ছন্দের কবি শ্রীমান লক্ষ্মণ।</p>@ 2024 - লক্ষ্মণ ভাণ্ডারীhttps://www.bangla-kobita.com/po123/magh-maser-kobita-5th-part/আসিল মাঘ মাস ......শীতের হল অবসান মাঘ মাসের কবিতা (পঞ্চম পর্ব)2024-02-04T06:36:04-05:002024-02-04T06:36:04-05:00লক্ষ্মণ ভাণ্ডারীhttps://www.bangla-kobita.com/po123/<p>আসিল মাঘ মাস ......শীতের হল অবসান<br />মাঘ মাসের কবিতা (পঞ্চম পর্ব)<br />কলমে- কবি লক্ষ্মণ ভাণ্ডারী</p>
<br /><p>মাঘমাস আসে যবে শীত কমে যায়,<br />গগনে অরুণ রবি কিরণ ছড়ায়।<br />ফুলবনে ফুলশাখে ফুটে সব কলি,<br />মধু আহরণ তরে ছুটে আসে অলি।</p>
<br /><p>গাঁয়ের পথের বাঁকে চাঁপাডাঙা মাঠ,<br />সেই মাঠ পার হয়ে অজয়ের ঘাট।<br />রাঙাশাড়ি পরে বধূ জল নিয়ে যায়,<br />রাখাল বাজায় বাঁশি সুর শোনা যায়।</p>
<br /><p>অজয়ের নদীঘাটে পড়ে আসে বেলা,<br />নদীচরে বলাকারা নিত্য করে খেলা।<br />দিবসের অবসানে সাঁঝের বেলায়,<br />দূরগাঁয়ে বাজে কোথা সাঁঝের সানাই।</p>
<br /><p>মাঘমাস শুক্লপক্ষে দেবী আরাধনা,<br />ছাত্রছাত্রী করে সবে দেবীর বন্দনা।<br />সরস্বতী পূজা হয় পূণ্য মাঘ মাসে,<br />লক্ষ্মণ কবির কাব্য কবিতা প্রকাশে।</p>@ 2024 - লক্ষ্মণ ভাণ্ডারীhttps://www.bangla-kobita.com/po123/magh-maser-kobita-4th-part/আসিল মাঘ মাস ......শীতের হল অবসান মাঘ মাসের কবিতা (চতুর্থ পর্ব)2024-02-03T03:18:00-05:002024-02-03T03:18:00-05:00লক্ষ্মণ ভাণ্ডারীhttps://www.bangla-kobita.com/po123/<p>আসিল মাঘ মাস ......শীতের হল অবসান<br />মাঘ মাসের কবিতা (চতুর্থ পর্ব)<br />কলমে- কবি লক্ষ্মণ ভাণ্ডারী</p>
<br /><p>মাঘমাস শীত নাই একি হল হায়,<br />ঝম্ ঝম্ বৃষ্টি নামে মুষল ধারায়।<br />পথেঘাটে জলকাদা পথ চলা দায়,<br />রাঙাপথে জলধারা বয়ে চলে যায়।</p>
<br /><p>রাঙাপথে চলে যায় গাঁয়ের রাখাল,<br />মাথায় বাঁশের ছাতি নিয়ে গরুপাল।<br />ছেলেরা বৃষ্টিতে ভিজে বিদ্যালয়ে চলে,<br />রাঙাপথ গেছে ভরে কাদা আর জলে।</p>
<br /><p>রাঙাশাড়ি পরা বধূ ঘোমটা মাথায়,<br />নদীঘাট হতে বধূ জল নিয়ে যায়।<br />কাঁখেতে কলসী লয়ে রাঙাপথ ধরে,<br />কলসীতে জল ভরে বধূ চলে ঘরে।</p>
<br /><p>বর্ষণ মুখর যদি মাঘ মাস শেষে,<br />অধিক ফসল হয় ধান হয় দেশে।<br />কবির কথন কভু অন্যথা না হয়,<br />লক্ষ্মণ ভাণ্ডারী কবি কবিতায় কয়।</p>@ 2024 - লক্ষ্মণ ভাণ্ডারীhttps://www.bangla-kobita.com/po123/magh-maser-kobita-3rd-part/আসিল মাঘ মাস ......শীতের হল অবসান মাঘ মাসের কবিতা (তৃতীয় পর্ব)2024-02-02T02:38:57-05:002024-02-02T02:38:57-05:00লক্ষ্মণ ভাণ্ডারীhttps://www.bangla-kobita.com/po123/<p>আসিল মাঘ মাস ......শীতের হল অবসান<br />মাঘ মাসের কবিতা (তৃতীয় পর্ব)<br />কলমে- কবি লক্ষ্মণ ভাণ্ডারী</p>
<br /><p>মাঘমাস এল ভাই শীত আর নাই,<br />পাখিসব গীত গায় তরুর শাখায়।<br />সুশীতল সমীরণ বহে মৃদু মন্দ,<br />বনে বনে ফুল ফুটে ছড়ায় সুগন্ধ।</p>
<br /><p>রাঙা শাড়ি পরা বধূ রাঙাপথ ধরে,<br />নদী হতে জল নিয়ে বধূ চলে ঘরে।<br />গাঁয়ের পথের বাঁকে চরে রাঙী গাই,<br />বাছুরীটি বেগে ধায় কাছে তার নাই।</p>
<br /><p>বাঁশি হাতে মাঠে চলে গাঁয়ের রাখাল,<br />তরুছায়ে করে খেলা নিয়ে গরুপাল।<br />সারি সারি রাঙাপথে চলে গরুগাড়ি,<br />নদীঘাটে এসে থামে রাঙাপথ ছাড়ি।</p>
<br /><p>কুলু কুলু নদী বয় বক বসে চরে,<br />শালিকের কলরব সারাদিন ধরে।<br />সন্ধ্যা আসে নদীঘাটে নামিল আঁধার,<br />লিখিল লক্ষ্মণ কবি কবিতায় তাঁর।</p>@ 2024 - লক্ষ্মণ ভাণ্ডারীhttps://www.bangla-kobita.com/po123/magh-maser-kobita-2nd-part/আসিল মাঘ মাস ......শীতের হল অবসান মাঘ মাসের কবিতা (দ্বিতীয় পর্ব)2024-02-01T02:59:06-05:002024-02-01T02:59:06-05:00লক্ষ্মণ ভাণ্ডারীhttps://www.bangla-kobita.com/po123/<p>আসিল মাঘ মাস ......শীতের হল অবসান<br />মাঘ মাসের কবিতা (দ্বিতীয় পর্ব)<br />কলমে- কবি লক্ষ্মণ ভাণ্ডারী</p>
<br /><p>পৌষ মাস শেষ হলে শীত অবসান,<br />রজনী প্রভাত হলে পাখি গায় গান।<br />শীতল সমীর বহে শীত নাহি আর,<br />ফুলে ফুলে সুরভিত বনে চারিধার।</p>
<br /><p>রাখাল বাজায় বাঁশি শুনি তার সুর,<br />সেই সুর মিলে যায় দূর হতে দূর।<br />রাঙাপথে সারিসারি চলে গরুগাড়ি,<br />নদী জলে পার হয় রাঙাপথ ছাড়ি।</p>
<br /><p>নদীঘাটে দেখি কেহ জলে স্নান করে,<br />কলসীতে জল ভরে বধূ যায় ঘরে।<br />নব-বধূ ঘরে চলে পরে রাঙা শাড়ি,<br />ঘোমটা মাথায় দিয়ে চলে নিজ বাড়ি।</p>
<br /><p>রজনী প্রভাত হলে অল্প শীত লাগে,<br />প্রভাত পাখিরা সব তরুশাখে জাগে।<br />রাতি কেটে ভোর হয় পাখি গীত গায়,<br />লিখিল লক্ষ্মণ কবি তার কবিতায়।</p>@ 2024 - লক্ষ্মণ ভাণ্ডারীhttps://www.bangla-kobita.com/po123/magh-maser-kobita-1st-part/আসিল মাঘমাস ......শীতের হল অবসান মাঘমাসের কবিতা (প্রথম পর্ব)2024-01-31T03:04:45-05:002024-01-31T03:04:45-05:00লক্ষ্মণ ভাণ্ডারীhttps://www.bangla-kobita.com/po123/<p>আসিল মাঘমাস ......শীতের হল অবসান<br />মাঘমাসের কবিতা (প্রথম পর্ব)<br />কলমে- কবি লক্ষ্মণ ভাণ্ডারী</p>
<br /><p>এসে গেল মাঘমাস আর নাই শীত,<br />তরুশাখে বিহগেরা সুরে গায় গীত।<br />শীতের প্রকোপ নাই শীত গেছে কমে,<br />পুষ্পকুঞ্জে পুঞ্জে পুঞ্জে ভ্রমরেরা ভ্রমে।</p>
<br /><p>শীতের সোনালী রোদ ঝরে আঙিনায়,<br />শীত নাই অল্প অল্প শীত লাগে গায়।<br />রাঙা ধূলোর রাস্তায় ছুটে গরুগাড়ি,<br />দূর গায়ে দেয় পাড়ি নদীঘাট ছাড়ি।</p>
<br /><p>ফুলে ফুলে অলিদল করিছে গুঞ্জন,<br />মন্দগতি বহিতেছে মলয় পবন।<br />নদীতীরে সুশীতল সমীরণ বয়,<br />সকালে হালকা শীত অনুভূত হয়।</p>
<br /><p>গাঁয়ের পশ্চিমে এক আছে সরোবর,<br />স্নান সেরে জল নিয়ে বধূ চলে ঘর।<br />মাঘমাসে বায়ু বয় শীত নাই আর,<br />লিখেন লক্ষ্মণ কবি কবিতায় তার।</p>@ 2024 - লক্ষ্মণ ভাণ্ডারীhttps://www.bangla-kobita.com/po123/ajoy-ghate-jatrar-asor/অজয় ঘাটে যাত্রার আসর (বিবিধ কবিতা)2024-01-30T02:40:34-05:002024-01-30T02:43:18-05:00লক্ষ্মণ ভাণ্ডারীhttps://www.bangla-kobita.com/po123/<p>অজয় ঘাটে যাত্রার আসর (বিবিধ কবিতা)<br />কলমে- কবি লক্ষ্মণ ভাণ্ডারী</p>
<br /><p>বসেছে আজ যাত্রা আসর<br />অজয় নদীর চরে,<br />আসর মাঝে মাইক বাজে<br />যাত্রা সারা রাত ধরে।</p>
<br /><p>হাসির হাটে কাঁদছে বধূ<br />সামাজিক যাত্রাপালা,<br />ভীষণ জোরে মাইক বাজে<br />কান হল ঝালাপালা।</p>
<br /><p>যাত্রা আসরে করুণ সুরে<br />মধুবালা গায় গান,<br />ভাসে সকলে চোখের জলে<br />সবাকার কাঁদে প্রাণ।</p>
<br /><p>সারাটা রাত্রি যাত্রার গান<br />রাত্রি কাটে ভোর হয়,<br />অজয় নদী আপন বেগে<br />শুধু কুলু কুলু বয়।</p>@ 2024 - লক্ষ্মণ ভাণ্ডারীhttps://www.bangla-kobita.com/po123/ajoyer-ghate-baul-mala/অজয়ের ঘাটে বাউল মেলা (বিবিধ কবিতা)2024-01-29T15:59:26-05:002024-01-29T15:59:26-05:00লক্ষ্মণ ভাণ্ডারীhttps://www.bangla-kobita.com/po123/<p>অজয়ের ঘাটে বাউল মেলা (বিবিধ কবিতা)<br />কলমে- কবি লক্ষ্মণ ভাণ্ডারী</p>
<br /><p>নদীর ঘাটে বাউল মেলা<br />অজয় নদীর তীরে,<br />মধুর সুরে বাউল গান<br />বহু মানুষের ভিড়ে।</p>
<br /><p>সকাল হলে সবাই করে<br />নদীতে মকর স্নান,<br />স্নানের পরে বসে আসরে<br />শুনে বাউলের গান।</p>
<br /><p>প্রতি বছর আসে মকর<br />পৌষ সংক্রান্তি মেলা,<br />অজয় ঘাটে বিশাল মাঠে<br />বসেছে সার্কাস খেলা।</p>
<br /><p>সাঁঝের বেলা মকর মেলা<br />ভেঙে যায় নদীঘাটে,<br />মধুর সুরে বাউল গেয়ে<br />মধুর রজনী কাটে।</p>@ 2024 - লক্ষ্মণ ভাণ্ডারীhttps://www.bangla-kobita.com/po123/ajoyer-ghate-banvojon/অজয়ের ঘাটে বনভোজন (বিবিধ কবিতা)2024-01-28T04:18:34-05:002024-01-28T04:18:34-05:00লক্ষ্মণ ভাণ্ডারীhttps://www.bangla-kobita.com/po123/<p>অজয়ের ঘাটে বনভোজন (বিবিধ কবিতা)<br />কলমে- কবি লক্ষ্মণ ভাণ্ডারী</p>
<br /><p>নদীর ঘাটে বনভোজন<br />আজকে খুশির মেলা,<br />জুটেছে তাই সকল ছেলে<br />করছে সবাই খেলা।</p>
<br /><p>সকল ছেলে এসেছে হেথা<br />কলরবে ভরে ঘাট,<br />রান্নার তরে কেহবা করে<br />যোগাড় শুকনো কাঠ।</p>
<br /><p>কেহবা তৈরি করে উনুন<br />সারি সারি ইঁট দিয়ে,<br />কেহবা দেখি উনুন ধরায়<br />দেশলাই কাঠি নিয়ে।</p>
<br /><p>সারাটি দিন খুশিতে কাটে<br />একসাথে সবে খায়,<br />খিচুড়ি আর মাছের ঝোল<br />খেয়ে মন ভরে যায়।</p>
<br /><p>দিনের শেষে সন্ধ্যা বেলায়<br />সকলেই যায় ঘরে,<br />শালপাতার থালাগুলি হায়<br />কাঁদে বসে নদীচরে।</p>@ 2024 - লক্ষ্মণ ভাণ্ডারীhttps://www.bangla-kobita.com/po123/prajatantra-dibas/প্রজাতন্ত্র দিবস (দেশাত্মবোধক কবিতা)2024-01-27T02:49:53-05:002024-01-27T02:49:53-05:00লক্ষ্মণ ভাণ্ডারীhttps://www.bangla-kobita.com/po123/<p>প্রজাতন্ত্র দিবস (দেশাত্মবোধক কবিতা)<br />কলমে- কবি লক্ষ্মণ ভাণ্ডারী</p>
<br /><p>সাধারণ-তন্ত্র দিবসে আজিকে গাহি মোরা স্বদেশের গান,<br />ঊনিশশো পঞ্চাশে আজিকার দিবসে রচিত হল সংবিধান।<br />ভারতে উড়িছে ত্রিবর্ণ পতাকা,<br />মাঝখানে অশোক চক্র আঁকা,<br />গেরুয়া সবুজ জাতীয় পতাকা আমাদের গৌরবের নিশান।<br />………………………গাহি মোরা স্বদেশের গান।</p>
<br /><p>বিশ্বের মাঝে স্বদেশ সেরা ভারতবর্ষ মোদের দেশ মহান।<br />………………………গাহি মোরা স্বদেশের গান।</p>
<br /><p>সুজলা সুফলা ভারতের মাটিতে,<br />ঢেউ খেলে সবুজ ধানের খেতে<br />দেশবাসীর প্রাণ উঠুক মেতে দিকে দিকে সবুজের অভিযান।<br />……………………………গাহি মোরা স্বদেশের গান।</p>
<br /><p>বিশ্বের মাঝে স্বদেশ সেরা ভারতবর্ষ মোদের দেশ মহান।<br />………………………গাহি মোরা স্বদেশের গান।</p>
<br /><p>আজিকার দিনে মোরা লব শপথ,<br />সারা দেশে চালাইব প্রগতির রথ,<br />দেশের সেবা হউক মোদের ব্রত, ভারতবর্ষ জাতির মিলন মহান।<br />…………………………..গাহি মোরা স্বদেশের গান।</p>
<br /><p>বিশ্বের মাঝে স্বদেশ সেরা ভারতবর্ষ মোদের দেশ মহান।<br />………………………গাহি মোরা স্বদেশের গান।</p>
<br /><p>এসো এসো ভাই সবে মিলি গাই,<br />হিন্দু শিখ মুসলিম মোরা ভাই ভাই,<br />ধর্মে ধর্মে আজি কোন তফাত নাই, স্বদেশের তরে প্রাণ দিব বলিদান।<br />........………………… গাহি মোরা স্বদেশের গান।</p>
<br /><p>বিশ্বের মাঝে স্বদেশ সেরা ভারতবর্ষ মোদের দেশ মহান।<br />………………………গাহি মোরা স্বদেশের গান।</p>
<br /><p>সাধারণ-তন্ত্র দিবসে আজিকে<br />গাহি মোরা স্বদেশের গান,<br />ঊনিশশো পঞ্চাশে আজিকার দিবসে রচিত হল সংবিধান।<br />স্বাধীনতার রং মাখা ত্রিবর্ণ পতাকা মোদের গৌরবের নিশান।<br />…………………………গাহি মোরা স্বদেশের গান।</p>
<br /><p>বিশ্বের মাঝে স্বদেশ সেরা ভারতবর্ষ মোদের দেশ মহান।<br />………………………গাহি মোরা স্বদেশের গান।</p>
<br /><p> ******************</p>
<br /><p>প্রজাতন্ত্র দিবস কবিতা<br />কলমে- কবি লক্ষ্মণ ভাণ্ডারী</p>
<br /><p>1. https://www.youtube.com/watch?v=doXpra_bZWg<br />কণ্ঠে- সাগরিকা</p>
<br /><p>2. https://www.youtube.com/watch?v=Yucq4RrXbNk<br />কণ্ঠে- বিন্দু</p>
<br /><p>3. https://www.youtube.com/watch?v=e_mQ1-VtUZ8<br />কণ্ঠে- স্বাতী মিত্র</p>
<br /><p>4. https://www.youtube.com/watch?v=EbeJwgT7cso<br />কণ্ঠে- জয়শ্রী মাজি</p>
<br /><p>5. https://www.youtube.com/watch?v=TQ-tfPTtxA0<br />কণ্ঠে- অনিমা ময়রা</p>
<br /><p>6. https://www.youtube.com/watch?v=2CnrLlWVSbE<br />কণ্ঠে- প্রকাশ</p>
<br /><p>7. https://www.youtube.com/watch?v=8hI5KfA_85U<br />কণ্ঠে- তাজরিন সুলতানা</p>
<br /><p>8. https://www.youtube.com/watch?v=MtHj3w7FB-U<br />কণ্ঠে- ঐন্দ্রিলা</p>
<br /><p>9. https://www.youtube.com/watch?v=s9X95iEsG34<br />কণ্ঠে- কবিতা লেন</p>@ 2024 - লক্ষ্মণ ভাণ্ডারীhttps://www.bangla-kobita.com/po123/aji-26-se-january/আজি ২৬শে জানুয়ারী (দেশাত্মবোধক কবিতা2024-01-26T06:24:10-05:002024-01-26T14:28:07-05:00লক্ষ্মণ ভাণ্ডারীhttps://www.bangla-kobita.com/po123/<p>আজি ২৬শে জানুয়ারী (দেশাত্মবোধক কবিতা)<br />কলমে- কবি লক্ষ্মণ ভাণ্ডারী</p>
<br /><p>সাধারণতন্ত্র দিবস আজিকে<br />মহান ২৬শে জানুয়ারী,<br />জাতীয় দিবসে আজিকে মোরা<br />তাঁদেরই স্মরণ করি।</p>
<br /><p>ত্যাগী বীর সেই চিত্তরঞ্জন দাশ<br />জাতির জনক গান্ধীজী,<br />আজাদ বাহিনী করিল গঠন<br />বীর সুভাষ নেতাজী।</p>
<br /><p>লালা লাজপত বাল গঙ্গাধর<br />ও বিপিনচন্দ্র পাল,<br />তাঁদের জয়গানে ভারতের সূর্য<br />আজিও হেরি লাল।</p>
<br /><p>মাষ্টারদা সূর্যসেন তরুণ বিপ্লবী<br />বিনয় বাদল দিনেশ,<br />যাঁদের ত্যাগে ও প্রাণ বলিদানে<br />হইল স্বাধীন এদেশ।</p>
<br /><p>বীর ক্ষুদিরাম হাসিতে হাসিতে<br />গলায় পরিলেন ফাঁসি,<br />আজিকে মোরা জানাই প্রণাম<br />মিলে সবে দেশবাসী।</p>
<br /><p>দেশকে যাঁরা করিল স্বাধীন<br />প্রাণ দিল বলিদান,<br />ফাঁসির মঞ্চে প্রাণ দিল যাঁরা<br />গাহি তাদের জয়গান।</p>
<br /><p>স্বদেশের তরে সকলে করিল<br />আমরণ রক্ত-সংগ্রাম,<br />৭৫তম প্রজাতন্ত্র দিবসে তাঁদের<br />জানাই সশ্রদ্ধ প্রণাম।</p>@ 2024 - লক্ষ্মণ ভাণ্ডারীhttps://www.bangla-kobita.com/po123/aji-shuv-janmadin/আজি শুভ জন্মদিন (বিবিধ কবিতা)2024-01-25T03:16:52-05:002024-01-25T13:54:45-05:00লক্ষ্মণ ভাণ্ডারীhttps://www.bangla-kobita.com/po123/<p>আজি শুভ জন্মদিন (বিবিধ কবিতা)<br />কলমে - কবি লক্ষ্মণ ভাণ্ডারী</p>
<br /><p>(কবি পরিচিতি: নাম- লক্ষ্মণ ভাণ্ডারী, দেশ-ভারত, বর্তমান অবস্থান-নতুন দিল্লি, ভাষা বাংলা মাতৃভাষা। এছাড়াও কবি ইংরাজী, হিন্দি ভাষা সহ অসমীয়া, ওড়িয়া, মারাঠি গুজরাটি, পাঞ্জাবী, ও দক্ষিণ ভারতীয় ভাষার মধ্যে মালয়ায়ালম টাইপ করতে পারেন। জাতিতত্ত্ব - বাঙালি সম্প্রদায় ভুক্ত। শিক্ষা এবং কর্মসংস্থান - শিক্ষা প্রতিষ্ঠান পাথরচুড় প্রাথমিক বিদ্যালয়, বাহাদুরপুর উচ্চ বিদ্যালয়, ইকরা বাসন্তী বিজয় উচ্চমাধ্যমিক বিদ্যালয়, ত্রিবেনীদেবী ভালোটিয়া মহা বিদ্যালয়, শখ, পছন্দ এবং বিশ্বাস- ধর্ম-হিন্দু ধর্মাবলম্বী। শখ- সংগীত, নৃত্য ও অভিনয় করা। পছন্দ-ছবি আঁকা, কবিতা লেখা ও স্বরচিত কবিতা আবৃত্তি করা, বিশ্বাস- সনাতন হিন্দুধর্মে গভীর বিশ্বাস। বর্তমানে কবি সপরিবারে যুগ পুরুষোত্তম শ্রী শ্রী অনুকূল ঠাকুরের দীক্ষিত। কবি একজন বাঙালী, কবি বাঙালী হয়ে গর্ব অনুভব করেন। কবি একজন পশ্চিমবঙ্গের বাসিন্দা। কবি বিশ্বাস করেন বিজ্ঞান চিরন্তন। কবি প্রকৃতিপ্রেমী, এবং মনে করেন একে মানুষের ক্রিয়াকলাপ থেকে রক্ষা করতে হবে। এছাড়াও কবি বাংলার সংস্কৃতিকে শ্রদ্ধা ও অনুকরণ করেন।)</p>
<br /><p>হে পঁচিশে জানুয়ারী এস পুনর্বার,<br />জন্ম দাও নব এক কবি বাংলার।<br />পশ্চিম বর্ধমানে পাথরচুড় গ্রাম,<br />জন্মিলেন কবি লক্ষ্মণ ভাণ্ডারী নাম।</p>
<br /><p>জানুয়ারির পঁচিশে পূণ্য শুভক্ষণ,<br />শুভদিনে জন্ম নিল কবিশ্রী লক্ষ্মণ।<br />নিবাস পাথরচুড়ে গ্রামে মধ্যখানে,<br />ঠিকানা হিজলগড়া জিলা বর্ধমানে।</p>
<br /><p>আজিকার দিনে মহাপূণ্য শুভক্ষণে,<br />লভিলা জনম কবি ভাণ্ডারী ভবনে।<br />অজয় নদীর ধারে ছোট এক গ্রাম,<br />সেথায় জন্ম কবির পূণ্য জন্মধাম।</p>
<br /><p>কবিপিতা পূজ্যবর প্রভাকর নাম,<br />কবিমাতা গঙ্গাদেবী জানাই প্রণাম।<br />পিতা মাতা শ্রীচরণ বন্দি বারবার,<br />তাঁদের জন্য আসিনু বসুধা মাঝার।</p>
<br /><p>শিক্ষাগুরু দীক্ষাগুরু চরণে প্রণাম,<br />যাঁদের কৃপায় আমি জ্ঞান লভিলাম।<br />কবিতা আসরে যত জ্ঞানী গুণীজন,<br />শ্রদ্ধা আর ভালবাসা করুন গ্রহণ।</p>
<br /><p>বর্ষে বর্ষে জন্মদিন হর্ষে পার হয়,<br />ভাল থাক সুখে থাক সর্বজন কয়।<br />ছোট বড় সবাকার কাছে অঙ্গীকার,<br />জন্মদিনে নাহি চাহি প্রীতি উপহার।</p>
<br /><p>যদ্যপি বাসনা হয় করিতে প্রদান,<br />প্রীতি আর ভালবাসা কর মোরে দান।<br />পিতামাতা গুরুজনে বন্দিয়া চরণ,<br />জন্মদিনে কাব্য কবি লিখিল লক্ষ্মণ।</p>
<br /><p>আমার এ জন্মদিন জানুয়ারী মাসে,<br />শুভ জন্মদিন লেখা নব-বার্তা আসে।<br />এস হে পঁচিশে জানুয়ারী বারে বার,<br />মুছে যাক সব কাল কাটুক আঁধার।</p>
<br /><p>শুভ জন্মদিন ফিরে আসে বার বার,<br />হৃদয়ে পুলক জাগে খুশিতে আমার।<br />কেক কাটি মোমবাতি করি নির্বাপন,<br />জন্মদিনে কাব্য লিখে শ্রীমান লক্ষ্মণ।</p>
<br /><p>কবির জন্মদিবসের কবিতা (প্রথম পর্ব)<br />কলমে- কবি লক্ষ্মণ ভাণ্ডারী।</p>
<br /><p>আজিকার শুভদিনে জনম আমার,<br />মোবাইলে বার্তা আসে, মিত্র সবাকার।<br />হ্যাপি বার্থ ডে টু ইউ, বলে মোরে সবে,<br />আজিকার দিনে আমি, এসেছিনু ভবে।</p>
<br /><p>আজিকার দিনে মোর, হয়েছে জনম,<br />প্রীতি ও শুভেচ্ছা মোর, করিও গ্রহণ।<br />কবিতার আসরের, যত কবিগণ,<br />প্রীতি আর ভালবাসা, করিও গ্রহণ।</p>
<br /><p>আজিকে জনম মম, হইল যখন,<br />পিতামাতা নাম মোরে, রাখিল লক্ষ্মণ।<br />বিধির লিখন কভু না যায় খণ্ডন,<br />জন্মিলে মরিতে হবে, জানে সর্বজন।</p>
<br /><p>এসো হে পঁচিশে জানুয়ারী বারেবার,<br />মুছে যাক সব কালো কাটুক আঁধার।<br />অন্তিমেতে পাই যেন, রাতুল চরণ,<br />কবিতায় লিখে কবি ভাণ্ডারী লক্ষ্মণ।</p>
<br /><p>কবির জন্মদিবসের কবিতা (দ্বিতীয় পর্ব)<br />কলমে- কবি লক্ষ্মণ ভাণ্ডারী।</p>
<br /><p>এসো হে পঁচিশে জানুয়ারী! পুনর্বার,<br />শুভবার্তা পৌঁছে দাও কর্ণে সবাকার।<br />আজিকার দিনে মোর হইল জনম,<br />অজয় নদীর কবি ভাণ্ডারী লক্ষ্মণ।</p>
<br /><p>শীতের কুয়াশা যত কাটুক এবার,<br />পুলক জাগুক মনে আজি সবাকার।<br />বসন্তের আগমনে কবি আজি কয়,<br />মনে দাও সুখ শান্তি, সাহস দুর্জয়।</p>
<br /><p>পুলকিত ধরা আজি শুভ জন্মদিনে,<br />আলোময় সারাবিশ্ব আঁধার বিহনে।<br />তরুশাখে বিহগেরা করিছে কুজন,<br />সোনালী কিরণ আজি ছড়ায় তপন।</p>
<br /><p>এসো হে পঁচিশে জানুয়ারী বারেবার,<br />মুছে যাক সব কালো কাটুক আঁধার।<br />অন্তিমেতে দিও প্রভু, রাতুল চরণ,<br />কবিতায় লিখে কবি ভাণ্ডারী লক্ষ্মণ।</p>
<br /><p>কবির জন্মদিবসের কবিতা (তৃতীয় পর্ব)<br />কলমে- কবি লক্ষ্মণ ভাণ্ডারী।</p>
<br /><p>শীতের জড়তা যত কাটুক এবার,<br />আনো কঠিন উত্তাপ বসুধা মাঝার।<br />শুভ জন্মদিন আজি সকলেই কয়,<br />আপন বেগেতে হেরি বহিছে অজয়।</p>
<br /><p>শুভেচ্ছার বিনিময়ে দিন হয় শুরু,<br />সবাকারে তাই আমি কহি জয়গুরু!<br />ঘন ঘন আসে বার্তা কেহ ফেসবুকে,<br />শুভ জন্মদিন কেহ কহে হাসি মুখে।</p>
<br /><p>শুভ জন্মদিন যেন আসে বারেবার,<br />সৃষ্টি হোক নব-রূপে নব কবিতার।<br />কবিতার আসরের যত কবিগণ,<br />শ্রদ্ধা আর নমস্কার করুন গ্রহণ।</p>
<br /><p>এসো হে পঁচিশে জানুয়ারী বারেবার,<br />মুছে যাক সব কালো কাটুক আঁধার।<br />এসো হে পঁচিশে জানুয়ারী বসুধায়,<br />লিখেন লক্ষ্মণ কবি তাঁর কবিতায়।</p>
<br /><p>শুভ জন্মদিনের কবিতা ( চতুর্থ পর্ব)<br />কলমে - কবি লক্ষ্মণ ভাণ্ডারী</p>
<br /><p>বর্ষ যায়, মাস যায় দিন আসে ফিরে,<br />কভু না ভুলিতে পারি জন্ম দিনটিরে।<br />মোবাইলে বার্তা আসে শুভ জন্মদিন,<br />শুভ জন্মদিন কভু না হয় মলিন।</p>
<br /><p>জানুয়ারির পঁচিশে পূণ্য শুভক্ষণ,<br />শুভদিনে জন্ম নিল কবিশ্রী লক্ষ্মণ।<br />নিবাস পাথরচুড়ে গ্রামে মধ্যখানে,<br />ঠিকানা হিজলগড়া জিলা বর্ধমানে।</p>
<br /><p>কবিপিতা পূজ্যবর প্রভাকর নাম,<br />কবিমাতা গঙ্গাদেবী জানাই প্রণাম।<br />পিতা মাতা শ্রীচরণ বন্দি বারবার,<br />তাঁদের জন্য আসিনু বসুধা মাঝার।</p>
<br /><p>শিক্ষাগুরু দীক্ষাগুরু চরণে প্রণাম,<br />যাঁদের কৃপায় আমি জ্ঞান লভিলাম।<br />কবিতা আসরে যত জ্ঞানী গুণীজন,<br />শ্রদ্ধা আর ভালবাসা করুন গ্রহণ।</p>
<br /><p>শুভ জন্মদিনে সবে নিও ভালবাসা,<br />শুভদিনে পূর্ণ হোক নব নব আশা।<br />শুভ জন্মদিন কাব্য হল সমাপন,<br />কবিতা লিখিল কবি শ্রীমান লক্ষ্মণ।</p>
<br /><p>কবির জন্মদিবসের কবিতা (পঞ্চম পর্ব)<br />কলমে- কবি লক্ষ্মণ ভাণ্ডারী।</p>
<br /><p>এস হে পঁচিশে জানুয়ারী বারে বার,<br />মুছে যাক সব কাল কাটুক আঁধার।<br />আমার এ জন্মদিন জানুয়ারী মাসে,<br />শুভ জন্মদিন লেখা নব-বার্তা আসে।</p>
<br /><p>প্রভাতে অরুণ রবি ছড়ায় কিরণ,<br />তরুশাখে পাখি করে মধুর মিলন।<br />অজয় তটিনী বহে কুলু কুলু করে,<br />শালিকের দল আসে অজয়ের চরে।</p>
<br /><p>কবিপিতা পূজ্যবর প্রভাকর নাম,<br />কবিমাতা গঙ্গাদেবী জানাই প্রণাম।<br />প্রকৃতির কবি নাম লক্ষ্মণ ভাণ্ডারী,<br />অজয় নদীর কবি কাব্যের কাণ্ডারী।</p>
<br /><p>শুভ জন্মদিন ফিরে আসে বারবার,<br />হৃদয়ে পুলক জাগে খুশিতে আমার।<br />কেক কাটি মোমবাতি করি নির্বাপন,<br />জন্মদিনে কাব্য লিখে শ্রীমান লক্ষ্মণ।</p>@ 2024 - লক্ষ্মণ ভাণ্ডারীhttps://www.bangla-kobita.com/po123/netaji-subhsh-basu/নেতাজি সুভাষ বসু2024-01-24T02:31:49-05:002024-01-24T02:40:01-05:00লক্ষ্মণ ভাণ্ডারীhttps://www.bangla-kobita.com/po123/<p>নেতাজি সুভাষ বসু</p>
<br /><p> কলমে- কবি লক্ষ্মণ ভাণ্ডারী</p>
<br /><p>ভারত সন্তান নেতাজি সুভাষ<br />বিশ্বজুড়ে তব নাম,<br />স্বাধীনতা তরে অস্ত্র হাতে ধরে<br />করেছো তুমি সংগ্রাম।</p>
<br /><p>দেশের মাটিতে বিদেশীরা এসে<br />কেড়ে নিল স্বাধীনতা,<br />দীপ্ত পুলকে জাগালে চেতনা<br />ঘুচাতে পরাধীনতা।</p>
<br /><p>তব আহ্বানে সাড়া জাগে প্রাণে<br />জেগে উঠে দেশবাসী,<br />বীর ক্ষুদিরাম ফাঁসির মঞ্চে<br />গলায় পরিল ফাঁসি।</p>
<br /><p>ইচ্ছা ছিল তব করিতে স্বাধীন<br />স্বদেশ ভারতভূমি,<br />স্বদেশ তব হয়েছে স্বাধীন<br />লুকালে কোথায় তুমি?</p>
<br /><p>ফিরে এসো বীর দেখে যাও এসে<br />স্বাধীন ভারত আজ,<br />স্বাধীন ভারতে দেশবাসী সাথে<br />করিতে দেশের কাজ।</p>
<br /><p>আজাদ বাহিনী করিয়া গঠন<br />করেছিলে তুমি সংগ্রাম,<br />১২৭তম জন্ম দিবসে তোমায়<br />জানাই সশ্রদ্ধ প্রণাম।</p>@ 2024 - লক্ষ্মণ ভাণ্ডারীhttps://www.bangla-kobita.com/po123/ajoyer-ghate-pouser-mela/অজয়ের ঘাটে পৌষের মেলা (বিবিধ কবিতা)2024-01-23T03:36:29-05:002024-01-23T03:36:29-05:00লক্ষ্মণ ভাণ্ডারীhttps://www.bangla-kobita.com/po123/<p>অজয়ের ঘাটে পৌষের মেলা (বিবিধ কবিতা)<br />কলমে- কবি লক্ষ্মণ ভাণ্ডারী</p>
<br /><p>বসেছে আজিকে পৌষের মেলা<br />অজয় নদীর ঘাটে,<br />দোকান কত বসেছে সেথায়<br />দেখে সারাদিন কাটে।</p>
<br /><p>রাঙাপথ ধরে গরুগাড়ি চড়ে<br />লোক আসে দলে দলে,<br />অরুণ রবি ছড়ায় কিরণ<br />অজয় নদীর জলে।</p>
<br /><p>নদীর ঘটে বসেছে আজিকে<br />মকর সংক্রান্তি মেলা,<br />পুতুন নাচ আর ম্যাজিকের শো<br />আর সার্কাসের খেলা।</p>
<br /><p>আয়না চিরুনী চুড়ি আর মালা<br />লিপিস্টিক পাউডার,<br />মুকুট মাথার ফিতে ক্লিপ আর<br />টিপ হরেক প্রকার।</p>
<br /><p>আলুর চপ ও বেগুনি ফুলুরি<br />সন্দেশেরও দোকান,<br />বেলুন ও বাঁশি ফুলের মালা<br />সব পাঁচসিকে দাম।</p>
<br /><p>বহু লোকের জন সমাবেশ<br />আজকে পৌষের মেলা,<br />শ্রীলক্ষ্মণ কহে অজয় নদী বহে<br />চিরদিনই একই খেলা।</p>@ 2024 - লক্ষ্মণ ভাণ্ডারীhttps://www.bangla-kobita.com/po123/ajoyer-ghate-sadhak-mela/অজয়ের ঘাটে সাধক মেলা2024-01-22T03:04:32-05:002024-01-22T14:09:40-05:00লক্ষ্মণ ভাণ্ডারীhttps://www.bangla-kobita.com/po123/<p>অজয়ের ঘাটে আছি সাধু সমাগম,<br />নদীতে মকর স্নানে আনন্দ পরম।<br />টুসুর ভাসান হয় অজয়ের ঘাটে,<br />হাসি গান কলরবে সারাদিন কাটে।</p>
<br /><p>অজয়ের নদীতটে জমে ওঠে মেলা,<br />বসেছে দোকান আর সার্কাসের খেলা।<br />বায়োস্কোপ ম্যাজিকশো, মিষ্টির দোকান,<br />মাইকের উচ্চরবে হয় ঝালাপালা কান।</p>
<br /><p>আলতা সিঁদুর ফিতে চুড়ি ও আয়না,<br />কাঠের পুতুল চাই খুকুর বায়না।<br />বাঁশি কিনে খোকা খুশি তার হাসিমুখ,<br />পয়সা দিয়ে কেনা যায় আনন্দ ও সুখ।</p>
<br /><p>সাধক সন্ন্যাসী কত বসি আখড়ায়,<br />বাউলেরা একতারা নিয়ে গান গায়।<br />সাধক মেলায় করি সবারে আহ্বান,<br />মেলার কবিতা লিখে লক্ষ্মণ শ্রীমান।</p>@ 2024 - লক্ষ্মণ ভাণ্ডারীhttps://www.bangla-kobita.com/po123/ajoyer-ghate-makarmela/অজয়ের ঘাটে মকর মেলা (বিবিধ কবিতা)2024-01-21T04:20:49-05:002024-01-21T04:20:49-05:00লক্ষ্মণ ভাণ্ডারীhttps://www.bangla-kobita.com/po123/<p>পৌষ সংক্রান্তি বা মকর সংক্রান্তিতে অজয়ের ঘাটে দূরবর্তী বহু গ্রাম থেকে মকর স্নান করতে বহু লোকের জন-সমাগম হয় আজকের দিনে। তীরে তীরে বহু দোকানপাট বসে, স্নানের পরে সবাই মুড়ি মুড়কি, সিঙাড়া, আলুর চপের দোকানে ভিড় জমায়। গাঁয়ের এই মহামিলনে সকলেই সমবেত হয় অজয়ের ঘাটে। মকর সংক্রান্তির পরের দিন হয় ধর্মশীলা মেলা। নদীর তীরে মেলা বসে। আশে পাশের বহু গ্রাম থেকে সবাই আসে নদীর ঘাটে ধর্মশীলা মেলায়।</p>
<br /><p>সাথে থাকুন, পাশে রাখুন। মানুষকে ভালবাসুন, মানুষের সুখদুঃখের সাথী হোন। বাংলা কবিতার আসরে আমার প্রিয় সকল কবিগণকে শুভ মকর-সংক্রান্তির আন্তরিক প্রীতি ও শুভেচ্ছা জানাই। জয়গুরু! জয়গুরু! জয়গুরু!</p>
<br /><p>****************</p>
<br /><p>অজয়ের ঘাটে মকর মেলা (বিবিধ কবিতা)<br />কলমে- কবি লক্ষ্মণ ভাণ্ডারী</p>
<br /><p>অজয়ের ঘাটে আজি মকরের মেলা,<br />সারাদিন হাসিখুশি কেটে যায় বেলা।<br />স্নান সেরে সবে বসে নদী কিনারায়,<br />বেগুনি আলুর চপ মুড়ি মেখে খায়।</p>
<br /><p>অজয়ের নদীতটে জমে ওঠে মেলা,<br />বসেছে দোকান আর সার্কাসের খেলা।<br />বায়োস্কোপ ম্যাজিকশো, মিষ্টির দোকান,<br />মাইকের উচ্চরবে হয় ঝালাপালা কান।</p>
<br /><p>আলতা সিঁদুর ফিতে চুড়ি ও আয়না,<br />কাঠের পুতুল চাই খুকুর বায়না।<br />বাঁশি কিনে খোকা খুশি তার হাসিমুখ,<br />পয়সা দিয়ে কেনা যায় আনন্দ ও সুখ।</p>
<br /><p>সাধক সন্ন্যাসী কত বসি আখড়ায়,<br />বাউলেরা একতারা নিয়ে গান গায়।<br />মকর মেলায় করি সবারে আহ্বান,<br />মেলার কবিতা লিখে লক্ষ্মণ শ্রীমান।</p>@ 2024 - লক্ষ্মণ ভাণ্ডারীhttps://www.bangla-kobita.com/po123/ajoyer-ghate-mela/অজয়ের ঘাটে মিলন মেলা (বিবিধ কবিতা)2024-01-20T03:34:40-05:002024-01-20T07:34:52-05:00লক্ষ্মণ ভাণ্ডারীhttps://www.bangla-kobita.com/po123/<p>অজয়ের ঘাটে মিলন মেলা (বিবিধ কবিতা)<br />কলমে- কবি লক্ষ্মণ ভাণ্ডারী</p>
<br /><p>অজয়ের ঘাটে আজি মিলন মেলায়,<br />দূর গ্রাম হতে সবে মিলেছে হেথায়।<br />বসেছে মিলন মেলা অজয়ের ঘাটে,<br />মেলা দেখে সবাকার সারাদিন কাটে।</p>
<br /><p>দোকান বসেছে কত ঘাটে সারি সারি,<br />খেলনার দোকান আর স্টল মনিহারী।<br />আলুর পাঁপড় ভাজা, চপের দোকান,<br />কেহ বেচে সিগারেট, বিড়ি আর পান।</p>
<br /><p>ধর্মশীলা মেলা বসে আজিকার দিনে,<br />খুকি আজি খুব খুশি চুড়ি মালা কিনে।<br />খোকা কাঁদে চরে বসে একাকী মেলায় ,<br />কেমনে কিনবে বাঁশি পয়সা তো নাই।</p>
<br /><p>সারাদিন মেলা হয় ভাঙে সাঁঝ হলে,<br />সকলেই নিজ ঘরে চলে দলে দলে।<br />নির্জন নদীর ঘাটে নাহি লোকজন,<br />ধর্মশীলা মেলা কাব্য লিখিল লক্ষ্মণ।</p>@ 2024 - লক্ষ্মণ ভাণ্ডারীhttps://www.bangla-kobita.com/po123/ajoyer-ghate-punyarthir-vir/অজয়ের ঘাটে পূণ্যার্থীর ভিড় (বিবিধ কবিতা)2024-01-19T03:00:03-05:002024-01-19T03:01:51-05:00লক্ষ্মণ ভাণ্ডারীhttps://www.bangla-kobita.com/po123/<p>অজয়ের ঘাটে পূণ্যার্থীর ভিড় (বিবিধ কবিতা)<br />কলমে- কবি লক্ষ্মণ ভাণ্ডারী</p>
<br /><p>অজয়ের ঘাটে আজি জন সমাগম,<br />পূণ্যার্থীর ভিড় জমে নাহি হয় কম।<br />জলে নামি নদীঘাটে করে সবে স্নান,<br />আজিকার দিনে হয় টুসুর ভাসান।</p>
<br /><p>বাউলেরা একতারা নিয়ে গান গায়,<br />কাঠ জ্বেলে দেখি কেহ আগুন পোহায়।<br />চিঁড়া মুড়ি পিঠা খায় স্নান সারা হলে,<br />মকর স্নানের পরে সবে ঘরে চলে।</p>
<br /><p>দোকানীরা নদীচরে দোকান সাজায়,<br />সিঙাড়া, আলু-চপ সব পাওয়া যায়।<br />আজি হতে নদীঘাটে ধর্মশীলা মেলা,<br />সারাদিন মেলা হয়, কেটে যায় বেলা।</p>
<br /><p>দোকান বসেছে কত ঘাটে সারি সারি,<br />খেলনা, দোকান, স্টল আর মনোহারি।<br />চারিদিকে কোলাহল ঘাট ভরে যায়,<br />লিখিল লক্ষ্মণ কবি তার কবিতায়।</p>@ 2024 - লক্ষ্মণ ভাণ্ডারীhttps://www.bangla-kobita.com/po123/tusu-bisarjan-1st-part/অজয়ের ঘাটে টুসুর ভাসান (প্রথম পর্ব)2024-01-18T02:57:32-05:002024-01-18T03:39:47-05:00লক্ষ্মণ ভাণ্ডারীhttps://www.bangla-kobita.com/po123/<p>অজয়ের ঘাটে টুসুর ভাসান (প্রথম পর্ব)<br />(আঞ্চলিক লোকগান ও গীতি কবিতা)<br />কলমে- কবি লক্ষ্মণ ভাণ্ডারী</p>
<br /><p> 1</p>
<br /><p>মকর পরবে,</p>
<br /><p>নদীতে মকর সিনান হবে।</p>
<br /><p>জলেতে নেমো না টুসু</p>
<br /><p>নদীতে ভেসে যাবে,</p>
<br /><p>মকর সিনান করে টুসু,</p>
<br /><p>তিল, লাড়ু, পিঠে খাবে।</p>
<br /><p> 2</p>
<br /><p>ও টুসু মা, ও টুসু মা,</p>
<br /><p>আমি তোমার মা হব,</p>
<br /><p>নদীর জলে সিনান করে,</p>
<br /><p>দরোজায় চুল শুকাব।</p>
<br /><p>ও পাড়া যেও না টুসু</p>
<br /><p>ও পাড়া যেতে মানা,</p>
<br /><p>ও পাড়ায় ডাকিনী আছে,</p>
<br /><p>ধরলে পরে ছাড়বে না।</p>
<br /><p> </p>
<br /><p> </p>
<br /><p> 3</p>
<br /><p>চল টুসু চল খেলতে যাব,</p>
<br /><p>রাণীগঞ্জের বড় তলা,</p>
<br /><p>অমনি পথে দ্যাখায় আনব</p>
<br /><p>কুয়া খাদের জল তোলা।</p>
<br /><p>আমার টুসু রাগ করেছে.</p>
<br /><p>বরকে দিয়েছে আড়ি,</p>
<br /><p>বাপের ঘরে রইবেক টুসু,</p>
<br /><p>যাবেক না শ্বশুর বাড়ি।</p>
<br /><p> </p>
<br /><p>(গ্রামবাংলার ভাদু ও টুসু গান আঞ্চলিক ভাষায় গীতি কবিতা।<br />সারা ভাদ্রমাস ধরে ভাদু পূজা, ও সারা পৌষমাস ধরে<br />টুসু পূজা করা হয়। পৌষ সংক্রান্তির দিন ভোরবেলায়<br />মকর স্নান করে টুসুকে ফুল ও মালা<br />দিয়ে সাজিয়ে টুসুর ভাসান হয়। )</p>@ 2024 - লক্ষ্মণ ভাণ্ডারীhttps://www.bangla-kobita.com/po123/dharmashila-mela/অজয়ের ঘাটে ধর্মশীলা মেলা (বিবিধ কবিতা)2024-01-17T02:50:58-05:002024-01-17T02:58:19-05:00লক্ষ্মণ ভাণ্ডারীhttps://www.bangla-kobita.com/po123/<p>অজয়ের ঘাটে ধর্মশীলা মেলা (বিবিধ কবিতা)<br />কলমে- কবি লক্ষ্মণ ভাণ্ডারী</p>
<br /><p>অজয়ের ঘাটে বসেছে আজিকে<br />মকর ধর্মশীলা মেলা,<br />পুতুলের নাচ ও ম্যাজিকের শো<br />আর সার্কাসের খেলা।</p>
<br /><p>মনোহারী আর খেলনার দোকান<br />বসেছে নদীর চরে,<br />সকাল হতেই কত জন সমাগম<br />আজ সারাদিন ধরে।</p>
<br /><p>কেহবা কিনে তালপাতার বাঁশি<br />চিরুনী আর আয়না,<br />বায়না খুকুর কিনবে পুতুল<br />আর কিছু সে চায় না।</p>
<br /><p>রাঙাপথ ধরে গরুগাড়ি চড়ে<br />আসে কত লোকজন,<br />সারা দিন ধরে কেনাকাটা করে<br />তবু ভরে না তো মন।</p>
<br /><p>মেলা ভেঙে যায় সাঁঝের বেলায়<br />সকলেই ফিরে ঘরে,<br />ঘাট হয় নির্জন নাহি লোকজন<br />অজয় নদীর চরে।</p>
<br /><p>বর্ষে বর্ষে আসে ধর্মশীলা মেলা<br />অজয় বহিয়া যায়,<br />কাব্যের কাণ্ডারী লক্ষ্মণ ভাণ্ডারী<br />লিখে তার কবিতায়।</p>@ 2024 - লক্ষ্মণ ভাণ্ডারীhttps://www.bangla-kobita.com/po123/ajoyer-ghaate-makarsnan-2nd-part/অজয়ের ঘাটে মকরস্নান (দ্বিতীয় পর্ব)2024-01-16T02:59:36-05:002024-01-16T02:59:36-05:00লক্ষ্মণ ভাণ্ডারীhttps://www.bangla-kobita.com/po123/<p>পৌষ সংক্রান্তি বা মকর সংক্রান্তিতে অজয়ের ঘাটে দূরবর্তী বহু গ্রাম থেকে মকর স্নান করতে বহু লোকের জন-সমাগম হয় আজকের দিনে। তীরে তীরে বহু দোকানপাট বসে, স্নানের পরে সবাই মুড়ি মুড়কি, সিঙাড়া, আলুর চপের দোকানে ভিড় জমায়। গাঁয়ের এই মহামিলনে সকলেই সমবেত হয় অজয়ের ঘাটে।</p>
<br /><p>সাথে থাকুন, পাশে রাখুন। মানুষকে ভালবাসুন, মানুষের সুখদুঃখের সাথী হোন। বাংলা কবিতার আসরে আমার প্রিয় সকল কবিগণকে শুভ মকর-সংক্রান্তির আন্তরিক প্রীতি ও শুভেচ্ছা জানাই। জয়গুরু! জয়গুরু! জয়গুরু!</p>
<br /><p>অজয়ের ঘাটে মকরস্নান (দ্বিতীয় পর্ব)<br />কলমে- কবি লক্ষ্মণ ভাণ্ডারী</p>
<br /><p>অজয়ের ঘাট ভরে মানুষের ভিড়ে,<br />মানুষের ঢল নামে অজয়ের তীরে।<br />গোরু-গাড়ি চড়ি কেহ নদীঘাটে আসে,<br />কেহ আসে সাইকেলে কেহ মিনিবাসে।</p>
<br /><p>অজয়ের ঘাট ভরে জন কোলাহলে,<br />মকর সিনান করে সবে নদীজলে।<br />জলে নামি স্নান করে যত নর-নারী,<br />বসেছে দোকান কত ঘাটে সারিসারি।</p>
<br /><p>পূবেতে অরুণ রবি দিতেছে কিরণ,<br />মকর স্নানের তরে এ মহা মিলন।<br />টুসুর ভাসান আজি অজয়ের ঘাটে,<br />মহানন্দে সবাকার সারাদিন কাটে।</p>
<br /><p>অজয়ের ঘাটে আজি মহা ভিড় জমে,<br />বেলা হলে অবশেষে ভিড় যায় কমে।<br />অজয়ের ঘাটে করি মকর সিনান,<br />পিঠেপুলি কাব্য লিখে লক্ষ্মণ শ্রীমান।</p>@ 2024 - লক্ষ্মণ ভাণ্ডারীhttps://www.bangla-kobita.com/po123/makar-sankranti-1st-part/পৌষের শেষ মকর সংক্রান্তি.....পিঠেপুলি পৌষপার্বণ মকর সংক্রান্তির কবিতা (প্রথম পর্ব)2024-01-15T03:17:09-05:002024-01-15T04:31:53-05:00লক্ষ্মণ ভাণ্ডারীhttps://www.bangla-kobita.com/po123/<p>পৌষের শেষ মকর সংক্রান্তি.....পিঠেপুলি পৌষপার্বণ<br />মকর সংক্রান্তির কবিতা (প্রথম পর্ব)<br />কলমে- কবি লক্ষ্মণ ভাণ্ডারী</p>
<br /><p> </p>
<br /><p>পৌষমাস সংক্রান্তি প্রতি ঘরে ঘরে,<br />চালগুড়ি দিয়ে সবে তিলপিঠা গড়ে।<br />ঘরে ঘরে নিমন্ত্রণ কত কাজে তাড়া,<br />মকর পরবে তাই জেগে ওঠে পাড়া।</p>
<br /><p> </p>
<br /><p>দিনরাত ঢেঁকি চলে নাহিক বিরাম,<br />পিঠেপুলি উত্সবে জেগে ওঠে গ্রাম।<br />ঢেঁকি কুটে চালগুঁড়ি দিয়ে হয় পিঠে,<br />সকলেই পিঠে খায় খেতে ভারি মিঠে।</p>
<br /><p> </p>
<br /><p>দুধ চাঁছি তিল দিয়ে ভাঁপা পিঠে হয়,<br />পিঠে খেলে পেটে সয় সকলেই কয়।<br />মুগ ডাল অড়হর বিরি ডাল দিয়ে,<br />সরু চকুলির পিঠে ভাজা হয় ঘিয়ে।</p>
<br /><p> </p>
<br /><p>ঘরে ঘরে পিঠেপুলি ভারি ধূম হয়,<br />রোজ করে টুসুপূজা সাঁঝের সময়।<br />পিঠে খেতে এস বন্ধু করি নিমন্ত্রণ,<br />কবিতায় লিখে কবি শ্রীমান লক্ষ্মণ।</p>@ 2024 - লক্ষ্মণ ভাণ্ডারীhttps://www.bangla-kobita.com/po123/tusur-geetika-4th-part/মকর সংক্রান্তি আসছে... ঘরে ঘরে টুসুপূজা প্রচলিত টুসুগান ও গীতিকবিতা (চতুর্থ পর্ব)2024-01-14T04:19:19-05:002024-01-14T04:21:40-05:00লক্ষ্মণ ভাণ্ডারীhttps://www.bangla-kobita.com/po123/<p>মকর সংক্রান্তি আসছে... ঘরে ঘরে টুসুপূজা<br />প্রচলিত টুসুগান ও গীতিকবিতা (চতুর্থ পর্ব)<br />কলমে- কবি লক্ষ্মণ ভাণ্ডারী</p>
<br /><p>জনশ্রুতি এই যে, মানভূমির এক রাজার কন্যা টুসুমনিকে বিয়ে করতে চেয়েছিলেন এক মুসলিম নবাব। টুসুর বাবা ভিনজাতের বিয়েতে রাজি হননি। রেগে গিয়ে টুসুমনির রাজ্য আক্রমণ করলেন নবাব। সন্মান বাঁচাতে নদীর জলে ঝাঁপ দিয়ে আত্মহত্যা করলেন টুসু। আবার কেউ বলেন, টুসু আসলে লক্ষীর লৌকিক রূপ! গবেষকরা বলেন, 'টুসু পরব' বা 'মকর পরব' হল পৌষালি নবান্ন। সংক্রান্তির রাতভর বাড়িতে টুসু পুজোর আয়োজন করা হয়। ফল, পিঠে, খই, মুড়কির নৈবেদ্য সাজিয়ে এক রাতে ষোলোবার টুসুমণির পুজো করে কুমারী ও বিবাহিতা মহিলারা। সারারাত টুসু গান শুনিয়ে ‘জাগিয়ে রাখা’ হয় সমৃদ্ধির দেবী টুসুমণিকে। পরদিন হয় টুসুর ভাসান। এ দিন সকাল থেকেই এলাকার বিভিন্ন নদী ও জলাশয়ে টুসুর মূর্তি বিসর্জন দেওয়া হয়। ভাসানের পরে সেখানেই স্নান সেরে নতুন জামাকাপড় পরার রেওয়াজ রয়েছে।</p>
<br /><p>টুসু তোমার তরে.......<br />রসগোল্লা এনেছি মালসায় ভরে।</p>
<br /><p>বর্ধমানের মিষ্টি ভালো গো মিহিদানা সীতাভোগ,<br />শক্তিগড়ের ল্যাংচা ভালো টুসুমা খাবে গোপাগপ।</p>
<br /><p>টুসু তোমার তরে.......<br />রসগোল্লা এনেছি মালসায় ভরে।</p>
<br /><p>জামুড়িয়ার কদমা ভাল দোমাহানি জিলাপি,<br />আসানসোলের পান্তুয়া বলো টুসু খাবে কি।</p>
<br /><p>টুসু তোমার তরে.......<br />রসগোল্লা এনেছি মালসায় ভরে।</p>
<br /><p>পাথরচুড়ের লেডিকিনি হিজলগড়ার বাতাসা,<br />লালবাজারের মিষ্টি দই খেলে মিটিবে আশা।</p>
<br /><p>টুসু তোমার তরে.......<br />রসগোল্লা এনেছি মালসায় ভরে।</p>
<br /><p>সিউড়ির মোরব্বা ভালো দুবরাজপুরের মণ্ডা,<br />লবসনের মিষ্টিদই খেলে টুসু পেট হবে ঠাণ্ডা।</p>
<br /><p>টুসু তোমার তরে.......<br />রসগোল্লা এনেছি মালসায় ভরে।</p>
<br /><p>রাণীগঞ্জের চিত্তরঞ্জন ভালো বরাকরের সন্দেশখাজা,<br />সীতারামপুরে ছানার সন্দেশ খেতে লাগে খুব মজা।</p>
<br /><p>টুসু তোমার তরে.......<br />রসগোল্লা এনেছি মালসায় ভরে।</p>@ 2024 - লক্ষ্মণ ভাণ্ডারীhttps://www.bangla-kobita.com/po123/tusur-geetika-3rd-part/মকর সংক্রান্তি আসছে... ঘরে ঘরে টুসুপূজা প্রচলিত টুসুগান ও গীতিকবিতা (তৃতীয় পর্ব)2024-01-13T03:13:30-05:002024-01-13T03:13:30-05:00লক্ষ্মণ ভাণ্ডারীhttps://www.bangla-kobita.com/po123/<p>মকর সংক্রান্তি আসছে... ঘরে ঘরে টুসুপূজা<br />প্রচলিত টুসুগান ও গীতিকবিতা (তৃতীয় পর্ব)<br />কলমে- কবি লক্ষ্মণ ভাণ্ডারী</p>
<br /><p>টুসু কখন এলি.....<br />বল না তুই শ্বশুর ঘরে কেমন ছিলি?</p>
<br /><p>কতদিন পরে এলুম লো, এলুম বাপের বাড়িতে,<br />তোদের কথা মনে পড়ে বসি যখন ভাত খেতে।</p>
<br /><p>টুসু কখন এলি.....<br />বল না তুই শ্বশুর ঘরে কেমন ছিলি?</p>
<br /><p>শ্বশুর ভালো শাশুড়ি ভাল গো আর ভাল দেওর দুটি,<br />দেওরের দাদা ভাল শুধু কলঙ্কিনী যে আমার ননদটি।</p>
<br /><p>টুসু কখন এলি.....<br />বল না তুই শ্বশুর ঘরে কেমন ছিলি?</p>
<br /><p>বর আমার চাকরি করে গো রাণীগঞ্জের আপিসে,<br />সকাল দশটায় বের হয় পতি সন্ধ্যায় ফিরে আসে।</p>
<br /><p>টুসু কখন এলি.....<br />বল না তুই শ্বশুর ঘরে কেমন ছিলি?</p>
<br /><p>আমি ঘরের নতুন বধূ গো পরণে লালপাড় শাড়ি,<br />রান্না বান্না করে শাশুড়ি গো আমি শুধু ভাত বাড়ি।</p>
<br /><p>টুসু কখন এলি.....<br />বল না তুই শ্বশুর ঘরে কেমন ছিলি?</p>@ 2024 - লক্ষ্মণ ভাণ্ডারীhttps://www.bangla-kobita.com/po123/tusur-geetika-2nd-part/মকর সংক্রান্তি আসছে... ঘরে ঘরে টুসুপূজা প্রচলিত টুসুগান ও গীতিকবিতা (দ্বিতীয় পর্ব)2024-01-12T02:57:56-05:002024-01-12T06:58:41-05:00লক্ষ্মণ ভাণ্ডারীhttps://www.bangla-kobita.com/po123/<p>মকর সংক্রান্তি আসছে... ঘরে ঘরে টুসুপূজা<br />প্রচলিত টুসুগান ও গীতিকবিতা (দ্বিতীয় পর্ব)<br />কলমে- কবি লক্ষ্মণ ভাণ্ডারী</p>
<br /><p> </p>
<br /><p>চল টুসু চল খেলতে যাব রাণীগঞ্জের বটের তলা,<br />আসার পথে দেখে আসবো ডুলিতে কয়লা তোলা।<br />রাণীগঞ্জে পিচের রাস্তায় বাসগাড়ি ট্রাক চলে,<br />বাসস্টপে বাস থামে লোক নামে দলে দলে।</p>
<br /><br />এস টুসু বস ঘরে বসতে দিব কাঠের পিঁড়ে,<br />দুধ গুড় দিয়ে খেতে দিব নতুন ধানের চিঁড়ে।<br />বাড়ির নামু বেড়ার খেতে বড় বড় কলা ধরেছে,<br />সবুজ ছিলো কলার কাঁদি পেকে হলুদ হয়েছে।</p>
<br /><br />এপার কুলি ওপার কুলি দু-কুলিতে বইছে জল,<br />কুলির জলে নেমো না টুসু হারাবে পায়ের মল।<br />আমার টুসু খায় না রুটি খায় শুধু দুধ ভাত,<br />আমার টুসু মান করেছে মানে গেল সারারাত।</p>
<br /><br />চল টুসু অজয়ের ঘাট স্নান করতে যাব,<br />স্নান করে নদীর ঘাটে রোদে চুল শুকাব।<br />পৌষ মাসে টুসু পূজা ঘরে ঘরে টুসু হয়,<br />টুসুর গান মধুর গীতি লক্ষ্মণ ভাণ্ডারী কয়।</p>@ 2024 - লক্ষ্মণ ভাণ্ডারীhttps://www.bangla-kobita.com/po123/tusur-geetika-1st-part/মকর সংক্রান্তি আসছে... ঘরে ঘরে টুসুপূজা প্রচলিত টুসুগান ও গীতিকবিতা (প্রথম পর্ব)2024-01-11T02:53:58-05:002024-01-11T02:53:58-05:00লক্ষ্মণ ভাণ্ডারীhttps://www.bangla-kobita.com/po123/<p>মকর সংক্রান্তি আসছে... ঘরে ঘরে টুসুপূজা<br />প্রচলিত টুসুগান ও গীতিকবিতা (প্রথম পর্ব)<br />কলমে- কবি লক্ষ্মণ ভাণ্ডারী</p>
<br /><p>সত্যযুগে লক্ষ্মী নামে নারায়ণের ঘরণি<br />দুর্বাশার অভিশাপে হলাম মর্তবাসিনী।<br />ত্রেতাযুগে সীতা নামে শ্রীরামের ঘরণি।<br />বিমাতা কৈকেয়ীর বাদে হলাম বনবাসিনী।</p>
<br /><p> </p>
<br /><p>অনাবৃষ্টি, অনাহারে ভুইলে মরি সংসারে,<br />কলহে ঘেরছে সংসার লক্ষ্মী যায় সুরপুরে।<br />টুসু আমার ঘরের লক্ষী টুসুর পূজা করবো,<br />সন্ধ্যা হলেই সবাই মিলে টুসুর গান গাইবো।</p>
<br /><p> </p>
<br /><p>একশ টাকা নিলি কাকা দিলিরে বুড়া বরে।<br />বুড়ার সঙ্গে চলতে গেলে রাণিগঞ্জের শহরে।<br />রাণিগঞ্জের লোকে বলে, ওটি তোমার কেবটে<br />লাজলজ্জা সরম সজ্জা, ঠাকুরদাদা হয় বটে।</p>
<br /><p>অনাবৃষ্টি, অনাহারে ভুইলে মরি সংসারে,<br />কলহে ঘেরছে সংসার লক্ষ্মী যায় সুরপুরে।<br />টুসু আমার ঘরের লক্ষী টুসুর পূজা করবো,<br />সন্ধ্যা হলেই সবাই মিলে টুসুর গান গাইবো।</p>@ 2024 - লক্ষ্মণ ভাণ্ডারীhttps://www.bangla-kobita.com/po123/nababarsher-kobita-10th-part/পুরাতন বর্ষ সমাপ্তি....... নববর্ষে করি আহ্বান শুভ নববর্ষের কবিতা (দশম পর্ব)2024-01-10T03:07:44-05:002024-01-10T03:07:44-05:00লক্ষ্মণ ভাণ্ডারীhttps://www.bangla-kobita.com/po123/<p>পুরাতন বর্ষ সমাপ্তি....... নববর্ষে করি আহ্বান<br />শুভ নববর্ষের কবিতা (দশম পর্ব)<br />কলমে- কবি লক্ষ্মণ ভাণ্ডারী</p>
<br /><p>পুরাতন বর্ষ যায় নববর্ষ বসুধায়<br />নবরূপে আগমন করে,<br />নববর্ষ নবসাজে বিরাজে অবনীমাঝে<br />সকলেই নববস্ত্র পরে।</p>
<br /><p>নতুন পোশাক পরি হাতে হাত ধরি ধরি<br />শিশুসব আনন্দেতে নাচে,<br />কুয়াশায় মুখ ঢাকা পথ গেছে আঁকা বাঁকা<br />অজয় নদীর ঘাট কাছে।</p>
<br /><p>অজয়ের নদীচরে সোনালী আলোক ঝরে<br />কিশোর কিশোরী জুটে সবে,<br />নদীর ঘাটের কাছে সকলে আনন্দে নাচে<br />আজিকে বনভোজন হবে।</p>
<br /><p>নদীঘাটে কিনারায় সারাদিন কেটে যায়<br />ঘরে ফিরে সকলে সন্ধ্যায়,<br />নববর্ষে মাতে সবে হাসি খুশি কলরবে<br />লিখিল লক্ষ্মণ কবিতায়।</p>@ 2024 - লক্ষ্মণ ভাণ্ডারীhttps://www.bangla-kobita.com/po123/nababarsher-kobita-9th-part/পুরাতন বর্ষ সমাপ্তি....... নববর্ষে করি আহ্বান শুভ নববর্ষের কবিতা (নবম পর্ব)2024-01-09T02:48:39-05:002024-01-09T02:48:39-05:00লক্ষ্মণ ভাণ্ডারীhttps://www.bangla-kobita.com/po123/<p>পুরাতন বর্ষ সমাপ্তি....... নববর্ষে করি আহ্বান<br />শুভ নববর্ষের কবিতা (নবম পর্ব)<br />কলমে- কবি লক্ষ্মণ ভাণ্ডারী</p>
<br /><p>নববর্ষ নব সাজে আসে যায় ধরামাঝে<br />নববর্ষ হয় পুরাতন,<br />পুরাতন বর্ষ শেষে নবরূপে নব বেশে<br />নববর্ষ করে আগমন।</p>
<br /><p>নববর্ষে নব আশা শুভেচ্ছা ও ভালবাসা<br />সকলেই করে বিনিময়,<br />নববর্ষে রং লাগে প্রভাত পাখিরা জাগে<br />পুলকিত সবার হৃদয়।</p>
<br /><p>প্রভাতে অরুণ রাগে রবি অপরূপ লাগে<br />নব রবি ছড়ায় কিরণ,<br />বসি তরুর শাখায় প্রভাত পাখিরা গায়<br />হেরি নব মধুর মিলন।</p>
<br /><p>হাসি খুশি নাচে গানে সাড়া দেয় সব প্রাণে<br />হরষিত সবাকার মন,<br />এসো সবে গাহি গান মাতিয়া উঠুক প্রাণ<br />লিখে কবি ভাণ্ডারী লক্ষ্মণ।</p>@ 2024 - লক্ষ্মণ ভাণ্ডারীhttps://www.bangla-kobita.com/po123/nababarsher-kobita-8th-part/পুরাতন বর্ষ সমাপ্তি....... নববর্ষে করি আহ্বান শুভ নববর্ষের কবিতা (অষ্টম পর্ব)2024-01-08T03:00:09-05:002024-01-08T03:00:09-05:00লক্ষ্মণ ভাণ্ডারীhttps://www.bangla-kobita.com/po123/<p>পুরাতন বর্ষ সমাপ্তি....... নববর্ষে করি আহ্বান<br />শুভ নববর্ষের কবিতা (অষ্টম পর্ব)<br />কলমে- কবি লক্ষ্মণ ভাণ্ডারী</p>
<br /><p>পুরাতন বর্ষ গিয়ে নতুন বারতা নিয়ে<br />নববর্ষ আসিল ধরায়,<br />পাড়ার মণ্ডপ মাঝে সাজিয়া নতুন সাজে<br />শিশুসব নাচে আর গায়।</p>
<br /><p>হদয়ে পুলক জাগে নবরূপে রং লাগে<br />হাসি খুশি নাচ আর গান,<br />নবরূপে নব সাজে বর্ষ আসে ধরামাঝে<br />পুলকিত সবাকার প্রাণ।</p>
<br /><p>নবরূপে নব বেশে পুরাতন বর্ষ শেষে<br />নববর্ষ আসে বসুধায়,<br />পুরাতন গ্লানি যত হৃদয়ের ব্যথা শত<br />নববর্ষে সব মুছে যায়।</p>
<br /><p>নবরূপে বসুধায় প্রতি বর্ষ আসে যায়<br />নব বর্ষ হয় পুরাতন,<br />লক্ষ্মণ কবির আশা দিও প্রেম ভালবাসা<br />লিখে কবি শ্রীমান লক্ষ্মণ।</p>@ 2024 - লক্ষ্মণ ভাণ্ডারীhttps://www.bangla-kobita.com/po123/nababarsher-kobita-7th-part/পুরাতন বর্ষ সমাপ্তি....... নববর্ষে করি আহ্বান শুভ নববর্ষের কবিতা (সপ্তম পর্ব)2024-01-07T03:36:25-05:002024-01-07T03:36:25-05:00লক্ষ্মণ ভাণ্ডারীhttps://www.bangla-kobita.com/po123/<p>পুরাতন বর্ষ সমাপ্তি....... নববর্ষে করি আহ্বান<br />শুভ নববর্ষের কবিতা (সপ্তম পর্ব)<br />কলমে- কবি লক্ষ্মণ ভাণ্ডারী</p>
<br /><p>নববর্ষে নব আলো মুছিয়া আঁধার কালো<br />গগনে উঠিল সোনা রবি,<br />নববর্ষে রং লাগে তরুশাখে পাখি জাগে<br />হেরি নব অপরূপ ছবি।</p>
<br /><p>বর্ষে বর্ষে প্রতি বর্ষে নববর্ষ নব হর্ষে<br />নব রূপে আসিল ধরায়,<br />শীতল সমীর বয় আজি প্রভাত সময়<br />তরুশাখে পাখিসব গায়।</p>
<br /><p>হদয়ে পুলক জাগে নবরূপে রং লাগে<br />হাসি খুশি নাচ আর গান,<br />নবরূপে নব সাজে বর্ষ আসে ধরামাঝে<br />পুলকিত সবাকার প্রাণ।</p>
<br /><p>স্নেহ প্রেম ভালবাসা নববর্ষে নব আশা<br />প্রফুল্লিত সকলের মন,<br />লিখিল লক্ষ্মণ কবি নববর্ষে নব ছবি<br />লিখে কবি শ্রীমান লক্ষ্মণ।</p>@ 2024 - লক্ষ্মণ ভাণ্ডারীhttps://www.bangla-kobita.com/po123/nababarsher-kobita-6th-part/পুরাতন বর্ষ সমাপ্তি....... নববর্ষে করি আহ্বান শুভ নববর্ষের কবিতা (ষষ্ঠ পর্ব)2024-01-06T03:01:13-05:002024-01-06T07:07:52-05:00লক্ষ্মণ ভাণ্ডারীhttps://www.bangla-kobita.com/po123/<p>পুরাতন বর্ষ সমাপ্তি....... নববর্ষে করি আহ্বান<br />শুভ নববর্ষের কবিতা (ষষ্ঠ পর্ব)<br />কলমে- কবি লক্ষ্মণ ভাণ্ডারী</p>
<br /><p>পুরাতন বর্ষ পরে নব নব রূপ ধরে<br />বর্ষে বর্ষে নববর্ষ আসে,<br />নতুন প্রভাত হয় স্নিগ্ধ সমীরণ বয়<br />পূরব গগনে রবি হাসে।</p>
<br /><p>নবরূপে নব বেশে পুরাতন বর্ষ শেষে<br />নববর্ষ আসে বসুধায়,<br />গগনে উঠিল রবি নতুন রঙিন ছবি<br />তরুশাখে পাখি গীত গায়।</p>
<br /><p>পুরাতন গ্লানি যত হৃদয়ের ব্যথা শত<br />নববর্ষে মুছে যাক সব,<br />নববর্ষে নব আশা প্রেম প্রীতি ভালবাসা<br />হাসি গান আর কলরব।</p>
<br /><p>এসো সবে ত্বরা করি হাতে হাত ধরা ধরি<br />নববর্ষ করিব বরণ,<br />নববর্ষে রং লাগে হৃদয়ে পুলক জাগে<br />লিখে কবি শ্রীমান লক্ষ্মণ।</p>@ 2024 - লক্ষ্মণ ভাণ্ডারীhttps://www.bangla-kobita.com/po123/nababarsher-kobita-5th-part/বর্তমান বর্ষ সমাপ্তি....... নববর্ষে করি আহ্বান বর্ষ সমাপ্তির কবিতা (পঞ্চম পর্ব)2024-01-05T03:04:07-05:002024-01-05T05:56:40-05:00লক্ষ্মণ ভাণ্ডারীhttps://www.bangla-kobita.com/po123/<p>বর্তমান বর্ষ সমাপ্তি....... নববর্ষে করি আহ্বান<br />বর্ষ সমাপ্তির কবিতা (পঞ্চম পর্ব)<br />কলমে- কবি লক্ষ্মণ ভাণ্ডারী</p>
<br /><p>নববর্ষ এলো ভাই চিত্ত হৃষ্ট আজি তাই<br />পাখি সব কলরব করে,<br />অরুণ তপন হাসে সোনালী কিরণ ভাসে<br />রাঙাপথ অজয়ের চরে।</p>
<br /><p>ফুলবনে ফুলকলি হাসিছে পাপড়ি মেলি<br />নতুন প্রভাত আজি জাগে,<br />স্নিগ্ধ সমীরণ বয় নতুন প্রভাত হয়<br />তনু মনে নব রং লাগে।</p>
<br /><p>নয়ন দিঘির ঘাটে মরালী সাঁতার কাটে<br />মরালেরা পাছে পাছে ধায়,<br />তাল খেজুরের গাছে বাবুই খুশিতে নাচে<br />নববর্ষ আসিল ধরায়।</p>
<br /><p>অজয় নদীর চরে শালিকেরা খেলা করে<br />শাল পিয়ালের বন দূরে,<br />গাঁয়ের পথের বাঁকে বাঁশবনে কাক ডাকে<br />ময়না চড়ুই পাখি উড়ে।</p>
<br /><p>নববর্ষ নব সাজে আসে এই ধরা মাঝে<br />সারাদিন হাসি আর গান,<br />আজি শুভ নববর্ষে পুলকিত হয় হর্ষে<br />উঠে মেতে সবাকার প্রাণ।</p>
<br /><p>নব বর্ষে নব আশা স্নেহ প্রেম ভালবাসা<br />যেন কভু নাহি হয় ম্লান।<br />জমে থাকা যত স্মৃতি মনে পড়ে নিতি নিতি<br />লিখে কবি লক্ষ্মণ শ্রীমান।</p>@ 2024 - লক্ষ্মণ ভাণ্ডারীhttps://www.bangla-kobita.com/po123/nababarsher-kobita-4th-part/পুরাতন বর্ষ সমাপ্তি....... নববর্ষে করি আহ্বান শুভ নববর্ষের কবিতা (চতুর্থ পর্ব)2024-01-04T03:17:24-05:002024-01-04T03:17:24-05:00লক্ষ্মণ ভাণ্ডারীhttps://www.bangla-kobita.com/po123/<p>পুরাতন বর্ষ সমাপ্তি....... নববর্ষে করি আহ্বান<br />শুভ নববর্ষের কবিতা (চতুর্থ পর্ব)<br />কলমে- কবি লক্ষ্মণ ভাণ্ডারী</p>
<br /><p>নববর্ষে রং লাগে প্রভাত পাখিরা জাগে<br />সুশীতল সমীরণ বয়,<br />নববর্ষ নব সাজে আসে ধরিত্রীর মাঝে<br />হাসে রবি প্রভাত সময়।</p>
<br /><p>তরুশাখে পাখিসব করে কত কলরব<br />সুমধুর সুরে গীত গায়,<br />নববর্ষ প্রতি বর্ষে হাসি গান নব হর্ষে<br />আসে যায় এই বসুধায়।</p>
<br /><p>পুরাতন স্মৃতি যত মনে পড়ে কত শত<br />বর্ষস্মৃতি আমি ভুলি নাই,<br />হৃদয়ের যত ব্যথা কত গান কত গাথা<br />নববর্ষে সকলি মিলায়।</p>
<br /><p>নববর্ষে নব আশা সুখ শান্তি ভালবাসা<br />প্রেম প্রীতি আসুক ধরায়,<br />লিখিল লক্ষ্মণ কবি নব বর্ষে নব ছবি<br />লিখে কবি তার কবিতায়।</p>@ 2024 - লক্ষ্মণ ভাণ্ডারীhttps://www.bangla-kobita.com/po123/nababarsher-kobita-3rd-part/পুরাতন বর্ষ সমাপ্তি....... নববর্ষে করি আহ্বান শুভ নববর্ষের কবিতা (তৃতীয় পর্ব)2024-01-03T02:41:59-05:002024-01-03T03:34:59-05:00লক্ষ্মণ ভাণ্ডারীhttps://www.bangla-kobita.com/po123/<p>পুরাতন বর্ষ সমাপ্তি....... নববর্ষে করি আহ্বান<br />শুভ নববর্ষের কবিতা (তৃতীয় পর্ব)<br />কলমে- কবি লক্ষ্মণ ভাণ্ডারী</p>
<br /><p> </p>
<br /><p>নববর্ষে নব আশা সুখ শান্তি ভালবাসা<br />দিন শুভ হোক সবাকার,<br />পুরাতন বর্ষ শেষ দূরে যাক হিংসা দ্বেষ<br />এই হোক দৃঢ় অঙ্গীকার।</p>
<br /><p> </p>
<br /><p>আজি শুভ নববর্ষ এত খুশি এত হর্ষ<br />বর্ষ বরণের উত্সব,<br />আজি নতুন প্রভাতে সবে মিলি একসাথে<br />হাসি গান আর কলরব।</p>
<br /><p>পূবেতে অরুণ উঠে ফুলবনে ফুল ফুটে<br />রাঙাপথে চলে গরুগাড়ি,<br />ছাড়িয়া পূবের মাঠ সোজা আসে নদীঘাট<br />এসে থামে রাঙাপথ ছাড়ি।</p>
<br /><p> </p>
<br /><p>অজয় নদীর চরে সোনা রোদ পড়ে ঝরে<br />বাউলেরা সুরে গান গায়,<br />পুরাতন বর্ষ শেষে শুভ নববর্ষ আসে<br />লিখে কবি তার কবিতায়।</p>@ 2024 - লক্ষ্মণ ভাণ্ডারীhttps://www.bangla-kobita.com/po123/nababarsher-kobita-2nd-part/পুরাতন বর্ষ সমাপ্তি....... নববর্ষে করি আহ্বান শুভ নববর্ষের কবিতা (দ্বিতীয় পর্ব)2024-01-02T02:55:56-05:002024-01-02T03:18:29-05:00লক্ষ্মণ ভাণ্ডারীhttps://www.bangla-kobita.com/po123/<p>শুভ নববর্ষ 2024 ! নতুন বছরের নতুন প্রভাতে ভরে উঠুক সবাকার জীবন পাখিদের আনন্দ কলতানে। আসুক এবার নতুন সকাল, কিছু কথা আর কিছু গান। কিছু সুন্দর স্বপ্ন, একমুঠো সাদা মেঘ, কিছু মিষ্টি অনুভূতি। নবরূপে আসুক স্বপ্নময় সৃষ্টি। শুরু হোক নতুন বছরে নতুন উদ্দীপনার আলোকে রঙিন হোক আগামী দিনগুলো।</p>
<br /><p>পুরাতন বর্ষ সমাপ্তি....... নববর্ষে করি আহ্বান<br />শুভ নববর্ষের কবিতা (দ্বিতীয় পর্ব)<br />কলমে- কবি লক্ষ্মণ ভাণ্ডারী</p>
<br /><p>নববর্ষ দিনে আজি সকলে আসিল সাজি<br />আজিকে হবে বর্ষ বরণ,<br />রবি উঠে পূবদিকে অরুণ আবীর মেখে<br />লাল হল পূবের গগন।</p>
<br /><p>রাঙাপথে সারি সারি চলিছে গরুর গাড়ি<br />আসে এক নতুন সকাল,<br />সবুজ তরুর শাখে কিচিমিচি পাখি ডাকে<br />দূরে বন শাল ও পিয়াল।</p>
<br /><p>নতুন বছর আসে ফুলের সৌরভ ভাসে<br />পুঞ্জেপুঞ্জে ধেয়ে আসে অলি,<br />আজি নতুন প্রভাতে সবে মিলি একসাথে<br />হ্যাপি নিউ ইয়ার 2024 বলি।</p>
<br /><p>নববর্ষ প্রতি বর্ষে আসে নব নব হর্ষে<br />পূর্বাকাশ লাল হয়ে আসে,<br />নতুন বছর আজি কাঁপে কিশলয় রাজি<br />পূবের আকাশে রবি হাসে।</p>
<br /><p>সুখ শান্তি ভালবাসা জাগে মনে নব আশা<br />নতুন বছর লাগে ভালো,<br />নতুন সকাল হয় লক্ষ্মণ ভাণ্ডারী কয়<br />নব সূর্য দাও মোরে আলো।</p>@ 2024 - লক্ষ্মণ ভাণ্ডারীhttps://www.bangla-kobita.com/po123/nababarsher-kobita-1st-part/পুরাতন বর্ষ সমাপ্তি....... নববর্ষে করি আহ্বান শুভ নববর্ষের কবিতা (প্রথম পর্ব)2024-01-01T13:55:06-05:002024-01-01T14:15:07-05:00লক্ষ্মণ ভাণ্ডারীhttps://www.bangla-kobita.com/po123/<p>শুভ নববর্ষ 2024 ! নতুন বছরের নতুন প্রভাতে ভরে উঠুক সবাকার জীবন পাখিদের আনন্দ কলতানে। আসুক এবার নতুন সকাল, কিছু কথা আর কিছু গান। কিছু সুন্দর স্বপ্ন, একমুঠো সাদা মেঘ, কিছু মিষ্টি অনুভূতি। নবরূপে আসুক স্বপ্নময় সৃষ্টি। শুরু হোক নতুন বছরে নতুন উদ্দীপনার আলোকে রঙিন হোক আগামী দিনগুলো।</p>
<br /><p>পুরাতন বর্ষ সমাপ্তি....... নববর্ষে করি আহ্বান<br />শুভ নববর্ষের কবিতা (প্রথম পর্ব)<br />কলমে- কবি লক্ষ্মণ ভাণ্ডারী</p>
<br /><p>শুভ নববর্ষ আসে নব আনন্দ উচ্ছ্বাসে<br />বর্ষে বর্ষে নববর্ষ আসে,<br />দিনরাতি কাটে হায়,স্মৃতি শুধু রয়ে যায়<br />সকরুণ স্মৃতি মনে ভাসে।</p>
<br /><p>বর্ষশেষে নববর্ষ হাসি গান খুশি হর্ষ<br />নবরূপে আসিল ধরায়,<br />ফুলবনে ফুল ফুটে পূর্বদিকে রবি উঠে<br />বসুধায় কিরণ ছড়ায়।</p>
<br /><p>নববর্ষে নব আশা সুখ শান্তি ভালবাসা<br />দিন শুভ হোক সবাকার,<br />পুরাতন বর্ষ শেষ দূরে যাক হিংসা দ্বেষ<br />এই হোক দৃঢ় অঙ্গীকার।</p>
<br /><p>নববর্ষ নব সাজে আসে এই ধরা মাঝে<br />সারাদিন হাসি আর গান,<br />আজি শুভ নববর্ষে পুলকিত হয় হর্ষে<br />উঠে মেতে সবাকার প্রাণ।</p>
<br /><p>মনের কালিমা যত হৃদয়ের ব্যথা শত<br />মলিন ভাবনা যাক ঘুচে,<br />এ মনের অগোচরে যে ফুল গিয়েছে ঝরে<br />স্মৃতি যেন কভু নাহি মুছে।</p>
<br /><p>ফেলে আসা দিনগুলি আজি সব যাও ভুলি<br />মাতিয়া উঠুক মন প্রাণ,<br />নব বর্ষে নব আশা স্নেহ প্রেম ভালবাসা<br />যেন কভু নাহি হয় ম্লান।</p>
<br /><p>হৃদয়ের সাদা পাতা রঙিন হোক কবিতা<br />করুক নব জীবন দান,<br />জমে থাকা যত স্মৃতি করুণ বিদায় গীতি<br />লিখে কবি লক্ষ্মণ শ্রীমান।</p>@ 2024 - লক্ষ্মণ ভাণ্ডারীhttps://www.bangla-kobita.com/po123/barshsheser-kobita-1st-part/বর্তমান বর্ষ সমাপ্তি....... নববর্ষে করি আহ্বান বর্ষ সমাপ্তির কবিতা (প্রথম পর্ব)2023-12-31T07:54:00-05:002023-12-31T08:11:15-05:00লক্ষ্মণ ভাণ্ডারীhttps://www.bangla-kobita.com/po123/<p>বর্তমান বর্ষ সমাপ্তি....... নববর্ষে করি আহ্বান<br />বর্ষ সমাপ্তির কবিতা (প্রথম পর্ব)<br />কলমে- কবি লক্ষ্মণ ভাণ্ডারী</p>
<br /><p>এই বর্ষ যাবে চলে আজিকার পরে,<br />রয়ে যাবে বর্ষ-স্মৃতি চিরকাল তরে।<br />এবর্ষে কিবা পেলাম হারালাম কিবা,<br />নিশা শেষে বর্ষশেষ উদ্ভাসিত দিবা।</p>
<br /><p>পুরাতন বর্ষ শেষ হইবে যখন,<br />নব রূপে নববর্ষ হবে আগমন।<br />নবীন প্রভাতে রবি ছড়াবে কিরণ,<br />তরুশাখে বিহঙ্গম করিবে মিলন।</p>
<br /><p>এই বর্ষে বিদায়ের শেষ আয়োজন,<br />মৃত্যু! তুমি কার ঘুচালে অবগুণ্ঠন?<br />বিদায়ের অশ্রুজলে, বর্ষ শেষ হয়,<br />বর্ষশেষে আজি মোর বিষণ্ণ হৃদয়।</p>
<br /><p>ঝরে যায় কত ফুল রেখে যায় স্মৃতি,<br />বর্ষ শেষে শুনে কবি বিষাদের গীতি।<br />বিরহী কবির আজি ভারাক্রান্ত মন,<br />বর্ষ সমাপ্তির কাব্য লিখিল লক্ষ্মণ।</p>@ 2024 - লক্ষ্মণ ভাণ্ডারীhttps://www.bangla-kobita.com/po123/pous-parbaner-kobita-10th-part/পৌষ ডাক দিয়েছে....... এসে গেল পৌষমাস পৌষ-পার্বণের কবিতা (দশম পর্ব)2023-12-30T03:00:57-05:002023-12-30T03:00:57-05:00লক্ষ্মণ ভাণ্ডারীhttps://www.bangla-kobita.com/po123/<p>পৌষ ডাক দিয়েছে....... এসে গেল পৌষমাস<br />পৌষ-পার্বণের কবিতা (দশম পর্ব)<br />কলমে- কবি লক্ষ্মণ ভাণ্ডারী</p>
<br /><p>ছেয়েছে আকাশ আজি ঘন কুয়াশায়,<br />পূবের আকাশে রবি দেখা নাহি যায়।<br />উত্তরে হাওয়া বয় শীত লাগে ভারি,<br />রাঙাপথে গরুগাড়ি চলে সারি সারি।</p>
<br /><p>পৌষমাসে শীত ভারি সহ্য নাহি হয়,<br />তরুশাখে কাঁপে পাখি প্রভাত সময়।<br />পৌষমাস সংক্রান্তি খুশির উত্সব,<br />পিঠেপুলি ঘরে ঘরে পিঠে খায় সব।</p>
<br /><p>দুধ চাঁছি তিল গুড় নারিকেল আর,<br />তাই দিয়ে পিঠে হয় সুস্বাদু আহার।<br />বাটিপিঠে সরাপিঠে যতেক প্রকার,<br />তিল ছাঁই দুধ খোয়া নানা উপাচার।</p>
<br /><p>সকাল বিকাল কভু সাঁঝের বেলায়,<br />সকলেই দুধ দিয়ে তিল পিঠে খায়।<br />পৌষমাস সংক্রান্তি দেরি নাই আর,<br />লক্ষ্মণ ভাণ্ডারী লিখে কবিতায় তার।</p>@ 2024 - লক্ষ্মণ ভাণ্ডারীhttps://www.bangla-kobita.com/po123/pous-parbaner-kobita-9th-part/পৌষ ডাক দিয়েছে....... এসে গেল পৌষমাস পৌষ-পার্বণের কবিতা (নবম পর্ব)2023-12-29T15:25:08-05:002023-12-30T02:23:15-05:00লক্ষ্মণ ভাণ্ডারীhttps://www.bangla-kobita.com/po123/<p>পৌষ ডাক দিয়েছে....... এসে গেল পৌষমাস<br />পৌষ-পার্বণের কবিতা (নবম পর্ব)<br />কলমে- কবি লক্ষ্মণ ভাণ্ডারী</p>
<br /><p>পৌষমাস আগমনে প্রভাত সময়,<br />ভারি কনকনে শীত সহ্য নাহি হয়।<br />নীড়ে নীড়ে পাখিসব কলরব করে,<br />প্রভাতের সোনারোদ আঙিনায় ঝরে।</p>
<br /><p>আঙিনার একপাশে পাতা আছে ঢেঁকি,<br />বধূরা নাচায় ঢেঁকি, ঢেঁকিতে পা রাখি।<br />কেহবা চালুনি দিয়ে, চালে চালগুঁড়ি,<br />নারিকেল পুর দিয়ে পিঠে গড়ে বুড়ি।</p>
<br /><p>সরাপিঠে বাটিপিঠে হরেক প্রকার,<br />পিঠেপুলি উৎসবে সুস্বাদু আহার।<br />ঘরে ঘরে কলরব, পিঠে উৎসবে,<br />ছোট বড় সকলেই পিঠে খায় সবে।</p>
<br /><p>পৌষমাস সংক্রান্তি আর দেরি নাই,<br />নিশ্চয় জানিহ মিত্র গৃহে আসা চাই।<br />পিঠে-পুলি উৎসবে করি আমন্ত্রণ,<br />কবিতায় লিখে কবি শ্রীমান লক্ষ্মণ।</p>@ 2024 - লক্ষ্মণ ভাণ্ডারীhttps://www.bangla-kobita.com/po123/pous-parbaner-kobita-8th-part/পৌষ ডাক দিয়েছে....... এসে গেল পৌষমাস পৌষ-পার্বণের কবিতা (অষ্টম পর্ব)2023-12-28T03:08:27-05:002023-12-28T03:08:27-05:00লক্ষ্মণ ভাণ্ডারীhttps://www.bangla-kobita.com/po123/<p>পৌষ ডাক দিয়েছে....... এসে গেল পৌষমাস<br />পৌষ-পার্বণের কবিতা (অষ্টম পর্ব)<br />কলমে- কবি লক্ষ্মণ ভাণ্ডারী</p>
<br /><p>পৌষমাসে শীত ভারি সহ্য নাহি হয়,<br />উত্তরে হাওয়া বয় প্রভাত সময়।<br />হিমের পরশ লাগে শীত লাগে গায়,<br />শীতের সকালে রবি কিরণ ছড়ায়।</p>
<br /><p>পৌষমাসে পিঠেপুলি ভারি ধূম পড়ে,<br />গুড় আর তিল দিয়ে ভাঁপাপিঠে গড়ে।<br />মহানন্দে পিঠে খায় সব গ্রামবাসী,<br />পেটভরে খায় সবে পিঠে রাশিরাশি।</p>
<br /><p>ঢেঁকিতে কুটিয়া চাল চালগুঁড়ি হয়,<br />নতুন চালের পিঠে সুস্বাদু নিশ্চয়।<br />হাসি খুশি কলরব সারা গ্রামময়,<br />পিঠে খাও পেটভরে সকলেই কয়।</p>
<br /><p>ধন্য ধন্য পল্লীগ্রাম ধন্য সব লোক,<br />দুধপুলি পিঠে খেতে সবাকার ঝোঁক।<br />পৌষমাসে পিঠে খেতে করি নিমন্ত্রণ,<br />পিঠেপুলি কাব্য লিখে শ্রীমান লক্ষ্মণ।</p>@ 2024 - লক্ষ্মণ ভাণ্ডারীhttps://www.bangla-kobita.com/po123/pous-parbaner-kobita-7th-part/পৌষ ডাক দিয়েছে....... এসে গেল পৌষমাস পৌষ-পার্বণের কবিতা (সপ্তম পর্ব)2023-12-27T15:24:24-05:002023-12-27T15:24:24-05:00লক্ষ্মণ ভাণ্ডারীhttps://www.bangla-kobita.com/po123/<p>পৌষ ডাক দিয়েছে....... এসে গেল পৌষমাস<br />পৌষ-পার্বণের কবিতা (সপ্তম পর্ব)<br />কলমে- কবি লক্ষ্মণ ভাণ্ডারী</p>
<br /><p>পিঠেপুলি উৎসবে ভারি হয় ধূম,<br />পৌষমাসে পিঠেপুলি রাত্রে নাহি ঘুম।<br />সকালে বিকালে কভু সাঁঝের বেলায়,<br />নতুন চালের পিঠে মহানন্দে খায়।</p>
<br /><p>দিবারাতি ঢেঁকি চলে পড়ে যায় সাড়া,<br />পিঠেপুলি উৎসবে জেগে ওঠে পাড়া।<br />গুড় তিলের সুগন্ধ ভাসে পাড়াময়,<br />পিঠে খেতে এস বন্ধু সকলেই কয়।</p>
<br /><p>দুধপুলি চন্দ্রপুলি বাটি পিঠে আর,<br />খোয়া গুড় তিল দিয়ে সুস্বাদু আহার।<br />সকলেই পিঠে খায় দুধ চাঁছি দিয়ে,<br />ভাপাপিঠে তৈরী হয় ভাজা হয় ঘিয়ে।</p>
<br /><p>মহানন্দে পিঠে খায় সব গ্রামবাসী,<br />পেটভরে খায় সবে পিঠে রাশিরাশি।<br />লক্ষ্মণ ভাণ্ডারী কহে, শুন সুধীজন,<br />পিঠে খেতে এস সবে করি নিমন্ত্রণ।</p>@ 2024 - লক্ষ্মণ ভাণ্ডারীhttps://www.bangla-kobita.com/po123/pous-parbaner-kobita-6th-part/পৌষ ডাক দিয়েছে....... এসে গেল পৌষমাস পৌষ-পার্বণের কবিতা (ষষ্ঠ পর্ব)2023-12-26T15:16:56-05:002023-12-26T16:30:47-05:00লক্ষ্মণ ভাণ্ডারীhttps://www.bangla-kobita.com/po123/<p>পৌষ ডাক দিয়েছে....... এসে গেল পৌষমাস<br />পৌষ-পার্বণের কবিতা (ষষ্ঠ পর্ব)<br />কলমে- কবি লক্ষ্মণ ভাণ্ডারী</p>
<br /><p>কবিতার মূলভাব- পৌষমাস মানেই বাঙালির ঘরে ঘরে পুলি হবেই। আর সেই পিঠে পুলির আস্বাদনেই মকর সংক্রান্তিতে মেতে ওঠে আপামর জনগণ। এমনিতেই মিষ্টিপ্রিয় বাঙালির কাছে পৌষমাসের গুড় আর তা দিয়ে নানান রকমের সুস্বাদু পিঠে বড় পাওনা। পিঠে-পুলি মানেই আদরের, স্নেহের আর ভালবাসার স্পর্শ। খাওয়ার সঙ্গে এই মধুর পরশটুকু জুড়ে থাকে বলেই যেন তা হয়ে ওঠে তুলনাহীন। কত ধরণের উপকরণ দিয়ে তখন তৈরি হয় নানা রকমের পিঠে। পুলিপিঠের মধ্যে থাকে মুগেরপুলি, ভাজাপুলি, দুধপুলি, চন্দ্রপুলি আর সেদ্ধপুলি। অন্য ধরনের পিঠে বলতে, পাটিসাপটা, গোকুলপিঠে, পোস্তর পিঠে, নারকেল পিঠে, সরুচুকুলি, গড়গড়া, পাতসিজা-আরও কত কি।</p>
<br /><p>পৌষমাস আগমনে ভারি ধূম-ধাম,<br />পিঠেপুলি উত্সবে মেতে উঠে গ্রাম।<br />পৌষমাসে পিঠেপুলি ভারি ধূম পড়ে,<br />হরেক রকম পিঠে হয় ঘরে ঘরে।</p>
<br /><p>নারিকেল তিল আর চালগুড়ি দিয়ে,<br />সবকিছু পুর দিয়ে ভাজা হয় ঘিয়ে।<br />দুধ পিঠে গুড় পিঠে ও সরু চুকুলি<br />দুধপুলি, চন্দ্রপুলি আর ভাজাপুলি।</p>
<br /><p>ঢেঁকিতে কুটিয়া চাল চালগুঁড়ি হয়,<br />নতুন চালের পিঠে সুস্বাদু নিশ্চয়।<br />হাসি খুশি কলরব সারা গ্রামময়,<br />পিঠে খাও পেটভরে সকলেই কয়।</p>
<br /><p>ধন্য ধন্য পল্লীগ্রাম ধন্য সব লোক,<br />দুধপুলি পিঠে খেতে সবাকার ঝোঁক।<br />পৌষমাসে পিঠে খেতে করি আমন্ত্রণ,<br />পিঠেপুলি কাব্য লিখে শ্রীমান লক্ষ্মণ।</p>@ 2024 - লক্ষ্মণ ভাণ্ডারীhttps://www.bangla-kobita.com/po123/he-prabhu-jesus/হে প্রভু যীশু বিশ্বপিতা তুমি 2023-12-25T04:54:10-05:002023-12-25T05:06:59-05:00লক্ষ্মণ ভাণ্ডারীhttps://www.bangla-kobita.com/po123/<p>বড়দিন বা খ্রিস্টমাস বা ক্রিসমাস একটি বাৎসরিক খ্রিস্টীয় উৎসব। ২৫ ডিসেম্বর তারিখে যীশু খ্রিস্টের জন্মদিন উপলক্ষে এই উৎসব পালিত হয়। এই দিনটিই যীশুর প্রকৃত জন্মদিন কিনা তা জানা যায় নি। আদিযুগীয় খ্রিস্টানদের বিশ্বাস অনুসারে, এই তারিখের ঠিক নয় মাস পূর্বে মেরির গর্ভে প্রবেশ করেন যীশু। সম্ভবত, এই হিসাব অনুসারেই ২৫ ডিসেম্বর তারিখটিকে যীশুর জন্মতারিখ ধরা হয়।[২] অন্যমতে একটি ঐতিহাসিক রোমান উৎসব [৩] অথবা উত্তর গোলার্ধের দক্ষিণ অয়নান্ত দিবসের অনুষঙ্গেই ২৫ ডিসেম্বর তারিখে যীশুর জন্মজয়ন্তী পালনের প্রথাটির সূত্রপাত হয়। আজ ২৫শে ডিসেম্বর বড়দিন। বড়দিনের ছুটির কেন্দ্রীয় দিন এবং খ্রিষ্টধর্মে বারো দিনব্যাপী খ্রিষ্টমাসটাইড অনুষ্ঠানের সূচনা দিবস।</p>
<br /><p>হে প্রভু যীশু বিশ্বপিতা তুমি (ধর্মীয় কবিতা)<br />কলমে -কবি লক্ষ্মণ ভাণ্ডারী</p>
<br /><p>বিশ্বপিতা তুমি সবার পিতা <br />আবার তুমি ফিরে আসো,<br />স্নেহ প্রেম ভালোবাসা দিয়ে <br />আমাদের তুমি ভালোবাসো।</p>
<br /><p>অপার করুনায় তব মোরা<br />পেয়েছি যে অনন্ত জীবন,<br />তোমার ক্ষমা দিয়ে প্রভু, <br />মোদের পাপ করহ গ্রহণ।</p>
<br /><p>অন্ধকার ঘুচিয়ে দাও প্রভু <br />জীবনে দাও নব আলো <br />তুমি পরম প্রেমময় প্রভু<br />তোমাকেই বেসেছি ভালো।</p>
<br /><p>সবাকারে ভালোবেসে তুমি <br />দেখালে মোদের যে পথ, <br />সেই পথে চলবো মোরা <br />আজি মোরা নিলাম শপথ।</p>
<br /><p>বিশ্বপিতা তুমি সবার পিতা <br />আবার তুমি ফিরে আসো,<br />স্নেহ প্রেম ভালোবাসা দিয়ে <br />আমাদের তুমি ভালোবাসো।</p>@ 2024 - লক্ষ্মণ ভাণ্ডারীhttps://www.bangla-kobita.com/po123/kobitar-khatay-pratiti-patay-2700st-poem/কবিতার খাতায় প্রতিটি পাতায় (কবির ২৭০০তম প্রয়াস)2023-12-24T08:13:50-05:002023-12-24T15:00:56-05:00লক্ষ্মণ ভাণ্ডারীhttps://www.bangla-kobita.com/po123/<p>কবিতার খাতায় প্রতিটি পাতায় <br />আছে লেখা থরে থরে,<br />কবিতার গাছে ফুল ফুটে আছে<br />ফুলে ফুলে আছে ভরে।</p>
<br /><p>আমার কবিতা দিনের সবিতা<br />সোনালী কিরণ দেয়,<br />লিখেছি কানা হিসাব রাখি না<br />বল কেবা খোঁজ নেয়?</p>
<br /><p>কবিতা আমার ব্যথা বেদনার<br />শুধু ঝরে আঁখি জল,<br />কবিতা আমার প্রভাত বেলার<br />বিহঙ্গের কোলাহল।</p>
<br /><p>দিবস শর্বরী দিবা বিভাবরী<br />কবিতার জাল বুনি,<br />বাজে বাঁশি দূরে রাখালিয়া সুরে<br />কবিতার গান শুনি।</p>
<br /><p>কবিতারা হাসে সুনীল আকাশে<br />সোনা রোদ হয়ে ঝরে,<br />শালিকের মেলা করে তারা খেলা<br />অজয় নদীর চরে।</p>
<br /><p>দ্বিসহস্র সপ্ত শততম কাব্য<br />লিখিলাম আমি ভাই,<br />কবিতার গান শুনে ভরে প্রাণ<br />কবিতার গান গাই।</p>
<br /><p>(সবারে করি আহ্বান। আসুন, আমরা সবাই একত্রিত হয়ে বাংলা কবিতা আসরের পাশে এসে দাঁড়াই। কবিতার আসর আমাদের মধ্যেই বেঁচে থাকুক। একে বাঁচিয়ে রাখার দায়িত্ব আমাদের সকলের।)</p>@ 2024 - লক্ষ্মণ ভাণ্ডারীhttps://www.bangla-kobita.com/po123/pous-parbaner-kobita-5th-part/পৌষ ডাক দিয়েছে....... এসে গেল পৌষমাস পৌষ-পার্বণের কবিতা (পঞ্চম পর্ব)2023-12-23T12:07:14-05:002023-12-23T12:07:14-05:00লক্ষ্মণ ভাণ্ডারীhttps://www.bangla-kobita.com/po123/<p>পৌষ ডাক দিয়েছে....... এসে গেল পৌষমাস<br />পৌষ-পার্বণের কবিতা (পঞ্চম পর্ব)<br />কলমে- কবি লক্ষ্মণ ভাণ্ডারী</p>
<br /><p>গগনে উঠিল রবি লোহিত বরণ,<br />প্রভাত পাখিরা গায় হরষিত মন।<br />হিমের পরশ লাগে আজ খুব শীত,<br />তরুর শাখায় বসি পাখি গাহে গীত।</p>
<br /><p>রাঙাপথে গরুগাড়ি সারি সারি চলে,<br />পাশ দিয়ে লোকজন চলে দলেদলে।<br />শীতের পরশ লাগে শীত লাগে গায়,<br />সোনালী কিরণ ঝরে মোর আঙিনায়।</p>
<br /><p>সকালে বিকালে কভু সাঁঝের সময়,<br />সবাকার ঘরে ঘরে পিঠে পুলি হয়।<br />সরা পিঠে গুড় পিঠে বিবিধ প্রকার,<br />তিল গুড় সহকারে উত্তম আহার।</p>
<br /><p>নলেন গুড়ের গন্ধে জেগে ওঠে পাড়া,<br />পৌষ এলে চারদিকে পড়ে যায় সাড়া।<br />পৌষ মাসে পিঠেপুলি হয় ঘরে ঘরে,<br />লিখিল লক্ষ্মণ কবি কবিতার পরে।</p>@ 2024 - লক্ষ্মণ ভাণ্ডারীhttps://www.bangla-kobita.com/po123/pous-parbaner-kobita-4th-part/পৌষ ডাক দিয়েছে....... এসে গেল পৌষমাস পৌষ-পার্বণের কবিতা (চতুর্থ পর্ব)2023-12-22T02:53:18-05:002023-12-22T02:53:18-05:00লক্ষ্মণ ভাণ্ডারীhttps://www.bangla-kobita.com/po123/<p>পৌষ ডাক দিয়েছে....... এসে গেল পৌষমাস<br />পৌষ-পার্বণের কবিতা (চতুর্থ পর্ব)<br />কলমে- কবি লক্ষ্মণ ভাণ্ডারী</p>
<br /><p>হিমের পরশ লাগে শীতের সকাল,<br />রবির কিরণে হয় পূর্ব দিক লাল।<br />দূর্বা ঘাসে হিম পড়ে সমীরণ বয়,<br />পৌষ মাসে খুব শীত সহ্য নাহি হয়।</p>
<br /><p>উনুনেতে কাঠ জ্বেলে আগুন জ্বালায়,<br />মুড়ি ভাজে বড় বউ বসি আঙিনায়।<br />আঙিনায় বসি শিশু গুড়মুড়ি খায়,<br />দাদু খায় গরম চা বসিয়া মোড়ায়।</p>
<br /><p>পৌষ মাস এলে দেখি সবাকার ঘরে,<br />গুড় পিঠে গড়ে সবে আহারের তরে।<br />ঘরে ঘরে পিঠে হয় পড়ে যায় সাড়া,<br />পিঠেপুলি উত্সবে জেগে ওঠে পাড়া।</p>
<br /><p>নতুন চালের গুঁড়ি তাতে হয় পিঠে,<br />তার সাথে পুর দিলে হয় অতি মিঠে।<br />পিঠে খেতে এসো হবে করি নিমন্ত্রণ<br />কবিতায় লিখে কবি ভাণ্ডারী লক্ষ্মণ।</p>@ 2024 - লক্ষ্মণ ভাণ্ডারীhttps://www.bangla-kobita.com/po123/pous-parbaner-kobita-3rd-part/পৌষ ডাক দিয়েছে....... এসে গেল পৌষমাস পৌষ-পার্বণের কবিতা (তৃতীয় পর্ব)2023-12-21T15:21:59-05:002023-12-21T15:21:59-05:00লক্ষ্মণ ভাণ্ডারীhttps://www.bangla-kobita.com/po123/<p>পৌষ ডাক দিয়েছে....... এসে গেল পৌষমাস<br />পৌষ-পার্বণের কবিতা (তৃতীয় পর্ব)<br />কলমে- কবি লক্ষ্মণ ভাণ্ডারী</p>
<br /><p>হিমের পরশ লাগে শীত লাগে ভাই,<br />কাঠের আগুন জ্বেলে আগুন পোহাই।<br />প্রভাতের রবি উঠে পূরব গগনে,<br />পাখি সব গীত গায় ফুল ফোটে বনে।</p>
<br /><p>শীতের সকালে রোদ ঝরে আঙিনায়,<br />আঙিনায় বসে সবে পিঠে পুলি খায়।<br />দুধ আর চাঁছি দিয়ে দুধ পুলি হয়,<br />পিঠে খেলে পেটে সয় সকলেই কয়।</p>
<br /><p>পিঠে পুলি উত্সবে ভারি ধূম পড়ে,<br />নারিকেল পুর দিয়ে ভাঁপাপিঠা গড়ে।<br />সকালে বিকালে কভু সন্ধ্যা হলে পরে,<br />সকলেই পিঠে খায়, খেয়ে পেট ভরে।</p>
<br /><p>ঘরে ঘরে পিঠে গড়ে পড়ে যায় সাড়া,<br />পিঠে পুলি উত্সবে জেগে ওঠে পাড়া।<br />পিঠেপুলি উত্সবে করি নিমন্ত্রণ,<br />কবিতা লিখিল কবি শ্রীমান লক্ষ্মণ।</p>@ 2024 - লক্ষ্মণ ভাণ্ডারীhttps://www.bangla-kobita.com/po123/pous-parbaner-kobita-2nd-part/পৌষ ডাক দিয়েছে....... এসে গেল পৌষমাস পৌষ-পার্বণের কবিতা (দ্বিতীয় পর্ব)2023-12-20T02:49:19-05:002023-12-20T05:31:23-05:00লক্ষ্মণ ভাণ্ডারীhttps://www.bangla-kobita.com/po123/<p>পৌষ ডাক দিয়েছে....... এসে গেল পৌষমাস<br />পৌষ-পার্বণের কবিতা (দ্বিতীয় পর্ব)<br />কলমে- কবি লক্ষ্মণ ভাণ্ডারী</p>
<br /><p>পৌষ মাস এলে দেখি সবাকার ঘরে,<br />গুড় পিঠে গড়ে সবে আহারের তরে।<br />ঘরে ঘরে পিঠে হয় পড়ে যায় সাড়া,<br />পিঠেপুলি উত্সবে জেগে ওঠে পাড়া।</p>
<br /><p>নতুন চালের গুঁড়ি তাতে হয় পিঠে,<br />তার সাথে পুর দিলে হয় অতি মিঠে।<br />ঘরে ঘরে উত্সব ভারি ধূম হয়,<br />পিঠে খেলে পেটে সয় সকলেই কয়।</p>
<br /><p>কনকনে শীত তাই শীত লাগে গায়,<br />আঙিনায় বসে হবে গুড় পিঠে খায়।<br />সরা পিঠে বাটা পিঠে তিল পিঠে আর,<br />ঘরে ঘরে পিঠে গড়ে বিবিধ প্রকার।</p>
<br /><p>ধন্য ধন্য পল্লীগ্রাম ধন্য গ্রামবাসী,<br />সকালে বিকালে খায় পিঠে রাশি রাশি।<br />দুধ আর গুড় দিয়ে সুস্বাদু ভোজন,<br />কবিতা লিখিল কবি শ্রীমান লক্ষ্মণ।</p>@ 2024 - লক্ষ্মণ ভাণ্ডারীhttps://www.bangla-kobita.com/po123/pous-parbaner-kobita-1st-part/পৌষ ডাক দিয়েছে....... এসে গেল পৌষমাস পৌষ-পার্বণের কবিতা (প্রথম পর্ব)2023-12-19T02:27:20-05:002023-12-20T02:51:33-05:00লক্ষ্মণ ভাণ্ডারীhttps://www.bangla-kobita.com/po123/<p>পৌষ ডাক দিয়েছে....... এসে গেল পৌষমাস<br />পৌষ-পার্বণের কবিতা (প্রথম পর্ব)<br />কলমে- কবি লক্ষ্মণ ভাণ্ডারী</p>
<br /><p> </p>
<br /><p>পৌষমাসে শীত পড়ে শীতের বাহার,<br />কনকনে শীতে কাবু তবু লাগে জাড়।<br />উত্তরে হাওয়া বয় শীত লাগে গায়ে,<br />তাল খেজুরের বন মন্দিরের বাঁয়ে।</p>
<br /><p> </p>
<br /><p>শীতের সকালে দেখি কেহ গাছে চড়ি,<br />খেজুরের গাছে বাঁধে মস্ত এক হাঁড়ি।<br />পথে কত লোক চলে আসে গ্রাম হতে,<br />সারি সারি গরুগাড়ি চলে রাঙাপথে।</p>
<br /><p> </p>
<br /><p>নলেন গুড়ের গন্ধ ঘুরে পাড়া ময়,<br />সেই গুড়ে দুধ দিয়ে পিঠে খেতে হয়।<br />ঘরে ঘরে পিঠে গড়ে গাঁয়ে সব লোক,<br />পিঠেপুলি আহারেতে সকলের ঝোঁক।</p>
<br /><p> </p>
<br /><p>গুড় পিঠে তিল পিঠে হরেক প্রকার,<br />পিঠেপুলি উত্সবে পিঠের বাহার।<br />ঘরে ঘরে পিঠে হয় মহা ধূমধাম,<br />পিঠেপুলি উত্সবে মেতে উঠে গ্রাম।</p>@ 2024 - লক্ষ্মণ ভাণ্ডারী