বাংলা কবিতা আসরের পরম শ্রদ্ধেয় কবি তথা সবার সেরা কবি
কবি-সম্রাট শ্রী সঞ্জয় কর্মকার মহাশয়ের উদ্দেশ্যে
উত্সর্গীকৃত আমার চতুর্থ কবিতা।


কবির সম্মান
              - লক্ষ্মণ ভাণ্ডারী


উত্তর বঙ্গে নিবাস শিলিগুড়ি ধাম,
সেথায় থাকেন কবি শ্রীসঞ্জয় নাম।
কর্মকার কূলোদ্ভব অতি প্রজ্ঞাবান,
কবিরে জানাই মোরা সহস্র প্রণাম।


সৃজিলেন কাব্যস্রষ্টা কাব্যের সম্ভার,
কবিতা আসর মাঝে দিতে উপহার।
লিখিলে সহস্র কাব্য হে কবি মহান!
কবিরে জানাই মোরা কবির সম্মান।


রোগীর সেবা কবির জীবনের ব্রত,
দিবানিশি হন তিনি চিকিত্সা রত।
বিধাতা দিলেন প্রাণ কবি দিল জ্ঞান,
কবিরে দানিব মোরা কবির সম্মান।


শিখাইলে সবাকারে “করো সেবা দান”,
ভক্তি শ্রদ্ধা প্রাপ্য তব, হে কবি মহান!


(আমার পূর্ব-প্রকাশিত অন্যান্য কবিতাগুলি)


লহ কবি প্রণাম
              - লক্ষ্মণ ভাণ্ডারী


দিকে দিকে নিনাদিত জয়গান তব,
আমি অতি মূঢ়মতি কি আর বর্ণিব।
অমর মহিমা তব কবিতা আসরে,
কবিগণ সবাকার চিত্ত ওঠে ভরে।


কাব্যসুধা রত্নাকর তুমি মহাজন,
কাব্যপাঠে সবাকার ভরে ওঠে মন।
অজেয় অমর তুমি হে কবি মহান!
স্নেহ সুধা সবাকারে করিয়াছ দান।


অপার মহিমা তব বিদিত ভুবন,
সেই জানে কাব্যপাঠ করে যেইজন।
প্রত্যহ কবিতা কত দিলে উপহার,
কবিবর লহ মোর কোটি নমস্কার।
কাব্য সিন্ধু মহাকবি কহে সর্বজন,
কবিতায় লিখে কবি শ্রীমান লক্ষ্মণ।


কবি-সম্রাট
           - লক্ষ্মণ ভাণ্ডারী


কাব্য-রত্ন সুধাকর হে কবি মহান!
আসরে কবিতা কত করিলে প্রদান।
কত যে কবিতা তুমি, লিখিলে হে কবি!
কবিতায় আছে আঁকা সকলের ছবি।


অজেয় লেখনী তব বিদিত আসরে,
পুষ্পসম কবিতারা বৃষ্টি হয়ে ঝরে।
আমি অতি মূঢ়মতি কি বর্ণিব আর,
আসরে কবিতা কত দিলে উপহার।


কাব্য সুধা রস তব অমৃত সমান,
সেই জানে কাব্যরস যে করেছে পান।
লিখিলে কবিতা কত নাহিক বিরাম,
হে কবি! তোমারে আমি জানাই প্রণাম।


কবি-সম্রাট উপাধি দানিল সকলে,
লক্ষ্মণ লিখিল কাব্য কবিতার ছলে।


কবিবরেষু
           - লক্ষ্মণ ভাণ্ডারী


জ্ঞানের প্রদীপ তুমি জ্ঞানের জগতে,
উত্তরে উত্তরে আজি প্রকাশের পথে।
ছড়িয়ে আলোকমালা কবিতা আসরে,
লিখিলে অমর কাব্য উত্তরে উত্তরে।


যেমতি সজ্জিত নব লতাগুল্মরাজি
করয়ে আশ্রয় তরু চিরদিন তরে,
তেমতি মোরা সবে যত কবিগণ
স্নেহ-সুধা রস তব করিয়াছি পান।


সবার হৃদয় জুড়ে আছো তুমি কবি
হৃদয়েতে আছে রাখা প্রিয় তব ছবি
লিখিয়া লেখনী তব অমর কবিতা,
অমর হউক প্রিয় তব কাব্য গাঁথা।


কাব্য সুধাকর তুমি! লহ নমস্কার,
তব স্নেহাশীষ যেন পাই অনিবার।