হট্টগোলের শহর


গলে গলে যে ঘর
          দেয়ালের ছায়াশরীর থেকে পড়ছে
তুমি সেই ঘ্রাণে  মাংসাশী হয়ে উঠছ
এবং মাছের পিঠে ঠাঁই পাতা কবরখানা
                       তোমায় তার শ্রমিক বানাচ্ছে
কিন্তু মৃত সাঁকোর পাশে
কাউকে আসন পেতে রাখতে দেখেছ !


গর্ভতলে জীবন পোঁতা হলে বোঝা যায়
           একটি জড়ুল দাগে পর্যাপ্ত নয় জোয়ার জল
যদিও সন্ধ্যা হলে নিকেতন ধূপ-সুবাসিনী হয়
        আর তৃতীয় কোন নয়নমণি ফোটে
দিনজাগা চাওয়াগুলো এখনও সরবতপান করতে চাইছে
আর আমি জলের গায়ে চাবুক মেরে
                          গভীরতার সন্ধান চালাচ্ছি
পাশ দিয়ে বেরিয়ে যাচ্ছে হট্টগোলের শহর


নরকেশরীরা শাদা পাতায়
          দেখাচ্ছে কতটা মার্জারিন ঘরে ছিল
আদাজল খেয়ে তারা টাঙিয়ে দিচ্ছে
           হাতুড়ি পেটা পেরেক প্রদশর্নীর নখ, দাঁত...