দু'হাতে দু'চোখ চেপে লাজে ভুলে কথা-
মালতী তারিনী সূর্যডোবায়
মনে ফাল্গুনের ছটা।
চোখ বুঁজে আকাশ দেখে-
কাঁদেনি কেউ কোনদিন।
রুদ্ধ বিলাপে দোষ দেয়নি-
স্রষ্ঠার চোখে চোখ না রেখে!
কল্পনায় যে তাঁকেও দেখা যায়-
ছোঁয়া যায় জলের বাঁশিও!
হুঁশের বেহুঁশ হতে হয়-
আয়োজনেও অজানা অচেতনে-
মৃত্তিকায় জলের শব্দে-
নিমিশার পেলব সুরে!
রাতের মোহনায় চাঁদ কি হেসেছে-
কে দেখেছে কবে?
মেঘ মিশে যায় মেঘের ভেতর-
জলের শব্দ ভরে।
এ শব্দ শুনেনি কেউ-
যেভাবে শুনেনি জলের বাঁশির সুরে-
ঘুম এসে যায় কিভাবে কখন-
যখন মনে বিষন্ন দুলে।
জলের বাঁশির সুরে।