না বলা অথবা আলসে বলা অনেক কথার মোচরে-
কতো কথার গালে টোল পড়েছে কে জানে।
কতো ভীষণ হাসির আবেগে জোছনা হেসেছে;
কি মানে?
কে জানে?
হয়তো এক পলক চোখের মলাটে লাস্যময়ী সে-
আড়ি কেটে দিব্বি আবার
কেন জেনো সেই সে টোল পরা হাসি।
মনের জোড়া গালিচায়-
ভিন্ন কিছু চেয়ে থাকে।
একি বর্ষণে কতো দিকেই তো ছুটে বৃষ্টির ঝাপটা।
এমনি এক দিনে-
বৃষ্টিজল ছুঁয়ে দেখেছিলো
টোলপরা হাসির নোলক।
চোখের কাজলে হেসে দিয়েছিলো তখনি ঐশ্বর্য দিনপতি।
শুধু সেই হাসির জন্যই দিন সেজেছিল শরত শিউলীতে-
ভোরের গালে টোকা দিয়ে শরত যে শাঁখে মালা পরে।
সে হাসি দেখেছে চোখের পৃথিবী-
ত্রিদিবসের দুটি জানা ভিন্ন স্থানে।
ওগো টোলপরা নোলক হাসি-
কখনো না যেন চোখের ললাটে-
কান্না না কাঁদে।
ভাসিও ত্রিদিবে ভালোবেসে যাকে ভালোবাসো-
তার চোখে তাকিয়ে কাশফুলের নরম পেলবে-
দূর বহুদূরে অজানা রাজ্যে খুশির রোদ হয়ে ভেসে।