বাতাসে ভাসিছে সুর,কোন পথে কত দূর
রাখাল ফুঁকিছে বাঁশি, অনন্ত মায়া মাখি
যার কাঁধে এলো বসে সাদা ঘুঘুটি,
যাহারে ঘেরিয়া মেষ,নিরাপদে আছে বেশ
খেয়া পারাপার রাখি,ঘাটে বসে আছে মাঝি
ছিড়িয়া বাঁধন তার কালো তরীটির।
সে সুরে মাতাল হয়ে,ছুটে চলি তার দিশে
জুড়াইতে আমার এই ব্যাকুল পরাণ
বহুকাল পার হলো,তার দিশে মিলে গেলো
শ্বাসে যবে চলে এলো মাটির সে ঘ্রাণ
বিভোর হয়ে আমি,কেবলই বাঁশি শুনি
আচমকা চেয়ে দেখি পায়ের পাতায়,
সবুজ তৃণলতা গজিয়ে উঠছে সদাই
ধূলিকণা জমে ছিল যে সীমানায়।