রত্নমনি সম্ভারিত বঙ্গ জননীরে
অলঙ্কার, বর্ণচ্ছটা, ছন্দরাগে ঘিরে,
সজ্জিত করিল তাঁরে। এক পূর্ণ জ্যোতি,
অন্তর গর্জনে জ্বালে শৃঙ্খলিত বাতি,
আলোক রঞ্জিত। দীন-পরাধীন জনে,
উৎসর্গ করে প্রাণ স্বাধীনতা টানে।
বিদ্রোহের প্রজ্বলিত শোভা,বহ্নিশিখা,
বিদ্রোহী কবিরে যায় রনাঙ্গনে দেখা।
হু..হুঙ্কারে জাগে বিশ্ব। হায়! ঝঙ্কারিয়া
বিদ্রোহের বানী গেল দুখে নিরখিয়া
নিঃশব্দে নীরবে; কী বা যত্নে তাঁর বীজ
হয়েছে লালিত, কী বা কষ্টে সরসিজ
ফুটন্ত সলিলে। তাঁর সে বিদ্রোহী মন
অবশেষে শিশুসম মুদিলা নয়ন।
*************************
আজ ১১ই জৈষ্ঠ্য কাজীর ১১৯ তম জন্মদিন।
আমার এক পরিমার্জিত কবিতা দিয়ে তাঁকে,
শ্রদ্ধাঞ্জলি জানালাম।
১৫/০৫/১৮ হতে আসরে অনুপস্থিত বিশেষ
কাজে। আমি কাউকে মন্তব্য দিতে সময় তো
পাবো না। নিজগুনে ক্ষমা করবেন।
তবুও আমার মন্তব্য খোলাই রাখলাম, যাতে
কোন কবিবর তাঁকে শ্রদ্ধাঞ্জলি জানাতে এলে
বিমুখ না হন।