তখনও জলসাঘরে চলছিলো গান
শ্যাম রাধিকার রসকলি,
জোহরা বাঈ সাদামাটা সাজে,
নাকে চিকন এক‌টি হিরের দ্যুতি
যেন এক নক্ষত্রের ছটা,
যাবতীয় প্রেমের উৎসে শুধুমাত্র
মীরার ভজন।


অনন্তকালের সাধনায় চক্ষু মুদ্রিত,
শুচিস্মিত ওষ্ঠপ্রান্তে অসংখ্য করুণ রাগিণী,
রাগাশ্রিত সওয়াল জবাবের নজীর-
পুরো ঘরে একটা শীতল আলোর স্পর্শে
মনে করিয়ে দেয় মল্লিকার সুরভী,
আমার চোখ-নজরে দেখি এক দেবী অধিষ্ঠিতা-
এখনো রুপোলি চাঁদের আলোয়।