কারখানার সাইরেন আর বাজবে না,
হাশপাশ করে চিমনিতে ধোঁয়া উঠবে না,
জাগবে না ঘুমিয়ে থাকা লোকজনেরাও...


যেমন হয়,ভাগের মা গঙ্গা পায় না,
শেষের কিছু বখরার আশায় যারা ছিলো,
কাদা ছড়িয়ে ওরা তড়িঘড়ি পার করে দিয়েছে...


এখন চারদিকে কেবলমাত্র শান্তির লাশ,
রজনীগন্ধা না জুটলেও, গন্ধ তো ছড়ায়,
কাটাছেড়ার ইতিহাস বন্ধ অনেক কাল...


এখন একদম নিশ্চিন্তেই বলা যেতে পারে ,
সাইরেন কিছুতেই কাউকে বিরক্ত করবে না,
নগরায়ণ কি কম মূল্যবান? দ্বিপাক্ষিক বৈঠকে...