রাতজোছনার ওই কেন্দ্রমূলে
রূপোলী তরঙ্গে  দোল লাগে,
মৎস্যকন্যা এগিয়ে এলোচুলে;
পরীও ডানামেলে আগেভাগে।


নিঃসঙ্গ শৈশবটা  খুশিতে চায়
কোনো ঘরোয়া আদিম রমনী,
অস্তিত্ব নিয়ে খেলা করে যায়
অনাহূত প্রায় সে বিষণ্ণ ধরণী!


বালুচরে ধুসর  সাগর  নীলে
নক্ষত্র আঁচল সয়ে নীরবতায়,
লিখে রাখি মিলে বা অমিলে
মিঠে জীবন ধারাবাহিকতায়।


অদর্শনে হোক অথবা সুদর্শন
ঘটে যায় ঠিকই  নক্ষত্রপতন।