অাসীনে তব হে মানব! হয়েছে ভুক্তভোগী!
সবসময় সততা অবলম্বনে রয়েছো, খালি হাতে বিবাগী,
এতো ধৈর্য নিয়া সততা গলায় না মাখি!
কতো ব্যবধানের পরে অামারে দ্যাখবো জয়ী?
তুড়ি মেরে ঊড়িয়ে মিশে যাবো সতত সবাই যেমন,
পাহাড় গড়বো অর্থের! সবাই গড়ে তেমন,
দেখেছি যারা তারা বুক ফুলে চলে মাটি উপরে,
কাঁপে না ভয়ে বিধাতার পারে,
অামি কি ছাড়? গড়ে অর্থসংসার,
বিলায়ে দিবো তরে সবার!
সমস্ত দেহ ভরে লড়ে যাবো,
ঋণাত্নক গুণণে ঋণাত্নক,
দেখ পাগল কবি কি বলে? বিদ্রোহী হিংসাত্নক,
জেনে রাখে পৃথিবীবাসী!
নিয়ম, শৃংখলা অার শাসন বাঁধন ব্যাপী,
গড়ে ঊঠে অামার শাঁসি,
নতুন প্রাণে, নতুন গানে সাধিব নীতি!
সহ্য সহ্য করে প্রাণটি গেছে মরে,
যে কবি নতুন ত্বত্ত সন্ধানে,
পেয়েছে হঠাৎ করে রমজানে মধ্যরজনীতে,
মাথা জেগে অালোড়ন তোলে নতুন বিদ্রোহের!
কখন ছেড়ে যাবে সংসারের পথ,
দেখা দিবে মহাপথের!
এতো ভালো মানবের দেহে,
ভালো ভালো লোহিতকনা ছেড়ে,
অাশ্রয় করে নিই বিপথের!
যে পথ অাশ্রয় করে ১০ বছর পরে,
পেয়ে যাবো পথ পৃথিবী শাসনের।