হে বরষা, তুমি আষাঢ়ের মেহমান;
কতদিন পরে শাখায়-শাখায় নাচিয়া উঠিলো প্রাণ।
স্বাগত তোমায়, স্বাগত তোমায়; আষাঢ়ের মেহমান।


হে বরষা, তুমি জমিনের অতিথী;
তুমি আজিকে আসবে বলে ফুটিয়াছে মালোতি;
এসো এসো, স্বাগত তোমায় জমিনের অতিথী।


হে বরষা, তুমি গগনের মেঘমালা;
হিজল,বেলী, বকুলে তোমার সাজানো বরণ ডালা;
আর নয় দেরী এসো তারাতারি গগনের মেঘমালা।


হে বরষা, তুমি বসুমতির মালী
সরস করেছো বন্ধ্যা জমিন তোমারি অঙ্গ ঢালি;
অঝোর ধারায় নেমে এসো তুমি বসুমতির মালী।