কখনও শান্ত হয় না জানি,স্বল্পতৃপ্তির মন
আত্মহননের চেষ্টা ও করে না
এই ভদ্রভাজন,
দুঃসাহী,শুল্কোদ্ধরণিক,গোয়েন্দা সজ্জায় তখনি,
রহস্যভেদে হয় কাজশুরু
হাতে লয়ে পুড়া ছাই এর নীমের মাজন।
এখানে মজার ব্যাপার ও আছে বৈকি
বিপদে মানুষ মানুষের পাশে ও রই কি?
পুড়ামুখে জেনে রাখো,জগতে একলা তুমি
বিপদে পাশে পাবে না নিজ ছায়া
সেইদিন,
বলিয়া,গেলাম এই আমি।
প্রেমিকের দুয়ারে কখনও সোনামাখা সুখ লয়ে
যদি,স্বর্গের চাঁদ ওঠাতে চাও,
তবে গবেষণায়,বিবেচনার আলোকে রমণী
ভালবাসার জুয়ারে সঠিক আলিঙ্গনের
চুম্বনে,চুম্বনে মাত্রারিক্ত অবৈধ প্রেম লুটাতে যাও।
তাহলেই রমণী,তুমি একদিন ঠকবে
আর কাগজের পাতায় লিখবে
আমি সেই পড়ামুখী,
আমার সোনার ধান ইঁদুরে কেটেছে
তাইতো হলাম দুখী।
কখনো অপরিচিত হাতটাকে বিশ্বাসে
ধরতে যেওনা রমণী
হতে পারে সে তোমারি শত্রুর দালাল,
পাপক্ষয়ে ভ্রান্তমতি,যৌবনে নিজক্ষতি
অবৈধ প্রেমে কি শান্তি পাওয়া যাই
তা ত কর্মে নই রে হালাল?
একদিন,সুযোগ সন্ধানির জালে রমণী
তুমিও যে পড়ে যাবে ধরা,
যে বিশ্বাসের পাত্রে বিষ ঢেলে রমণী
আমার এ অঙ্গে ছড়িয়ে দিয়েছো
বিরহবিধুর চৈত্রের ক্ষরা!
একদিন তুমি ঠকবেই,অল্প বিদ্যানাশীর রমণী।