* স্বর্গীয় কথায়,শ্রাস্ত্রে কোন ভেদাভেদ নাই
    ঈশ্বর বা খোদা....              
  ভূয়সী,খেতাবি সেই একজনেই পাই
মানুষের মত আজব প্রাণী সৃষ্টি মহিমায়
       সুক্ষ্মদর্শী নজিরস্বরূপ                
নাই!!নাই!!আর কোথা নাই!              
ঈশ্বর বা খোদা.....                      
তোমায় বানায়ে শাহজাদা                  
তাই বলে তুমি হলে "কো"              
     নরকের এক শয়তান,                  
আদি পাপে তার ফুটিয়াছে ফুল    
    অশ্রুবারিতে হেয় জ্ঞান!              
দীক্ষার সমাজে ভুলে গিয়ে নামাজে      
    কেউ সেঁজে বসে আছো পীর,        
পৃথিবীর যত গ্লানি তা ও যদি আমি টানি
        তবুও হয় না ছোঁড়া ভাই          
       সত্যের উন্মোচিত তীর।              
  ঈশ্বর বা খোদা....                        
আজি তোমারে সুধায়, সুধা            
  অদ্ভুতরূপে এই পৃথিবীর প্রেমো ক্ষুদা।
জগতে কবি প্রাণ, রহস্যের অভিযান      
      তুমি বলে দাও প্রভু                    
  ওরা যে তোমার আস্তিক,                
জগতে মুর্খ মানবিক বলে দানবিক        
     কবি মানেই নাকি নাস্তিক?              
  ঈশ্বর বা খোদা....                          
কবি প্রাণ রহস্যের ঘেরা অভিযান      
    মানবে তুমি বলে দাও প্রভু              
কবি যে তোমার দেয়া অক্ষরের সংমিশ্রণ  
         স্ব-হৃদয়ের ভাষা!        
হযরতের আগুয়ান পথে সত্যের বাণী      
     আর উম্মতে ভালবাসা।                  
যদি প্রকাশ্যে শোষণে হয় রাজ্য শাসন।    
    তখন কলমের কালিতে                  
     কবিরাই দেয় দীক্ষা,                
যেমনটা পূর্বে করে গেছে বিদ্রোহী কবি
      কাজী নজরুল ইসলাম                  
  দিয়ে প্রজন্ম কবিদের শিক্ষা।