ঝিরি ঝিরি হাওয়া মুগ্ধ পাখির সুর
কুয়াশার চাদরে মোড়ানো চতুর্দিক,
পেলাম নতুন ঊষার আলোয় ঝলমল করা
এক নব-দিগন্তের ভোর।
অলস মন শুয়ে তখন ভাবছে
বাহিরে যেতেই হবে অদ্য,
দেখিতে হবে আর, লেখিতে হবে
নিত্য নতুনে আবিষ্কৃত, রূপকময় পদ্য।
তাই প্রকৃতির টানে বাহিরে আসা
কলমের কালিতে ভালবাসা,
হৃদয়ে আনে এক মাত্রা!
তাইতো সর্ব ভুলিয়া কলম হাতেই
সাহিথ্যের দিকেই যাত্রা।
লিখতে আমার নেই -কো মানা
লিখছি আমি তাই,
আমি ঊষার আলোয়,রাতের কালোয়।
এই বঙ্গভাষার ছবিটি গেঁথে যাই।
আমি একাকিত্বের ছায়া সংঙ্গী
মুক্ত ছন্দের তালে নাচি,
আজি কষ্টকে উপেক্ষা করে
সত্যের লাইনটি ধরে,
আমি প্রভুর কাঙ্গাল হয়ে বাঁচি।
আজ নব দিগন্তের সোনালী ভোরে
লিখছি পদ্য পাখির সুরে,
বসে নীরবে নির্বিত্তে একা,
এই বাঙ্গলার আকাশে,বাঙ্গলার বাতাসে
আর কি পাবো খুঁজে আমি
নব- দিগন্তের আমার একান্তের
এই দিনক্ষণটির দেখা।
তাইতো আমি লিখছি বসে
এক নব- দিগন্তের স্বরনে
এ সোনালী দিনের লেখা।