আমার চারপাশটা আজ বেশ পাল্টে গেছে
হারানো ক্যানভাসে,
সেই মেয়েটি ও পাল্টে গেছে হঠাৎ
নিত্যনতুন সময়ের ক্যাকটাসে।
এখন আমাকে ও পাল্টাতে হবে দিব্যি
যুগের সাথে সাথে একধাপ এগিয়ে
বদলাতে হবে আমাদের কলঙ্কময়ী সমাজটাকেও!
না পাওয়াতে ও ব্যাপক প্রাপ্তি আছে।
আজকাল মানুষেরা সহজে এটা বুঝেনা
আমি জানি,
ব্যর্থতার গ্লানি টানতে টানতে একদিন
এই জগত থেকে বিলুপ্ত হবো
অভাগার মত আমার আমিতে সমাপ্তি।
কভু মিথ্যের কাছে আমার ভরপুর সত্যকে
অমূল্যহীন অন্তঃপুরে আপোষ করিবো না,
না,না অবহেলার চাদরে অবশ্যই না
সবাই আমাকে নিয়ে যতই ছেলে খেলা করুক
তবু না,
কারন ধৈর্যের ফল হিসেবে চিরধার্য।
অবশেষ আশানুরূপ কিছু ত একটা আছে
নিয়তির লিখনি সূবর্ণ ভূমিকায়।
জানি ললাট বৃত্তের আওতাভুক্ত সিস্টেমে
আমার ভালবাসার অক্সিজেনটা ও
আমার দুঃসময়ে আজ থেমে গেছে,
কথায় আছে না ভাগ্যের ফেরে যদি কেউ পরে যাই
তবে দৃষ্টান্তস্বরূপ,
ঘৃণ্য লোকদের লাথি খেয়ে ও
অবশেষ কুড়াইতে কুড়াইতে
ওঠে দাঁড়াতে পারলেই নিশ্চিতরূপে
সততার হয়ে থাকে জয়
এই না বহিঃবিশ্বে,
ঠিক আমাকেও এরূপ ওঠে দাঁড়াতে হবে
কালের কালান্তিতে
মুক্তির অবয়ব দৃশ্যে।
হে কবি তুমি ওঠে দাঁড়াতে শিখে যাও?
শিক্ষার দিগন্তপ্রসারী চক্ষু কপাট খুলে।