তোমাকে বলতে গিয়ে আজ ও বলা হলো না
নন্দিনী,একরাশ সুখের খুজে
আমি যে গল্পটা অর্জন করেছি
তা হোচট খেয়ে পড়ে গিয়ে
বাস্তবতার সাথে,মিশে গিয়েছে বহু আগেই
তবু,তোমাকে আদৌ গল্পটা বলা হয়নি।
নন্দিনী, এ গল্পের মূলকথার সাথে তুমি
আশার দিগন্ত হয়ে সর্বদা বিরাজ করে যাচ্ছো।
কভু নন্দিনী,তোমাকে বলবো বলবো বলে
আজও বলা হয়নি সেই গল্প কথা।
গল্পের শুরুতে আবেগের গুরুতে আগমনী
উর্বশী প্রেমেরগুঞ্জ,
তাতে বঞ্চিত কতদল,বিষাদের শতদল
গুঞ্জরিছে ধ্বংসের অলোকপুঞ্জ।
গল্পবাজ সল্পে,ভ্রমিতে ভ্রতিতে দৈত্য আসিলো
তুমি আর আমি,হিসাবের পাতায় নথি,
নন্দিনী,তোমারে নিয়ে ছুটিতে ছুটিতে
পিচ্ছল শ্যাওলাতে পড়িয়া
ভূ-তলের মধুকুঞ্জে,কৌতুকে বিষমতী।
নন্দিনী,তুমি ধূসর ডানার পাখনা ছেড়ে দিয়ে
একলা গিয়াছো উড়ে,
আমি তোমাকে বলবো বলবো বলে ও
আজও বলতে পারিনি,
সেই অসমাপ্ত গল্পটার কাহিনী।
তাই ক্ষোভ আর আক্রোশে,সরীসৃপের মত
অবক্ত্য শরীর নিয়ে পারিয়া রয়েছি আমি।
নন্দিনী,এই সহিষ্ণুতায় দায়ভাগিনী কিন্তু তুমি
আমার হতাশগ্রস্ত জুড়ে।