আমি একটি ভীষ্ম গাছের ছায়া সরাতে
পুষ্প শিশুর মুখে দশটাকা তুলে দিব।।
মুখে লিখে দিব,,
এলাকার যত ময়লা মাটি আছে
কিবা দূর্গন্ধ ছড়িয়ে নেশা বাতাসে
তা দিয়ে বেশ শাব্দিক জ্ঞান কৌশলে,,
এখানে লক্ষ্মী অন্ন নেই
এখানে বাসুদেব বস্ত্র নেই
এখানেই কিছুই নেই
যা ছিল আমাদের জন্মের পূর্বে
অন্য আরব্য রজনীর ভূমে!!


আমি আমার পুরাতন শিকল প্রেমিক দলের
সম্মুখে দাঁড়িয়ে,,,
রঁচে দিব স্লোগানের পর বিষাক্ত স্লোগান
মিথ্যের সাথে সহবাস করে।
কাটার আঘাতে রক্তাক্ত করব
দেব শিশুর পূন্য বুক,,,
মনের কোনে দন্ত পাথর জমা করে
উলঙ্গ করে এনে প্রতিটি শিশু
দাঁড় করাব জন রাস্তার মাঝখানে।
যদি দরকার পরে,,
শিশুকে করতে ব্যবহার
প্রেস খানার কালির মত,,
তাহলে তাই করব ,,,
পত্রিকার পাতার অক্ষর অক্ষর ভরে।


তারপর আমি ,,,এই আমি যে বাসরে শুই ,,,
রাতের বেলা কিবা দিনের আলোতে আবদ্ধ ঘরে,,
সেই বাসরের আনন্দ শব্দ তুলে দিব শিশুর কন্ঠে।
লিখে দিব এ নতুন স্লোগান
লিখে দিব এ নতুন দাবী
লিখে দিব এ নতুন অধিকার।
এমন ভ্রষ্ট অধিকার লিখে লিখে আমি সাধুর বেশ ধরে
স্নান করে নিব স্বর্গ পত্রিকার বিষাক্ত পূন্য জলে।
গলার মালা পাঠিয়ে দিব দেশ হতে বিদেশে,,
যদি সামান্য কেউ দাবী তুলে
আমার শকুনি কর্ম বিরুদ্ধে,,,।
মালা যেন পাথর হয়ে ফিরে আসে
আপন দেশে।বীরের বেশে!!!


আমি যে  বাড়ির স্বাধীনতার হীরক থালার উপর
রেখে দিয়েছি ঘরের কোনের ইদুর মাটি
বাড়িটারে ঘৃণা করে।
বাড়ির পতাকার ,,হেরোডেটাস স্বাধীন ঢেউয়ে
আমি যে বসয়েছি নীল কামড়
পুরাতন লেজের নতুন লোমের দরে।।


###############
রুবেল চন্দ্র দাস
প্যারিস
০২/০৪/২৩