তপ্ত আবহাওয়া,,,ঘরের ভেতর,,,!!
চার দেয়ালের মাঝেই থাকা যেখানে দায়,,
সেখানে খাঁচার পাখিটা উড়ে যেতে চায় বাইরে,,
কেন জানি তার মনে হয়,,খেতে তো সবাই পারে,,
কিন্তু খাওয়াতে,,,,? দেশ দেশ হতে ঘুরে ফিরে,,
সাইবেরিয়ারর বুকে এক দন্ড শস্য নিয়ে যাওয়াই তো জীবন,,,।


পাখিটি এই ভেবেই উড়াল দিল,,!!
ঠোটের আঘাতে নয়,,,
পাখার ইশারাতেই ভেঙ্গে ফেলে দিল দেয়াল,,,!
পালকের মত উড়ায়ে দিল ঘরের ছাদ,,,!
পাখিটি এখন আকাশের নিচে, চাঁদের নিচে
পাখিটি এখন বাতাসের মাঝে বাতাস বাড়ায়,,,
পাখিটি এখন গরমের তপ্ত হাওয়াতে পাখা নাড়ায়,,,
শিকারীর সম্মুখেই জীবনকে জীবন শেখায়,,
ঠোট হতে পরে যে বীজে উঠেছে বৃক্ষ,,,
তাকেও প্রাণের তরঙ্গ শুনায়,,,


পাখিটি,,নীড়ে নীড়ে নিয়ে যায় আত্মার চিঠি,,,,
ঝড় ঝঞ্ঝা দমকা বাতাসে বেঁচে থাকার চিঠি,,,!
পাখিটি এ চিঠি পড়তে শিখায়,,,
পাখিটি এ চিঠি লিখতে শিখায়,,,
যা শিখায় নি কেউ কভু তারে,,,
পাখিটি এমন চিঠি শিখলো কেমন করে?
এটাই কি জীবনের চিঠি,,,
বেঁচে থাকা আর বাঁচিয়ে রাখার ব্যবধানে,,,?
তাহলে আজ আমি পাখিই হব,,,
এমন তপ্ত,,, আয়োজনে।