নিচের অনেক কাঁকড়া চিংড়িকেই দেখেছি
মাটির সাথেই করেছে বিবাদের ঘোষনা।
সময়ে সময়ে সেজে গেছে নীল তিমি
ধ্বংস করেছে শত কোটি উপর থেকে আসা
ওই সূর্য শঙ্খ আহ্বান।
অস্থির অম্লবোধে তছনছ করেছে রাজ্যের শাসন ধারা..
মনমত করেছে চুরি, স্বজনপ্রীতি, ত্রাস ওই তিমির নামে।
বেদবাক্য বলে সেজেছে ব্রাহ্মন ,
ডাকাত জানোয়ার স্বভাবে।
ইচ্ছেমতই করছে নাচ, ইচ্ছে মতই নাচাচ্ছে মাটিরে
উপরের সাথে নিচের ব্যবধানে।
বাদরের লেজের মত নিজের লেজে নিয়েছে পতাকা বেধে লিখে সিংহ পরিবার।
অসভ্য তুর্কি নাচনে এ যে আরেক অন্ধকার ভ্রান্তি যুগ।
ধর্মের দাড়ি আর টুপির নিচে আশ্রয় পেয়ে গেছে
তেতুল লোভী শয়তান।
চিংড়িরা নিচ্ছে শপথ তেতুলের রসে রসে।
কসাই রাজ্য গড়ছে কাধে কাধ রেখে ওই সকলে।
ভিন্ন বিশ্বাস , ভিন্ন চিন্তা , ভিন্ন ধারনা কে করছে কাফের , মূরতাদ, বিধর্মী ঘোষনা ওই গনতন্ত্র নামে।
ভ্রান্তি যুগে নীল তিমি সাজছে সকল পুটি
তিমিরই অজানা ছায়াতলে; গনতন্ত্র ধোয়াতে।


আমি এর পতন চাই...
পুটিকে চিনতে চাই পুটি রূপে..
চিংড়ি কে চিংড়িরুপে..।
এক সাগর শাসনে এক তিমি বাচাই করতে চাই
মাটি হতে উপরে।
তিমি ই আমার রক্তচুষক এই ,
তিমি ই হোক আমার প্রতিবেশি ।
এক তিমিতেই আমার পরিচয় হোক সরাসরি
আমি কতটা বেজায় ? কতটা খুশী?