অক্ষি কাজলে নজর ফোটা দেই
বিমল প্রেমের চন্দন কপলে;
পড়শি যেন নজর না দেয় হে
মনাকাশের অদ্বিতীয় রবিকে।


যার কিরণে রোজই স্নান করি
সৌরভে সুবাসিত যে মন প্রাণ
আলোকিত হয় গো মনোজগৎ।
যেই জগতে চাঁদের জ্যোৎস্নায় ।


মাখামাখি নক্ষত্রের মায়াজালে
ঝিনুকের দেহাভ্যন্তরে মুক্তো যেন
মুখ লুকায় দেহের ভাঁজে ভাঁজে
তেমনি করে থেকো জড়িয়ে।


ঘন কালো মেঘের আড়ালে
বিলীন হইও না
বৃষ্টি হয়ে ঝরে যেও,মাটির বুকে।
আমি দু হাত পেতে আছি
তোমাকে ছুঁয়ে দেবো বলে।


অভিমানে যেন মুখ ভার কর না
পরম আদরে সাজিয়ে নিও
নিজের মতো করে ...
গভীর আশ্বাসে রঙধনুর রঙে,
রাঙিয়ে দিও।


বাকিটা সময় যেনো-
মধুর আলিঙ্গনে মন হারিয়ে যায়
সোনালী স্বপ্নময় মনাকাশে।