জীবনের এক পরা ক্রান্ত সময় কাটছে লক্ষ লক্ষ মানুষের,
ঠিক বুঝে উঠার পূর্বেই হায়ে যায়ে স্বপ্নের রাজ্যের মহারাজা।
নিজের অজান্তে ছুটে চলে অজানা সহসস্র পথে।
নিজেই জানেনা কোথায় যাচ্ছে-কেনো যাচ্ছে।
কি বা তা চাওয়া-পাওয়া?


এমনি করে পাখিদের মতো আকাশ ছোঁয়া স্বপ্ন নিয়ে উড়তে চায়।
উড়তে উড়তে উড়তে একসময় ক্লান্ত হয়ে কোন এক গাছের ডালে বসে গড়তে চায় একটি কুড়ে ঘর।
এঁকের কাঁধে ভড় করে অন্য লোকে।
কখনো কখনো নিজ রক্তের সাথেও সেই কণ্ড করে থাকে।
শুধু একটাই স্বপ্ন আকটাই মগ্ন ককন সে হবে কোটি টাকার একাদিক মালিক।
ইটের উপর ইট দিয়ে গড়তে চায় দালান কোটা, আর অন্যের হক ছিনিয়ে নিয়ে হয়ে যায় ধন্যমান্য ব্যক্তি।


ছুঁই ছুঁই করে যায না তো আর ছোঁয়া, তবুও সকলে চাই একবার হলেও ছুঁতে।
মনকে একবারও বলি না, মন এতো আমার পক্ষে সম্ভাব না।
কিন্তু মন যা চায় তাই, তা করার জন্য মরিয়ে হয়ে উঠি। এপ্রান্ত হতে ওপ্রান্তে।
ছুটে যাই একবার তা ছুঁতে।
শহরের অলি-গলি, বাকানো পথ-ঘাট,
গ্রামের সবুব শ্যমল মাঠ, দড়িয়ার কলে,
চলে যাই গোলাপের ফুল তুলে।
সাগড়ের লোনা জলে শীর নত করে দিয়ে খুঁজতে থাকি অমূল্য মানিক-রতন।
কখনো কখনো কুল হাড়িয়ে ভেসে জাই অকুলের স্রোতে।
লঙ্গর ফেলি হিজলের শিকরের আদ্রতায়।
ভেসে ভেসে জীবনের উতপ্ত যৌবনকে নিস্তেজ করে দেই ছোঁয়াকে ছঁই ছুঁই গন্তব্য মিথ্যে ছোঁয়ার এই লক্ষে।
এতে হতেপারে অনাকাংক্ষিত জীবনের কোনো এক যোদ্ধার খোঁজে।
আধও কি পাবো তারে আমার জীবনের একাংশে।
না চেয়েই যাবো এই ভাবে ওক্কা পাওয়ার প্রান্তে?


লক্ষ নিয়ে পথ চলা অব্শ্য মহৎ আক কাজ বলেমনে করি।
কিন্তু, সেই কাজ যদি হয় আমাদের ন্যায়ের কাজ।
অন্যায়ের বিরুদ্ধে প্রতিবাদ করার লক্ষে।
আবার এমনও নয়যে,
অন্যেন ঘরে এলিয়ে দিয়ে ভুলে যাওয়া এখানেও আমার দায়িত্ত ছিলো বা আছে।
যদি এ ধরনের কাণ্ড করার ইচ্ছা হয়ে থাকে,
তাহলে যেনো আমি তা না করি।
কখনো তা করে থকলে,
বোধ হওয়া উচিৎ বলে আমি এও মনে করি।
তা সোধরানো ভালো্।


স্বপ্ন, প্রত্যেক মানুষেরই ছিলো, আছে, থাকবে।
আর এই স্বপ্ন না থাকলে আজ পৃথিবীতে কোনো কিছু আবিস্কার হতো না।
এও মেনে নিতে পারি।
সব স্বপ্ন বাস্তবায়ন করা যায় না।
ব্যবসা, চাকুরী, রাজনিতী,
অর্থ সঞ্চয়, কবি-সাহিত্যিক,
ডাক্তার-ইঞ্জিনিয়ার, শিক্ষক,
চেয়ারম্যান-মেম্বার,
এমপি-মন্ত্রী, জস-খ্যতি। ..............................................................