প্রশ্নটা কার?
লক্ষ কোটি জনতার!


কেনো কি হলো আবার?
দেশটাতে যে হয় চুরি কারবার!


কেউ যদি করে চুরি
জনতার বুড়ো আঙুলের চাপ,
কেউ আবার খাইছে ধরা
করেছে নাকি জীবন ভরে পাপ।
দলে বলে যাচ্ছে জলে
দেশেটা গেল রসাতলে আমরা যামু ক‌ই,
জীবন হলো নিঃস্ব আমার
সব‌ই জানা অজানার ব‌ই।


প্রশ্নটা কার?
বিদ্রোহী লেখক বৃন্দ ও ভাষাহীন কবিতার!


কেন কি হলো আবার?
বুঝতে যদি ধরতে লাঠি দিতে না তারে খাবার!
সমাজ সংস্কৃতি
সবুজ প্রকৃতি সবই তো হয়েছে ধূসর,
ধর্মের নামে রাজনীতি
কর্মের নামে দালালি আর কতো ঝড়।


তাইলে চলো ভাই
বিচার দিমু আমরা সবাই
যদি ঐ হারামীকে ধরে,
খবর দাতা আনবো ডেকে
যদি একটু জেরা করে।


আরে ভাই বলিস কি
বাপের চুরি পুত্র কি কোনোদিন প্রচার করে?
যদি করতো তাহলে কেন
ছাগল ছানার নাম দিয়ে পত্রিকা ভরে।


_______________________
বিঃদ্রঃ —এই কবিতাটি সামাজিক, রাজনৈতিক, ধর্ম নীতির বিরুদ্ধে লেখা হয়নি বরং লেখা হয়েছে ঐ চোরদের বিরুদ্ধে, যারা সহজ সরল সমাজটাকে বানিয়ে ফেলিছে তাদের আস্তানা, সাধারণ মানুষকে নানা ধরনের বাসনায় প্রাণপণে নিজ স্বার্থে ব্যবহার করে বা করতেছে তাদের বিরুদ্ধে। যারা সুস্থ রাজনৈতিক ব্যবস্থা অসুস্থ করে তুলেছে এবং জনগণের চোখ ফাঁকি দিয়ে অন্যের মুখে কাঁদা মাখছে তাদের বিরুদ্ধে। যারা ধর্মের নামে ব্যবসা করে তাদের জন্য কড়া হুঁশিয়ারি উচ্চারণ এই কবিতাটি।