এতোটুকু ঈর্ষাযোগ্য না হয়েও উদ্ধত স্বপ্নের স্বেচ্ছামৃত্যুতে কান্না করে অনিন্দ্য গন্ধরাজের লঘু মঞ্জুরী।
গোপন কৌশলে দরজা ঠেলে ঢুকে পড়া প্রাত্যহিক রজনীগন্ধার তীব্র বিচ্ছুরণ কেড়ে নেয় গ্যালারীসজ্জিত গোলাপযুগলের অন্তঃসত্তা।
আজকাল ব্যস্ত সড়কের ফুটপাত ধরে হেঁটে যেতে দেখা যায় গাঁদাফুলের হলুদ প্রেমিককে।
অবিনাশী যুথির বদনস্পর্শী কাতর পদ্ম কখনো লম্পটতার চিরনাম তুলেনি ঠোঁটে;
এবং অত্যন্ত অবোধগোম্য রক্তজবার ফালি করে কাটা বৃন্তের তলে তুচ্ছ জীবনকে উৎসর্গ করে মারা যায় বেড়ে ওঠা লতাগুচ্ছের সন্তানগুলো।
শুধু ক্রমবর্ধমান শোভা বাড়িয়েই চলে উগ্র চুলের একটা লোকের আঁকা শোভনখচিত অর্থাৎ আর্ট গ্যালারীর সম্মুখপ্রান্তে দ্যুতি ছড়ানো টকটকে গোলাপের ঝড়ে পড়ার দৃশ্য।