আচমকা দুটো হাত উঠানে খসে যায়
কোত্থেকে এক শকুন উড়ে ক্ষুধাতে
পশরা সাজায়, কেউ দেখে না
শুধু সজনে পাতার দল
চিত্রল- নিথর।


পালাতে চাইলে দুটা পা চোরাবালিতে আমূল
গেঁথে যায়- যেন কেন্দ্রীভূত মধ্যাকর্ষণ
বা রিরংসার হা করা চোয়াল এক
কেউ নেই পাশে, শুধু হতাশার
স্বাক্ষর ঐ নীরব
দীর্ঘ প্রহর।


এরপর সাৎ করে রাত নেমে আসলে মাথাটা
ডুবে যায় বা ঝট করে কেউ মা্রে এক
ফ্লাইংকিক সোজা মস্তক বরাবর
যেনবা ফুটবল-আমোদ, কারো
কিছু হয়না শুধু খেলোয়াড়ের
পায়ে নির্মম গড়ায়, কবন্ধ
দেহের করোটিটা খেলা
হয়ে যায়, সময়ের
ইচ্ছায়।