বড় ঈর্ষান্বিত হই!
যখন আবেগ এসে সুঁই ফুঁটোই
অতীতের ছেঁড়া জামায়।


তুমিহীনা ‘তুমিটা’ কেমন যেন!
এক-আধবার মনে হয় বড় একা
যেন পরাস্ত ব্যাধির ক্ষীন বিশ্বস্ততা,
অথবা আপাদমস্তক জুড়ে চাওয়ার সমাধি
কিংবা পরিতাপের আশীর্বাদ।


এক-আধবার ভাবি
বোধের ব্যাপ্তিতে গালি ছুড়ি-“হতচ্ছেড়া”,
খেলাচ্ছলে কুঁচিকুঁচি করে ফেলি
আক্ষেপের চাঁদর কিংবা বিষাদি মিষ্টিপান।


হুম, উদ্যানের পাগলামিটা বেড়েছে
বিলাপে বিজাণুর সংক্রমন,
তাই সবুজ খুঁজিছে সংকল্প আর বিশ্বাস
ফাঁকে রাএির কলঙ্ক চেঁটেপুঁটে খায়
ইন্দ্রজালি ভিক্ষুদল।


উফঃ !!
আমি কেন বাবলা কাঁটায় হামাগুড়ি খাচ্ছি?
কবেকার আঁড়িকাঁটা স্বস্তি
আমায় বিচ্ছিন্ন দুপুর হয়ে বেঁচে থাকার
প্রজ্ঞায় বেঁধেছিলো-ভুলেইগেছি।


গুমোট মেঘের চৈতালি বাহুবলে
বেনামী সব অনুগামীকে বলছি,
আমায় আর শোকচিহ্নে নিরাশ্রয় করোনা
আমি আছি-বেশ আছি,
নির্বাসনে আছি-অপঘাতে আছি।