বসত করে পরস্পর। ঘর নেই আমার ঘরে কোনো বসত নেই, খেলাঘর মাতি
একতারা আরশি ঋত্বিক। জনান্তিকে
লোকে বলে আপন বসতি ভাঙ্গলে বলে পরবাসী নিজগৃহে। এ মানব জনমে কে
সার্থক আর কে সন্ন্যাসী নিঃস্ব নিরবধি
অধীর করেনি কে মত্ত প্রেমের প্রত্যয়ে ভালোবাসা প্রসারে বৃত্ত বৃত্তান্ত। চিত্ত রেখে
দেখে বুঝানো কেবল মুখর উন্মত্ত
দুরন্ত পথিকৃৎ সুধী অধীশ্বর যে আঘাত প্রতিঘাতে দর্পচূর্ণ শাশ্বত মিছিলের স্বরে
উৎকণ্ঠা, জীবিত মগ্ন ধরে
পথ চলা পথে মথিত পিঙ্গল কলরব হবে ভবের আগন্তুক, প্রেম প্রার্থী হবে
কেনো কিঞ্চিত পরে থমকে
চমকে গেলে সবকিছু ফেলে রেখে আধার সম্মুখে দেখা যায় না, পশ্চাতে কখনো
পুনশ্চ কখনো দেখা হয় না
উৎপল উপলব্ধি কমল বলে। সুন্দর থেকে বিমূর্তে অসীমের সীমান্ত মাপা রয় না ।
এ নয় যে নয়ন করে
পরখ পেখমে বিন্দু বৃত্তান্ত অনন্ত দেখেছো অতলান্ত পরিমাপে নেয়া নয়, হয় যদি
শিল্পের সিঞ্চন
যে মনঃপ্রাণ বারতা বুৎপত্তি, সত্যি জনান্তিকে চিনেছো কি অচেনাও থেকেছে
কথনে মুক্তকণ্ঠ
তুমিত স্থবির নও। জনান্তিকে লন্ঠন জ্বলে আত্মজা শেকড়ের মেথিতো প্রসারিত
প্রহর গহনকালের একাত্ম থাকার।


রচনা কাল - ১৩/০২/২০১৮