সেদিন, ষোলআনা যৌবনা পদ্মার দেহে দেখেছিলাম-
নিরন্তর নৃত্যখেলা উথাল-পাথাল প্রেমে ।
ঢেউচুড়া- স্তনবৃন্ত, ঢেউপাদদেশ- নাভীকুপ!
দৃষ্টি আমার অপলক গেলো থেমে ।
সেদিন ঠিকই মনে মনে চেয়েছিলাম-
দেই ডুব, খুব গভীরে, সুধামহলে ।
দৈবিক বাধাবাণী কানে বাজলো এসে-
ভয় আছে পিছে- হঠাৎ প্রেমে!
নিয়ন্ত্রন বড় কঠিন ভীষণ ।
তবুও ভাবলাম, আগে লিখি সবুজ কাগজে কবিতার পাতায়-
পদ্মামঙ্গলঃ আমার পদ্মাবতীর রূপ-গুন কীর্তন,
প্রেমের শর্তাদি, সমঝোতা স্মারক ।
তারপর যা হয়  হোক-
পদ্মার প্রেমে পড়বই । আমার জনমে পদ্মাবতীঃ
সুখপাখির কলতান, জলেরগান, সমুদ্র মিলনযাত্রায় অবগাহন,
ভালোথাকা, মন্দথাকা সকলযাত্রার সহযাত্রী ।