উষ্ক খুষ্ক  চুল,
নেই মাথায় তেল,
পরেছি ফুল হাতা র্শাট
ক্রিম কালারের।


বসে আছি এক কুণে,
বাতায়ন খোলে দিয়ে,
উত্তরি হাওয়া বয়, বাহিরের আভায়,
দেবদাস বেশি চুল, উড়ছে তাই গাজা খোর
আলীর প্রবেশে হইল আরোও নাটকীয়।


আইমান শুধু কয়,
এতো কেন পড়তে হয়?
লিখলেই তো হলো সব,
এভারেস্ট জয়।


সাকিলের কথা মে কেছে বাতায়ো,
ডোন্ট কেয়ার, ডোন্ট কেয়ার,
হান্ড্রেট তো এমনেতেই পাইমো।


পাশেই ডি’ সিলভা যার
সর্বদা হাসি মুখ
সবাই যেমন তেমন
বাট হি ইস অল অয়েজ গুড।


শান্ত – ঠাণ্ডা – ভদ্র ছেলে,
শরিয়ত মুজাহিদ,
তাদের দলের সদস্য বাড়াতে,
ইলিয়াস ইয়াসিনের ভিড়।


লাইফের বেষ্ট ফ্রেন্ট, বিপ্লব পাল
যার সাফল্য দেখে শিহরিত আমি,
হিংসায় চোখ মুখ হয়ে যেতো
অনেকেরই লাল।


ও পাশের সামি - আল – রামি
হোয়াট আ কম্বিনেশন,
এ পাশের উৎস - উল্লাস
তারা চার জন আমার নিকট
সবর্দাই রহস্য ঘন।


ঢাবিয়ান জুয়েল সহ
ফেমাস বয় ইমতিয়াস,
পৌরনীতির হিরো নাকি,
সিহাব, আকিব, আর লোকাস।


সমাজকর্ম বোরিং লাগে
ইংরেজি কঠিন
বাংলা ব্যাকরণে দাত ভাঙ্গে
তাই তো ঘুমাই সারা দিন।


এসব কি আমার কথা
কাভি নেহি হো সাগতা,
এক দিন সকালের ইন্টার ভিউ – এ
ফাহিম আমায় দিয়ে ছিল এসব বার্তা।


শাফায়েত নাকি দিবে, রেষ্টুরেন্ট
নাম হবে পাট খেত।
সেথায় নাকি করবে রাত্রি যাপন
অনেক ঢাবিয়ান ক্রসিয়ান এর এক্স স্টুডেন্ট।



আজ সময় স্বল্পতায়,
আনিতে পারিনি অনেকেরই নাম
আমার এই পদ্মের ভাষায়।


ক্ষমা করে দিও মোরে
মাফ করে দিও
যাহাদের নাম সংকলন করিয়াছি
আমার এই কাব্য রচনায়।