ইদানিং ব্যস্ততা যে এতই বেড়েছে-
   কি করব উগি ডুগি নাহি পাই?
ব্যস্ততাই চিন্তার দারস্থ করে পদে পদে
   যার কারনেই দাড়ী চুল পাকার উপক্রম।


ক্লাসকে প্রশমন,সামাজিক কর্মকান্ড-
     অপরদিকে নানা মিটিং সমাবেশে যোগ
সবকিছু মিলিয়ে ব্যস্ততা আমাকে ভাবিয়ে
                                      তুলছে                                                    
মাথার উপর অতিরিক্ত চাপ প্রয়োগ হচ্ছে।


নিয়মিত লেখালেখির কাজ ও করতে হয়-
    সেই কারনে বাড়তি চাপ পরে রাতে,
নিয়মিত আরামের ঘুমকে ত্যাগ করতে হয়
  স্বাস্থ্য খারাপের দিকে নিয়ে যাচ্ছে ব্যস্ততা।


কখন যে মুক্তি পাব ব্যস্ততার পরিধি থেকে
    নিস্তর পাব বলে মনে হয়না জীবদ্ধশায়,
পরিবারের ঝামেলা যে কুড়ে কুড়ে খাচ্ছে-
     এই অসহনিয় ক্ষুদ্র মগজ কে।


ব্যস্ততার শেষ নেই বলেই চিন্তার শেষ নেই-
     আবার ঘরে প্রবেশের সাথে সাথে,
এক ঝুড়ি বায়নার মালাগাথা বধু সন্তানের,
   স্বপ্ন মাখা নানা প্রশ্নের সু-উত্তর গুলি।


সবমিলিয়ে দিবারাত্রের সঙ্গী ই হল ব্যস্ততা-
    তবুও বিতৃষ্ণার ভাব জন্মেনা মনে,
সৃষ্টি সহয় আছে বোধহয় এই অদমের দিকে
    তবুই মানুষ মানুষের জন্য হয়ে বাঁচিতে
                                           চাই।