বিয়ে যে আজ পুতুল খেলা-
অনেক জ্ঞানীরাই ভাবে,
চৌদ্দতে আঠের বানাইয়া,
বিয়ে দেয় আগে বাগে।
গরীর ঘরের মূর্খ পরিবারে-
এই ধরনের বিয়ে হয় বেশী,
লেখা পড়ার গুরুত্ব নাই রে
জামাই দেখার সখ জাগে বেশী
বয়স হয়েছে ওদের বার তের-
অপারের বাসায় ঝিয়ের কাজ
করে
পথে ঘাটে ফালতু ছেলেদের
কু নজরে পড়ে।
বিয়ের নামে ভোগ করে খায়-
কঁচি দেহ খানি,
জোঁকের চেয়েও বেশী চুষে
চোঁখ রাঙিয়ে জানি।
সাধু সেজে ধোকা দেয় ওরা
ওদের বাসায় কাজ না করিয়ে
কর্মঠ একটা ছেলে দেখে,
চাচা দেওনা ওরে বিয়ে।
লুটেরা সব কচি দেহটা-
হায়নার মত ছিড়ে খায়,
অমত প্রকাশ করলে কখনো
জানের ভয় দেখায়।
ভাগ করিয়া খায় না শুধু-
ভাগ বসিয়ে যায়,
উহা নিয়া ওই মেয়েটা,
মহাভোগে পড়ে যায়।
মহাভোগটা সরানোর জন্য-
পথের ছেলের সাথে দেয় বিয়ে
এই সুযোগে কচি মেয়েটারে
খায় যে ছিঁড়ে ছিঁড়ে।