(এক)
ভারতের দাদা কে একটু বলছি-
     শুধুই দাদায় শুনুক,
ফাকে যদি গোপনে গোপনে
     লোকে জানে জানুক।


রোহিঙ্গাদের মারছে কারা -
     আপনার চোঁখ দেখে না,
নাফ নদীতে ভাসছে লাশ
     আপনার মনো কাঁদে না।


লাশ দেখিয়া শান্তি পান-
     মিলান সুচির সাথে হাত,
তাই দেখিয়া কত অভাগারা
     কাঁদে দিন রাত।


পাখীর মত মারছে মানুষ-
     অং সাং সুচির লোকেরা,
তাই দেখিয়া হাসি দিয়ে
       খাচ্ছেন আলু বাকারা।


দাদা চোঁখ বুলান রোহিঙ্গার দিকে-
      সারা বিশ্ব চেয়ে দেখুক,
দেশ ত্যাগি মানুষের মুখে
       একটু হাসি ফুটুক।
         (দুই)
বরগুনার দাদা নজর দিন-
      আপনার আদরের ছেলেদের দিকে,
কোন কারনে যাইতেছে আজ
     ওরা অধোপতনের দিকে।


সারা বরগুনা ছেয়ে গেছে-
      নেশার মাদকে,
আপনার দলের কুনাম রটায়
      আপনার আদরের পোলাপানে।


দলের বদনাম হয় বিধায়-
      আমার একটু কষ্ট লাগে,
যার কারনে কবিতার ভাষায়
     জানাইলাম আগেবাগে।


দাদা,দলের ছেলেরা জড়িয়ে আছে-
      মাদকের ব্যবসার সাথে,
সারা বরগুনায় এই কথাটি
      শুধুই হাওয়ায় ভাসে।


এই কথাটি শুনার আগে আমার-
      কান যেন বধির হয়ে যায়,
তবুও যেন আমার কানে,
       শুনতে হয় না দলের কুনাম।