অতপর স্থবিরতার কবরে দীর্ঘকাল বসবাস।
সাহিত্যের উঠোনে বেড়ে উঠে ব্যাঙের ছাতা,
অপেক্ষা ,অপেক্ষা উত্তরণের।


একদিন বেখেয়ালে পা রাখলাম চৌহদ্দির বাইরে,
‘সেই সময়’ হাতে দাঁড়িয়ে সুনীল,
যেন শুনলাম, "কেঊ কথা রাখেনি।"


‘লোটা কম্বল’ নিয়ে সামনে যেতেই
‘উত্তারাধিকার’ নিয়ে হাজির সমরেশ,
কালবেলা, কালপুরুষ, গর্ভধারিণী নিয়ে
আমি তো আড়মোড়া ভাঙছি সবে,
যাও পাখি বলে মানব জমিনে এসে দাঁড়ান শীর্ষেন্দু।


উপস্থাপনার রসগোল্লা যখন গিলছিলাম
দিব্য জ্ঞান হারিয়ে,
কাছের মানুষ হয়ে গেলেন সুপ্রিয়া ভট্টাচার্য।


পূর্ণেন্দু পত্রীর কথোপকথন শুনতে শুনতে
বিমুগ্ধ আমি খেয়ালিই করিনি
সঞ্জীব নিয়ে এসেছেন ইতি তোমার মা।


ভাবলাম যাবার সময় হলো বলে।
কিন্তু ইস্পাতের মতো আমার আখাংকা
পুনরুজ্জীবিত হয় তলস্তয়কে দেখে,
আনা কারেনিনা মেটাতে চায় আমার রাক্ষুসি ক্ষুধা।
অথচ না।
আবার পথ চলা-------