এমন নুয়ে গেছি
জ্বলছে ছিন্ন পারাপার, শুয়ে গেছি ঘাসে...
অথচ নিষ্পাপ,
প্রখর জেল্লায়
গেয়ে যাচ্ছিলাম নদী।


বর্ণে স্বৈরতা ছিল
পথের পতাকায় উঁচু ছিল সন্ধ্যের ধূপ
বিছানাবন্দি অক্ষরে স্নান শেষে
পুড়ে উঠতো পরাণ, ইচ্ছে হতো যদি—


আহারে—এমন ভেঙে যাচ্ছি
ফুলেল গৌরবে ভাসিয়ে নিচ্ছি বৈরীতা।
অন্য সময় চশমা ছিল
বুদ্্বুদ ফুটতো চোখে
না বলে চলে যেতো হাওয়ায়...


নাব্যতা ফুরিয়ে স্রোত উঠছে হাতে
পায়ে পায়ে সরে যাচ্ছে মুখ
এই তো এখন কুঁকড়ে এমন
মিশে যাচ্ছি চাওয়ায়—